এইচএসসি নেকলেস গল্প

এইচএসসি নেকলেস গল্পের নোট ২০২৫ (PDF)

Advertisements

নেকলেস গল্প নোটটি এমন ভাবে সাজানো হয়েছে যার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবেন। তাই আর দেরি না করে আমাদের নেকলেস গল্পের লেকচার শীটটি পড়ে ফেলুন ।।


এইচএসসি নেকলেস গল্পের নোট

নেকলেস

গী দ্য মোপাসাঁ

অনুবাদ: পূর্ণেন্দু দস্তিদার

লেখক পরিচয় ও এইচএসসি নেকলেস গল্পের নোট

জন্ম পরিচয়:

৫ আগস্ট ১৮৫০ খ্রিস্টাব্দ, নর্মান্ডি, ফ্রান্স। পূর্ণনাম: Henri – Renri Albert Guy de Maupassant. পিতা: গুস্তাভ দ্য মোপাসী। মাতা: লরা লি পয়টিভিন।

Advertisements

শিক্ষাজীবন:

নিম্ন মাধ্যমিক স্কুল, ১৮৬৭ সালে ।

মৃত্যুবরণ:

৬ জুলাই ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দ।

কাব্যগ্রন্থ:

 De Ver (কাব্যগ্রন্থটি ১৮৮০ সালে প্রকাশিত হয়)।

গ্রন্থ:

Boule de Suif (ব্যু দ্য সুইফ), মাদমোয়াজেল ফিকি (১৮৮৩)। উপন্যাস: Un-riel, বেল আমি (১৮৮৫)।

অনুবাদক পরিচিতি : পূর্ণেন্দু দস্তিদার

জন্ম পরিচয়:

২০ জুন ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দ, ধলঘাট, পটিয়া, চট্টগ্রাম। পিতা: চন্দ্রকুমার দস্তিদার মাতা: কুমুদিনী দস্তিদার।

শিক্ষাজীবন:

চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল থেকে এন্ট্রাস (১৯২৫) ও চট্টগ্রাম কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে আই.এস.সি. (১৯২৭) পাশ করেন।

পেশা/কমজীবন:

আইনজীবী, লেখক, রাজনীতিবিদ ।

মৃত্যুবরণ:

৯মে ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দ।

প্রকাশিত গ্রন্থ:

কবিয়াল রমেশ শীল, স্বাধীনতা সংগ্রামে চট্টগ্রাম, বীরকন্যা প্রীতিলতা।

 অনুবাদগ্রন্থ:

 শেখভের গল্প, মোপাসাঁর গল্প ।

আরো পড়ুন :

লেখক অনুবাদক সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি

★ মোপাসাঁর রচনা যে ধরনের বস্তুনিষ্ঠ ।

★ পূর্ণেন্দু দস্তিদারের স্ত্রীর নাম – শান্তি দস্তিদার।

★ পূর্ববঙ্গ পরিষদে তৎকর্তৃক চট্টগ্রাম যুব বিদ্রোহের স্মারক স্তম্ভ নির্মাণের প্রস্তাব উত্থাপন করেন – ১৮ এপ্রিল ১৯৩০ সালে।

★ পূর্ণেন্দু দস্তিদার ব্রিটিশ বিদ্রোহে অংশ নিয়েছিলেন মাস্টারদা সূর্যসেনের সঙ্গে সম্পর্ক থাকার জন্য ।

* পূর্ণেন্দু দস্তিদার কারাবরণ করেন যুববিদ্রোহে অংশ নেওয়ায় ।

★ গী দ্য মোপাসাঁর পড়াশোনা ত্যাগ করেন ফরাসি প্রুশীয় যুদ্ধের কারনে

★ গী দ্য মোপাসাঁ বাল্যকালে আক্রান্ত হন সিফিলিস রোগে।

★ গী দ্য মোপাসাঁ মারাত্মক মানসিক বৈকল্যের শিকার হয়ে কণ্ঠনালী কেটে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন ১৮৯২ সালের ২ জানুয়ারি।

★ গী দ্য মোপাসাঁর মা আক্রান্ত হন ম্যালানকোলিয়া রোগে ।

নেকলেস গল্প সম্পর্কিত তথ্যাবলি :

★ বিশ্ববিখ্যাত গল্পকার গী দ্য মোপাসাঁর শ্রেষ্ঠ গল্পগুলোর মধ্যে ‘নেকলেস’ অন্যতম। ফরাসি ভাষায় গল্পটির নাম ‘La Parure। ১৮৮৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি ফরাসি পত্রিকা ‘La Gaulois’ এ গল্পটি প্রকাশিত হয় এবং সে বছরই ইংরেজিতে অনূদিত হয়।

★ সে ছিল চমৎকার এক সুন্দরী তরুণী’ এখানে বলা হয়েছে – মাদাম লোইসেল (মাতিলদা) সম্পর্কে।

★ মাদাম লোইসেলের জীবনে কোনো আনন্দ ছিল না- কেরানির পরিবারে জন্মগ্রহণ করার জন্য।

★ নেকলেস গল্পের লোইসেলের স্বামী পেশায় – কেরানি।

★ নেকলেস গল্পে মাতিলদার স্বামী শিক্ষা পরিষদ আপিসে চাকরি করতেন।

আরো পড়ুন :

★ নিজেকে সজ্জিত করার অক্ষমতার জন্য সে সাধারণভাবেই থাকত। লোইসেল। – মাদাম

★ ‘সর্বদা তার মনে দুঃখ । – মাদাম লোইসেলের।

★ এক সন্ধ্যায় মাদাম লোইসেলের স্বামী মসিয়ে একটি বড় খাম হাতে নিয়ে ঘরে ফিরলেন।

★ নেকলেস গল্পে উল্লেখকৃত মাছের নাম – রোহিত মাছ।

★ মাদাম লোইসেলের ব্যথিত হওয়ার অন্যতম কারণ বাসকক্ষের দারিদ্র্য।

★ মাদাম লোইসেল ভাবত তার দুইজন গৃহভৃত্য থাকবে।

★ মাদাম লোইসেল যে বৈঠকখানাটি কামনা করে তাতে ঝুলবে পুরানো রেশম পর্দা।

★ ‘ও কী ভালো মানুষ!’ মসিয়ে কথাটি বলে মাদাম লোইসেলকে।

★ রোহিত মাছের টুকরা অথবা মুরগির পাখনা খেতে খেতে মাদাম লোইসেল প্রণয়লীলার কাহিনি শোনার কল্পনা করেন।

★ নেকলেস গল্পে উল্লেখকৃত মাসের নাম জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি।

★ মাদাম লোইসেল শিকামন্ত্রীর নিমন্ত্রণলিপি পেয়েও যেতর চাচ্ছিল না তার ভালো পোশাক নেই বলে।

★ মাদাম লোইসেল তার স্বামীকে পোশাক কেনার জন্য চারশ ফ্রাঁ-র কথা বলেছিল কথা যেন প্রত্যাখ্যাত না হয় এজন্য ।

★ ‘বল’ নাচের দিন এগিয়ে আসতে থাকায় মাদাম লোইসেল বিচলিত ও উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে তার দামি গহনা নেই বলে ।

★ দশ ফ্রাঁ দিয়ে চমৎকার গোলাপফুল পাওয়া যায় বলে মসিয়ে বলেছিল।

★ মা লোইসেন্স কার্ডটি টেবিলের ওপর নিক্ষেপ করে।

★ জড়োয়া গহনা মাদাম লোইসেলের খুব প্রিয়।

★ স্ত্রীর কথায় মর্শিয়ের মনে দুঃখ পাওয়ার কারণ দরিদ্রতা।

★ মসিয়ে ও মাদাম লোইসেল হতাশ হয়ে পড়ে বাড়ি যাওয়ার জন্য গাড়ি না পেয়ে।

★ মাদাম লোইসেলের নৃত্যের মধ্যে ছিল আবেগ ও উৎসাহ।

★ স্যাটিনের বাক্সে হীরার হার রাখা ছিল।

★ ‘সত্যিই তো! এটা আমি ভাবিনি।’ উক্তিটি ‘নেকলেস’ গল্পের।

★ গাড়ি না পেয়ে লোইসেল দম্পতি সিন নদীর দিকে হাঁটতে থাকে।

★ হারটি খুঁজতে গিয়ে মর্সিয়ে লোইসেল পরদিন সকাল ৭টার দিকে বাড়ি ফিরে এল।

★ মেয়েটি হঠাৎ আর্তনাদ করে ওঠে হারখানা গলায় না দেখে।

★ নেকলেস গল্পে মাদাম লোইসেলের নখের রং গোলাপি ।

★ দশ বছর পর এক রবিবারে মাদাম ফোরস্টিয়ারকে দেখে মাদাম লোইসেলের মন খারাপ হয়ে গেল ফোরস্টিয়ার তখনো যুবতি, সুন্দরি ও আকর্ষণীয় ছিল।

★ ‘প্যারী’- প্যারিসেন ফরাসি নাম।

★ ‘কনভেন্ট’ শব্দের অর্থ মিশনারিদের আবাস।

★ বল নাচের অনুষ্ঠান শেষে ভোর চারটার দিকে লোইসেল বাড়ি ফিরে এল।

★ বাক্সের ভেতরে নাম ছিল স্বর্ণকারের।

★ মাদাম লোইসেলের অবস্থা দশ বছর পর হয়েছিল গৃহস্থঘরের শক্ত, কর্মঠ ও অমার্জিত মেয়ের মতো।

★ লোইসেল প্রতি পাতা নকল করে দেওয়ার বিনিময়ে পেত – পাঁচ সাও।

★ হায়, আমার বেচারী মাতিলদা!’ উক্তিটি মাদাম ফোরস্টিয়ারের।

★ লোইসেলের বন্ধুরা ভরতপাখি শিকারে গিয়েছিল।

★ গোপনকক্ষে মাদাম লোইসেল প্রথম কঙ্কণ দেখেছিল।

নেকলেস গল্পের লেকচার শীটটি ডাউনলোড করুন :

Facebook
X
LinkedIn
Telegram
Print

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Stay Connected

Subscribe our Newsletter

Scroll to Top