আঠারো বছর বয়স
সুকান্ত ভট্টাচার্য
কবি পরিচিতি ও সাহিত্যকর্ম
জন্ম পরিচয়:
১৫ আগস্ট ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দ (৩০ শ্রাবণ ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ), কালীঘাট, কলকাতা পিতা: নিবারণচন্দ্র ভট্টাচার্য । মাতা: সুনীতি দেবী। পৈতৃক নিবাস: কোটালিপাড়া, গোপালগঞ্জ ।
শিক্ষাজীবন:
বেলেঘাটা দেশবন্ধু স্কুল থেকে ১৯৪৫ সালে প্রবেশিকা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে অকৃতকার্য হন।
মৃত্যুবরণঃ
মাত্র ২১ বছর বয়সে ১৩ মে ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দ (২৯ বৈশাখ ১৩৫৪ বঙ্গাব্দ) মারা যান।
কাব্য:
ছাড়পত্র (১৯৪৮), ঘুম নেই, পূর্বাভাস, অভিযান, হরতাল, গীতিগুচ্ছ আকাল (১৩৫১) ফ্যাসিবাদ বিরোধী লেখক ও শিল্পী সংঘের পক্ষে ‘আকাল’ নামে একটি কাব্যগ্রন্থ সম্পাদনা করেন।
‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতা সম্পর্কিত তথ্যাবলি
★ সুকান্ত ভট্টাচার্যের ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতাটি ১৯৪৮ সালে প্রকাশিত তার “ছাড়পত্র’ কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত হয়েছে।
★ ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতাটি মোট চরণ সংখ্যা ৩২টি।
★ ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতাটি আটটি স্তবকের সমন্বয়ে ৬ মাত্রার মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত। প্রতি চরণে পর্ব তিনটি।
★ আঠারো বছর বয়স জানে না কাঁদা।
# কবির কাছে আঠারো বছরে ছুটে চলাকে মনে হয়েছে বাষ্পের বেগে স্টিমারের মতো।
★ ‘আঠারো বছর বয়স জানে না কাঁদা- কারণ এ বয়সে মানুষ হয় আত্মপ্রত্যয়ী ও আত্মনির্ভরশীল।
★ আঠারো বছর বয়স মাথা নোয়াবার নয়।
★ দুঃসাহসী হওয়ার সূচনা আঠারো বছর বয়সে শুরু হয়।
আরো পড়ুন :
★ ‘তাজা তাজা প্রাণে অসহ্য যন্ত্রণা সামাজিক অন্যায়, অত্যাচার, শোষণ, পীড়ন দেখে প্রাণবন্ত তরুণেরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে।
★ আঠারো বছর বয়স লক্ষ দীর্ঘশ্বাসে কালো রং হয়।
★ আঠারো বছর বয়স পথে প্রান্তরে তুফান ছোটায়।
★ আঠারো বছর বয়সে অবিশ্রান্ত রূপে আঘাত আসে।
★ ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় ‘বয়স’ শব্দটি ১৯ বার ব্যবহৃত হয়েছে।
★ ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় ‘আঠারো’ শব্দটি ৯ বার ব্যবহৃত হয়েছে।
★ ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় ‘এ বয়স’ শব্দটি ১২ বার ব্যবহৃত হয়েছে। ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯
★ ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় ‘আঠারো বছর’ শব্দটি ৭ বার ব্যবহৃত হয়েছে।
★ ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় ‘আঠারো বছর বয়স’ শব্দটি ৭বার ব্যবহৃত হয়েছে।
★ ‘আঠারো বছর কবিতার মূল বৈশিষ্ট্য – যৌবনের উদ্দীপনা, সাহসিকতা, দুর্বার গতি।
আমাদের লেকচার শীটটি ডাউনলোড করুন :