এইচএসসি রসায়ন ২য় পত্রের ৫ম অধ্যায় অর্থনৈতিক রসায়নের নোটটি এমন ভাবে সাজানো হয়েছে যার মাধ্যমে তুমি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় , মেডিকেল কলেজ পরিক্ষা ও ইন্জিনিয়ারিং পরিক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারবে । এই লেকচারে অন্তর্ভুক্ত আছে অর্থনৈতিক রসায়ন: প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার, কয়লার ক্ষেত্র ও শ্রেণীবিভাগ, কোল গ্যাস (coal gas), ওয়াটার গ্যাস (Water gas), মিথেন গ্যাস উৎপাদন, প্রোডিউসার গ্যাস ( Producer gas), কাঁচ উৎপাদনে কাঁচামাল, সিরামিক উৎপাদনের মূলনীতি, বিগালক, সিমেন্ট উৎপাদন, বাংলাদেশে শিল্পায়নে সম্ভাবনা, MCQ ও সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর pdf । তাই আর দেরি না করে আমাদের অর্থনৈতিক রসায়নের লেকচার শীটটি পড়ে ফেলুন ।।
অর্থনৈতিক রসায়ন
প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার
- বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের মোট পরিমাণ = 55%। [সরকারি + বিভিন্ন বেসরকারি প্রকল্প =39+16%]
- শিল্পক্ষেত্রে, চা বাগানে (17 + 1)% = 18%।
- ক্তে ইউরিয়া সার উৎপাদনে = 10% ।
- বাসা-বাড়িতে জ্বালানিরূপে = 12%।
- গাড়ির জ্বালানিরূপে (CNG) = 5% ।
বাংলাদেশে মোট ৬টি গ্যাস বিপণন কোম্পানি রয়েছে:
i. BAPEX
iii. BGFCL
ii. CHEVRON
v. TULLOW
iv. SANTOS
vi. SGFL
কয়লার ক্ষেত্র
অর্থনৈতিক রসায়নের কয়লার ক্ষেত্রের গুরুত্ব অপরিসীম
ছাই: কয়লার খনিজ দ্রব্যকে ছাই বলে । কয়লাতে ছাইয়ের পরিমাণ কম থাক উত্তম । একটি ভাল কয়লার নমুনার ৫% ছাই থাকা ভাল ।
কয়লার শ্রেণীবিভাগ
অর্থনৈতিক রসায়নের কয়লাকে ৪টি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে । যথা :
লিগনাইট
- বৈশিষ্ট্য : পিটের চেয়ে শক্ত, স্তরযুক্ত এবং এর ভিতর কাঠের অংশ বিশেষ দেখা যায়।
- ক্যালরি মান : 5500-7000 BTU
সাববিটুমিনাস কয়লা
- বৈশিষ্ট্য : অনুজ্জ্বল, কালো ও স্তরীভূত। এ কয়লা মধ্যম মানের জ্বালানী হিসেবে পরিচিত
- ক্যালরি মান : 8000–10,000 BTU
বিটুমিনাস কয়লা (75-90%C থাকে)
- বৈশিষ্ট্য : ঘনত্ব বেশি, শক্ত, ভঙ্গুর এবং গাঢ় কালো বর্ণের
- ক্যালরি মান : 12,000-14000 BTU
অ্যান্থ্রাসাইট কয়লা (80-90%C থাকে)
- বৈশিষ্ট্য : সর্বাপেক্ষা কঠিন ও শক্ত
- ক্যালরি মান: 14000-15000 BTU
গ্যাস ( Gas)
অর্থনৈতিক রসায়নের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গ্যাস তুলে ধরা হলো ।
কোল গ্যাস (coal gas) :
বকযন্ত্র বা রিটর্টে retort-এ) বিটুমিনাস কয়লার (10 – 12% পানি থাকে) অন্তৰ্ধম পাতন (1000° – 1300°C-এ) প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন সব উদ্বায়ী পদার্থকে ঘনীভূত করে এবং অবশিষ্ট গ্যাস মিশ্রণ থেকে CS2 কে H2 গ্যাস ও Ni প্রভাবক দ্বারা H2S গ্যাসে রূপান্তর ও সব H2S কে Fe2O3 দ্বারা শোষণ এবং শেষে HCN গ্যাসকে NaOH ও FeSO4 দ্বারা অপসারিত করে, যে গ্যাস মিশ্রণ পাওয়া যায় তা হলো কোল গ্যাস ।
কোল গ্যাসের ব্যবহার : কোল গ্যাস জ্বালানি হিসেবে বিভিন্ন শিল্পে তাপ উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন শহরে আলো উৎপাদকরূপে এবং ধাতু নিষ্কাশনে বিজারক পরিবেশ সৃষ্টিতে কোল গ্যাস ব্যবহৃত হয়।
কোক (Cock) কার্বনের ব্যবহার : কোক কার্বন দৈনন্দিন কাজে জ্বালানি হিসেবে, ধাতু নিষ্কাশনে বিজারকরূপে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া কোক কার্বন প্রোডিউসার গ্যাস ও ওয়াটার গ্যাস উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।
আরো পড়ুন :
ওয়াটার গ্যাস (Water gas)
লোহিত তপ্ত কোক কার্বনের ওপর দিয়ে স্টিম চালনা করে ওয়াটার গ্যাস উৎপাদন করে। ওয়াটার গ্যাস হলো সম-মোলার কার্বন মনোক্সাইড (CO) ও H2 গ্যাসের মিশ্রণ ।
বাস্তবে এ গ্যাসের মধ্যে স্বল্প পরিমাণে CO2, CH4 ও N2 গ্যাস ভেজালরূপে থাকে। ওয়াটার গ্যাসের H2 উপাদানটি নীল শিখাসহ জ্বলে ওঠে বলে ওয়াটার গ্যাসকে ব্লু-গ্যাসও বলা হয় ।
ওয়াটার গ্যাসের ব্যবহার : বিভিন্ন শিল্পে চুল্লির জ্বালানি হিসেবে ওয়াটার গ্যাস ব্যবহৃত হয়। ধাতু নিষ্কাশনে বিজারকরূপে ওয়াটার গ্যাস বহুল পরিমাণে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া CH4 গ্যাস ও মিথানল উৎপাদনে ওয়াটার গ্যাস ব্যবহৃত হয়।
মিথেন গ্যাস উৎপাদন :
লোহিত তপ্ত কোক কার্বনের ওপর দিয়ে স্টিম চালনা করলে ওয়াটার গ্যাস উৎপন্ন হয়। পরে ওয়াটার গ্যাস ও সমআয়তন H2 গ্যাসের মিশ্রণকে 300°C তাপমাত্রায় উত্তপ্ত Ni চূর্ণের ওপর দিয়ে চালনা করলে মিথেন গ্যাস ও পানি বাষ্প উৎপন্ন হয় । উৎপন্ন গ্যাস মিশ্রণকে শীতল করলে পানি বাষ্প তরল পানিতে পরিণত হয়। শেষে মিথেন গ্যাস পাওয়া যায়।
CH4 এর ব্যবহার : মিথেন গ্যাস জ্বালানি হিসেবে এবং ইউরিয়া সার উৎপাদনে ব্যবহৃত হয় ।
সংশ্লেষ গ্যাস (Synthetic gas)
মিথেন গ্যাসকে স্টিমসহ উচ্চ চাপে ও প্রায় 900°C তাপমাত্রায় উত্তপ্ত Ni প্রভাবকের ওপর চালনা করলে সংশ্লেষ গ্যাস উৎপন্ন হয়। সংশ্লেষ গ্যাস হলো এক মোল CO গ্রাস ও তিন মোল H2 গ্যাসের মিশ্রণ।
সংশ্লেষ গ্যাসের ব্যবহার : সংশ্লেষ গ্যাস শিল্পক্ষেত্রে জ্বালানি ও বিজারক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া সংশ্লেষ গ্যাস থেকে মিথানল উৎপাদন করা হয়।
প্রোডিউসার গ্যাস ( Producer gas)
লোহিত তপ্ত কোক কার্বনের ওপর দিয়ে 1100 C তাপমাত্রায় বায়ু চালনা করলে মূলত CO গ্যাস ও N2 গ্রাসের মিশ্রণ পাওয়া যায়, তাকে প্রোডিউসার গ্যাস বলে। স্টিল নির্মিত চুল্লির নাম হলো — প্রোডিউসার’। এ চুল্লির নামানুসারে এতে উৎপাদিত গ্যাসটির নাম হয়েছে প্রোসিউসার গ্যাস ৷
প্রোডিউসার গ্যাসের ব্যবহার : স্টিল, কাচ প্রভৃতি শিল্পে চুল্লি উত্তপ্ত করার জন্য প্রোসিউসার গ্যাস ব্যবহৃত হয় । কোল গ্যাস উৎপাদনে বক-যন্ত্রকে উত্তপ্ত করার জন্য প্রোডিউসার গ্যাস ব্যবহৃত হয়। এছাড়া ধাতু নিষ্কাশনে এটি বিজারক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
কাঁচ:
- অদানাদার স্বচ্ছ কঠিন পদার্থ ।
- রাসায়নিক প্রতিরোধ ক্ষমতা ও প্রতিসরণ ক্ষমতা খুব উচ্চ।
- বৈদ্যুতিক ও তাপ পরিবাহিতা কম।
- ভঙ্গুর ও খুব উচ্চ সান্দ্রতা মানের অধিকারী।
- কোন গলনাংক নেই ৷
কাঁচ উৎপাদনে কাঁচামাল :
কাঁচ কিভাবে উৎপাদন করা হয় তাও অর্থনৈতিক রসায়নের আলোচনা করা হয় ।
প্রয়োজনীয় কাঁচামাল: ১। বালি (SiO2) ২। সোডা (Na2O) ৩ । চুন (CaO)
অপ্রধান কাঁচামাল: সেগুলো কাঁচের মধ্যে অল্প পরিমাণে থাকে । যথা-
- ফেলস্পার
- বোরাক্স (Na2B4O7. 10H2O)
- সল্টকেক (Na2SO4)
- আর্সেনিক ট্রাইঅক্সাইড (As2O3)
- NaNO3 বা KNO3
- অ্যালুমিনা (Al2O3)
- কুলেট
- লেড অক্সাইড (PbO)
- রিফ্র্যাক্টরি ব্লক
সিরামিকের প্রধান কাঁচামাল ৩টি:
- কাদামাটি
- ফেলস্পার
- বালি (শিল্প কারখানায় ফ্লিন্ট নামে পরিচিত)
সিরামিক উৎপাদনের মূলনীতি (Principle of Ceramic Production)
সিরামিকের সংজ্ঞা : সিরামিক বলতে মৃৎশিল্প (pottery), টেবিল সামগ্রী (table ware), চীনামাটির বাসনপত্র (crockery), স্যানিটারি সামগ্রী (sanitary ware), ঘর সজ্জার চীনামাটির পাত্র (decorateir) ইত্যাদিকে বোঝায় ।
সিরামিক উৎপাদনের উপাদানসমূহ : সিরামিক সামগ্রী উৎপাদনের প্রধান তিনটি কাঁচামাল হলো—
- চায়না ক্লে (কেওলিন বা কাদা মাটি) : চায়না ক্লে হলো হাইড্রেটেড অ্যালুমিনিয়াম সিলিকেট (Al2O3. 2SiO2. 2H2O)
- সিলিকা (কোয়ার্টজ বা ফ্লিন্ট) : SiO2; এটি উচ্চ তাপসহ রিফ্রেকটরি দ্রব্য। ক্লে-কণাগুলোর বাইন্ডাররূপে ! সিরিকা কাজ করে । সিরামিকের তাপ সহনশীলতা ও যান্ত্রিক শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য সিলিকা ব্যবহৃত হয় ।
- ফেলস্পার (felspar) : অ্যালুমিনা (Al2O3), সিলিকা (SiO2) ও ক্ষারীয় অক্সাইডের মিশ্রণ গঠিত । পদার্থ হলো ফেরস্পার। এটি বিগালক বা ফ্লাক্সিং পদার্থ (flux) রূপে ব্যবহৃত হয়। তিন ধরনের ফেলস্পার সিরামিক উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। যেমন— (i) পটাশ ফেলস্পার, K2O, AL2O3. 6SiO2; (ii) সোডা ফেলস্পার, Na2O. ! Al2O3. 6SiO2; ও (iii) লাইম ফেলস্পার, CaO. AL2O3. 6SiO2.
বিগালক: অর্থনৈতিক রসায়ন
বিক্রিয়ায় মূল বিক্রিয়কের গলন তাপমাত্রাকে হ্রাস করার জন্য ব্যবহৃত পদার্থকে বিগালক বা ফ্লাক্সিং পদার্থ বলে । যেমন, সিরামিক শিল্পে উচ্চ গলনাঙ্কের রিফ্রেকটরি দ্রব্য সিলিকার (SiO2) গলন তাপমাত্রা হ্রাস করার জন্য বিগালক ফেলস্পার ব্যবহৃত হয়।
মন্ড কে কাগজে পরিণত করার ধাপ তিনটি : > Beating | Refining | Paper sheet making
সিমেন্ট উৎপাদন :
সিমেন্টের প্রকারভেদ: সিমেন্ট প্রধানত তিন প্রকার । যথা-
- বায়ুমন্ডলীয় সিমেন্ট: যা বায়ুতে শক্ত হয়, কিন্তু পানিতে ধীরে ধীরে নরম হয় ।
- হাইড্রোলিক সিমেন্ট: যা বায়ু ও পানি উভয় ক্ষেত্রেই শক্ত অবস্থা বজায় রাখে ।
- অম্ল-নিরোধক সিমেন্ট: এ সিমেন্ট জমাট বেঁধে শক্ত হবার সময় খনিক এসিডের ক্রিয়া বাঁধা দেয় ।
হাইড্রোলিক সিমেন্ট নানা জাতীয় হয়। যেমন- হাইড্রোলিক লাইম, রোমান সিমেন্ট, পোর্টল্যান্ড সিমেন্ট ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
সিমেন্ট উৎপাদনে ব্যবহৃত রাসায়নিক পদার্থসমূহ
- ট্রাইক্যালসিয়াম সিলিকেট : 3CaO.SiO2
- ট্রাইক্যালসিয়াম অ্যালুমিনেট : 3CaO.A2O3
- ডাইক্যালসিয়াম সিলিকেট : 3CaO . SiO2
- ট্রাইক্যালসিয়াম অ্যালুমিনো ফেরেট : 3CaO Al2O3. Fe2O3
আরো পড়ুন :
প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র, গ্যাসের উপাদান ও ব্যবহার:
- বাংলাদেশে সর্বপ্রথম আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র সিলেটের হরিপুরে।
- বাংলাদেশের ১ম বৃহত্তম গ্যাসক্ষেত্র বিবিয়ানা এবং ২য় বৃহত্তম গ্যাসক্ষেত্র তিতাস । ।
- বাংলাদেশে সর্বপ্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়—১৯৫৫ সালে
- ছাতক গ্যাসফিল্ড আবস্থিত – সুনামগঞ্জ জেলায় ।
- কৈলাসটিলা গ্যাসক্ষেত্র অবস্থিত –সিলেট ।
- MMCF এর পূর্ণরূপ কি – Million Mil Cubic Foot.
- বাংলাদেশে গ্যাস বিপণন কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় কোম্পানি—BGFCIL।
- বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাসে মিথেনের পরিমাণ শতকরা———৯৩.৬৮-৯৮ ভাগ ।
- বাংলাদেশে থাকা ইউরিয়া সার কারখানার—৭টি ।
- বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ইউরিয়া সার কারখানা—KAFCO ।
- সর্বাধিক প্রাকৃতিক গ্যাস সাশ্রয়ী কারখানা—KAFCO ।
বাংলাদেশের কয়লাক্ষেত্রে অর্থনৈতিক রসায়ন
- রাজমাহী, বগুড়া, নওগাঁ, জয়পুরহাট, দিনাজপুরের বড় পুকুরিয়া ও সিলেট জেলায় বিটুমিনাস ও লিগনাইট কয়লার খনি আছে।
- নেত্রকোণা, সুনামগঞ্জ ও চট্টগ্রামের বান্দরবান অঞ্চলে লিগনাইট শ্রেণির কয়লা খনি পাওয়া গেছে।
- মানের দিক দিয়ে বিটুমিনাস কয়লা উত্তম; লিগনাইট মাধ্যম ও পিট কয়লা নিম্নমানের ।
- বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় কয়লা খনি জামালগঞ্জে কয়লাক্ষেত্র।
- কয়লার মান প্রধানত নির্ভরশীল—ক্যালরিফিক মানের উপর ।
- Fuzzy Set Theory মতে কয়লার মান নির্ভরশীল —৬টি বৈশিষ্ট্যের উপর ।
- 1MJ/kg সমান—429.9065 BTU / Ib
- প্রতি টন লিগনাইট কয়লা থেকে বিটুমিন পাওয়া যায়- -৭০ পাউন্ড ।
বাংলাদেশে শিল্পায়নে সম্ভাবনা অর্থনৈতিক রসায়নের গুরুত্ব
- বাংলাদেশে আবিষ্কৃত গ্যাসফিল্প ২৫টির মধ্যে ২২টি সক্রিয়।
- গ্যাসকূপের সংখ্যা ১০৪ ও সক্রিয় কূপ ৮টি।
- বাংলাদেশে খননকৃত গ্যাসকূপের সংখ্যা — 104টি।
বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক রসায়ন শিল্প পরিচিতি
- BCIC-Bangladesh Chemical Industries Corporation |
- বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সার কারখানা চট্টগ্রামের KAFCO |
- BSFIC-Bangladesh Sugar and Food Industries Corporation |
- ফেঞ্চুগঞ্জ সার কারখানার অপর নাম—NGFF ।
- বাংলাদেশে সিমেন্ট ফ্যাক্টরির সংখ্যা—৪৫টি।
- মুন্নু সিরামিক অবস্থিত — ধামরাই ।
- বেঙ্গল গ্লাস ওয়ার্কস অবস্থিত ঢাকার ডেমরায়।
এইচএসসি রসায়ন ২য় পত্রের ৫ম অধ্যায় অর্থনৈতিক রসায়নের লেকচার শীটটি ডাউনলোড করুন :