এইচএসসি আহ্বান গল্প

এইচএসসি আহ্বান গল্পের নোট ২০২৫ | জ্ঞানমূলক প্রশ্ন উত্তর | ahoban golpo pdf | বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়

Advertisements

এইচএসসি আহ্বান গল্পের নোটটি এমন ভাবে সাজানো হয়েছে যার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবেন। তাই আর দেরি না করে আমাদের এইচএসসি আহ্বান গল্পের লেকচার শীটটি পড়ে ফেলুন ।।

আহ্বান

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়

লেখক পরিচিতি ও এইচএসসি আহ্বান গল্প

জন্ম পরিচয়:

১২ সেপ্টেম্বর ১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দ। মুরারিপুর গ্রাম (মামার বাড়িতে), চব্বিশ পরগনা। পৈতৃক নিবাস: ব্যারাকপুর গ্রাম,চব্বিশ পরগনা। পিতা: মহানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়। মাতা: মৃণালিনী দেবী।

শিক্ষাজীবন:

Advertisements

ম্যাট্রিক (১৯১৪), বনগ্রাম স্কুল। আই.এ. (১৯১৬), কলকাতা রিপন কলেজ।বি.এ. (১৯১৮), কলকাতা রিপন কলেজ ।

শিক্ষকতা:

হুগলি জেলার জাঙ্গীপাড়া স্কুল, সোনারপুর হরিনাভি স্কুল, কলকাতা খেলাৎচন্দ্র মেমোরিয়াল স্কুল,ব্যারাকপুরের নিকটবর্তী গোপালরগর স্কুল।

পুরস্কার:

‘ইছামতি’ উপন্যাসের জন্য রবীন্দ্র পুরস্কার লাভ।

মৃত্যুবরণ:

১ সেপ্টেম্বর ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দ ঘাটশিলায়।

উপন্যাস:

পথের পাঁচালী (১৯২৯), অপরাজিত (১৯৩১), আরণ্যক (১৯৩৮), ইছামতি, দৃষ্টি প্রদীপ,আদর্শ হিন্দু হোটেল, দেবযান, অশনি সংকেত।

ছোটগল্প:

মেঘমল্লার, মৌরিফুল, যাত্রাবদল, কিন্নর দল, জন্ম ও মৃত্যু, বিধুমাস্টার, মুখ ও মুখশ্রী।

আত্মজীবনী:

তৃণাঙ্কুর ( ১৯৪৩

ভ্রমণকাহিনী:

অভিযাত্রিক (১৯৪০), স্মৃতি রেখা।

আহ্বান গল্পের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি : এইচএসসি আহ্বান গল্প

★ লেখকের পৈতৃক বাড়ি যা ছিল ভেঙ্গে চুরে ভিটিতে জঙ্গল গজিয়েছে।

★ লেখকের বাবার পুরাতন বন্ধু গ্রামের চক্কোত্তি মশায়।

★ বললেন- এসো, এসো, বেঁচে থাকো, দীর্ঘজীবী হও।’ উক্তিটি – চক্কোত্তি মশায়ের।

★ ‘সামান্য মাইনে পাই ‘বলতে লেখক বুঝিয়েছেন – বাড়ি-ঘর করার মতো যথেষ্ট বেতন লেখক পান না।

★ বুড়ির এক নাতজামাই আছে।

★ বুড়ি ‘এপাড়া-ওপাড়া যাতাম আসতাম না’ বলতে বুঝিয়েছে – বৃদ্ধার অতীতের সচ্ছলতার কথা ব্যক্ত হয়েছে।

★ চালাঘর তোলার জন্য চক্কোত্তি মশায় লেখককে খড়-বাঁশ দিতে চেয়েছিলেন।

আরো পড়ুন :

    ★ বুড়ি লেখককে ‘অ গোপাল’ বলে  ডাকত।

    ★ কথক বৃদ্ধাকে আমগাছের ছায়ায় দেখতে পান।

    ★ লেখক জ্যৈষ্ঠ মাসে গরমের ছুটিতে তার খড়ের তৈরি নতুন ঘরে উঠলেন।

    * বুড়ি লেখকের জন্য ‘হাজরা ব্যাটার বউ’র কাছ থেকে দুধ এনেছিল ।

    ★ বুড়ি গোপালের জন্য দুটি কচি শসার জালি এনেছিল।

    * বুড়ি গোপালের জন্য বুনে রেখেছিল – খাজুর পাতার চাটাই।

    * পুনরায় লেখক গ্রামে এলেন – ৫/৬ মাস পরে।

    ★ কাঁঠাল গাছের তলায় বসে বুড়ি আপন মনে বকে গেল।

    ★ ‘গোপাল’ সম্বোধনের প্রেক্ষিতে লেখক বুড়িকে ‘মা-পিসিমা’ সাথে তুলনা করেন।

    ★ গ্রামে লেখক খুড়োমশায়ের বাড়িতে খাওয়া-দাওয়া করতেন।

    ★ হাজরা ব্যাটার বউ ‘ধানভেনে’ জীবনযাপন করে।

    * বুড়ি একটি মাদুরের ওপর শুয়ে ছিল।

    ★ বুড়ির মাথায় একটি মলিন বালিশ ছিল।

    * লেখকের গলার স্বর একটু রুক্ষ হয়ে উঠেছিল – দুধের দাম জিজ্ঞাসকালে।

    ★ ‘বসতে দে’ এ কথাটি বুড়ি বলেন- দুইবার।

    * বুড়ির মৃত্যুর খবর লেখক প্রথম শুনল – দিগম্বরীর কাছে।

    * আবেদালির ছেলের নাম – গনি।

    ★ শুকুর মিয়া লেখককে বুড়ির কবরে মাটি দিতে বলে।

    ★ ‘আহ্বান’ গল্পে দুই জন জোয়ান ছেলে কবর খুঁড়েছিল।

    ★ ‘খাও কোথায় হ্যাঁ বাবা? ‘উক্তিটি বুড়ির।

    ★ ‘স্নেহের দান এমন করা ঠিক হয়নি’ উক্তিটি – লেখকের।

    ★ ‘আহ্বান’ গল্পে উল্লেখকৃত ফলের নাম – আম, কাঁঠাল, পাতি লেবু, কাচ কলা, শসা।

    ★ বাবু কবে এসেছেন’ উক্তিটি হাজরা ব্যাটার বউ’র।

    ★ ‘ওমা আজই তুমি এলে? উক্তিটি – দিগম্বরীর (পরও সর্দারের বউ)।

    ★ ‘আহ্বান’ গল্পে উল্লেখকৃত তরকারির নাম – ধান ও কুমড়ো।

    ★ ‘আহ্বান’ গল্পে উল্লেখকৃত চরিত্রের নাম – খুড়োমশায়, জমির করাতি, বুড়ি, দিগম্বরী,গনি, আব্দুল, নসর আবেদালি, শুকুর মিয়া, হাজরা ব্যাটার বউ।

    ★ ‘আহ্বান’ গল্পে উল্লেখকৃত মাসের নাম – আশ্বিন ও জ্যৈষ্ঠ।

    ★ ‘আহ্বান’ গল্পে উল্লেখকৃত স্থানের নাম – কলকাতা।

    এইচএসসি আহ্বান গল্প এই লেকচার শীটটি পড়লে আর কোনো কোচিং সেন্টারে পড়তে পবে না ,, তাই আর দেরি না করে ডাউনলোড করুন লেকচার শীটটি :

    Facebook
    X
    LinkedIn
    Telegram
    Print

    Leave a Comment

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    Stay Connected

    Subscribe our Newsletter

    Scroll to Top