Close Menu
    Facebook X (Twitter) Instagram
    • Home
    • Blog
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube
    EduQuest24EduQuest24
    • Home
    • Academic
      • এইচএসসি
      • এসএসসি
    • Learn English
      • Spoken English
      • English Grammar
      • Topic Based Vocabulary
    • Job Study
    EduQuest24EduQuest24
    Home » এইচএসসি বিড়াল গল্পের নোট | HSC Biral golpo pdf download | বিড়াল বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
    এইচএসসি বাংলা নোট

    এইচএসসি বিড়াল গল্পের নোট | HSC Biral golpo pdf download | বিড়াল বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

    EduQuest24By EduQuest24August 30, 2024Updated:September 14, 2024No Comments6 Mins Read
    Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Telegram Tumblr Email
    এইচএসসি বিড়াল গল্প
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

    বিড়াল গল্প নোটটি এমন ভাবে সাজানো হয়েছে যার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ভর্তি পরীক্ষা প্রস্তুতি নিতে পারবেন ।তাই আর দেরি না করে আমাদের বিড়াল গল্প লেকচার শীটটি পড়ে ফেলুন ।

    • বিড়াল
    • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
    • বিড়াল প্রবন্ধের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি : এইচএসসি বিড়াল গল্প

    বিড়াল

    বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

    লেখক পরিচিতি ও এইচএসসি বিড়াল গল্প

    জন্ম পরিচয়:

    ২৬জুন ১৮৩৭ খ্রিস্টাব্দ: বাংলা ১৩ আষাঢ় ১২৪৫ বঙ্গাব্দ। কাঁঠালপাড়া, চব্বিশ পরগনা,পশ্চিমবঙ্গ। পিতা যাদবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (ডেপুটি কালেক্টর)।

    শিক্ষাজীবন:

    এন্ট্রাস কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় (১৮৫৭)। বি.এ. কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় (১৮৫৮)। বি.এল.প্রেসিডেন্সি কলেজ (১৮৬৯)।

    কর্মজীবন/পেশা:

    ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিযুক্ত (১৮৫৮)।

    কর্মস্থল :

    যশোর, খুলনা,মুর্শিদাবাদ, হুগলি, মেদিনীপুর, বারাসাত, হাওড়া, আলীপুর প্রভৃতি।

    পরিচিতি :

    বাংলা ভাষায় প্রথম শিল্পসম্মত উপন্যাস রচনার কৃতিত্ব তারই। বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ঔপন্যাসিক। আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম প্রধান সৃষ্টিশীল লেখকদের একজন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়েরর প্রথম স্নতক (১৮৫৮)।

    খেতাব ও সম্মাননা:

    ‘সাহিত্যসম্রাট’ সাহিত্যের রসবোদ্ধাদের কাছ থেকে প্রাপ্ত খেতাব। হিন্দু ধর্মানুরাগীদের কাছ থেকে ‘ঋষি’ আখ্যা লাভ। বাংলার ‘ওয়াল্টার স্কট’।

    মৃত্যুবরণ:

    কলকাতায় ৮ এপ্রিল, ১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দ: ২৬ চৈত্র ১৩০০ বঙ্গাব্দ ।

    উপন্যাস:

    Rajmohon’s Wife (১৮৬৪), দুর্গেশনন্দিনী (১৮৬৫), কপালকুণ্ডলা (১৮৬৬), মৃণালিনী (১৮৬৯), বিষবৃক্ষ (১৮৭৩), কৃষ্ণকান্তের উইল (১৮৭৮), রজনী (১৮৭৭), চন্দ্রশেখর, রাজসিংহ (১৮৮২), ইন্দিরা, যুগলাঙ্গুরীয়, রাধারাণী।

    ত্রয়ী উপন্যাস:

    আনন্দমঠ (১৮৮২), দেবী চৌধুরানী (১৮৮৪), সীতারাম (১৮৮৭)।

    কাব্যগ্রন্থ:

    ললিতা তথা মানস (১৮৫৬)।

    প্রবন্ধ:

    লোকরহস্য (১৮৭৪), বিজ্ঞানরহস্য (১৮৭৫), কমলাকান্তের দপ্তর (১৮৭৫), সাম্য (১৮৭৯), কৃষ্ণচরিত্র (১৮৮৬), ধর্মতত্ত্ব অনুশীলন (১৮৮৮), শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা প্রভৃতি ।

    লেখক সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলিত

    ★ ১৮৪৯ সালে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন মোহিনী দেবীর সঙ্গে।

    * ১৮৫২ সালে তার সাহিত্যচর্চার শুরু হয় – সংবাদ প্রভাকর পত্রিকায় কবিতা প্রকাশের মাধ্যমে।

    ★ প্রথমা পত্নীর মৃত্যুর পর তিনি ১৮৬০ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন – রাজলক্ষ্মী দেবীর সঙ্গে।

    ★ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সাত নম্বর কম পেয়ে ফেল করেন – Mental and Moral Science এ

    ★ ১৮৫৮ সালে বি.এ. পরীক্ষায় Mental & Moral Science বিষয়ে সাত নম্বর কম পেয়ে ফেল করেন – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও যদুনাথ বসু।

    ★ ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট পদে সুদীর্ঘ ৩৩ বছর চাকরি করার পর অবসর গ্রহণ করেন ১৮৯১ সালে।

    ★ তার রচিত প্রথম ইংরেজি উপন্যাস Rajmohon’s Wife (1864) প্রথম প্রকাশিত হয় Indian Field পত্রিকায়।

    ★ উপন্যাস রচনায় বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় প্রভাবিত হয়েছিলেন ইংরেজি ঔপন্যাসিক স্যার ওয়াল্টার স্কট কর্তৃক।

    ★ মোগল পাঠানের যুদ্ধের পটভূমিকায় নরনারীর প্রেমের উপাখ্যান অবলম্বনে তার রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস হিসেবে স্বীকৃত – দুর্গেশনন্দিনী।

    ★ বাংলা সাহিত্যের প্রথম রোমান্সধর্মী উপন্যাস দুর্গেশনন্দিনী।

    ★ বঙ্কিমচন্দ্রেরর পরে বঙ্গদর্শন সম্পাদনা করেছিলেন তার অগ্রজ সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

    ★ তার রচিত দ্বিতীয় উপন্যাস কপালকুণ্ডলা (১৮৬৬)।

    ★ চাকরিসূত্রে খুলনার ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে যোগদান করে – নীলকরদের অত্যাচার দমন করেছিলেন।

    ★ সামাজিক সমস্যার আলোকে তার রচিত উপন্যাসগুলো হলো- বিষবৃক্ষ, কৃষ্ণকান্তের উইল।

    ★ বঙ্কিমচন্দ্রের মনস্তত্ত্ব বিশ্লেষণমূলক উপন্যাস – রজনী।

    ★ বঙ্কিমচন্দ্রের রম্যব্যঙ্গ রচনা সংকলন কমলাকান্তের দপ্তর।

    ★ বঙ্কিমচন্দ্রের খাঁটি ঐতিহাসিক উপন্যাস – রাজসিংহ।

    ★ বঙ্কিমচন্দ্রের দুটি তত্ত্বমূলক উপন্যাস – আনন্দমঠ, দেবী চৌধুরানী।

    ★ বঙ্কিমচন্দ্রের রজনী উপন্যাসটি যে ইংরেজি উপন্যাসের ছায়া অবলম্বনে রচিত ইংরেজি ঔপন্যাসিক EB Lytton রচিত The Last Days of Pompeii অবলম্বনে রচিত।

    * দুর্গেশনন্দিনী উপন্যাসের প্রতিক্রিয়ায় ইসমাইল হোসেন সিরাজী রচনা করেন রায়নন্দিনী উপন্যাস (১৯১৮)।

    *বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বাজার থেকে প্রত্যাহার করে নেন ‘সাম্য’ গ্রন্থটি।

    বিড়াল প্রবন্ধের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি : এইচএসসি বিড়াল গল্প

    ★ কমলাকান্ত শয়নগৃহে ঝিমাচ্ছিল আফিঙের ঘোরে।

    ★ আমি শয়নগৃহে, চারপায়ীর উপর বসিয়া, হুঁকা হাতে ঝিমাইতেছিলাম। এখানে আমি হলো- কমলাকান্ত

    ★ একটু মিট মিট করিয়া ক্ষুদ্র আলো জ্বলিতেছে।

    ★ দেয়ালের উপর চঞ্চল ছায়া, প্রেতবৎ নাচিতেছে।

    ★ ‘বিড়াল’ রচনায় যুদ্ধের কথা আছে ওয়াটারলু যুদ্ধ।

    * নেপোলিয়ন ছিলেন ফরাসি সম্রাট।

    ★ কমলাকান্ত হুকা হাতে নিমীলিতলোচনে ভাবিতেছিল

    ★ নেপোলিয়ন বোনাপার্ট এর জম্ম-মৃত্যু সাল- ১৭৬৯-১৮২১ সাল ।

    ★ নেপোলিয়ন সেন্ট হেলেনা দ্বীপে নির্বাসিত হন – ৬ বছর।

    * নেপোলিয়ন ওয়াটারলু যুদ্ধের পরাজিত হন – ওয়েলিংটনের হাতে।

    ★ এমত সময়ে একটি ক্ষুদ্র শব্দ হইল। এ শব্দটি হলো – মেও।

    আরো পড়ুন :

    • এইচএসসি রেইনকোট গল্প
    • এইচএসসি জাদুঘরে কেন যাব গল্পের নোট
    • এইচএসসি মাসি-পিসি গল্পের নোট

    ★ ওয়েলিংটন বিড়ালত্ব প্রাপ্ত হয়ে কমলাকান্তের কাছে চাইতে এসেছিল – আফিম।

    * কমলাকান্তের ভাবনাজগতে বিড়ালত্ব প্রাপ্ত হয়েছিল – ওয়েলিংটন (ওয়েলিংটন পরিচিত ডিউক অব ওয়েলিংটন নামে)।

    ★ ‘ডিউক’ দ্বারা বোঝায় ইউরোপীয় সমাজের বনেদি বা অভিজাত ব্যক্তি।

    ★ তখন চক্ষু চাহিয়া ভালো করিয়া দেখিলাম যে, ওয়েলিংটন নহে। ‘এ বাক্যে ওয়েলিংটন নামধারী হলো – ক্ষুদ্র মার্জার (বিড়াল)।

    ★ ‘উদরসাৎ’ শব্দের অর্থ – উদরস্থ উদরে গৃহীত, ভক্ষিত।

    ★ বিড়াল গল্প গাভীর নাম – মঙ্গলা।

    ★ মার্জার দুধ খেয়ে ফেললেও কমলাকান্ত দেখতে পায় নি। কারণ নেশার ঘোরে ওয়াটারলু মাঠে ব্যূহ রচনায় কমলাকান্ত ব্যস্ত ছিল।

    ★ মার্জারের প্রথম উক্তি ছিল কেহ মরে বিল ছেঁচে, কেহ খায় কই।

    ★ দুধ আমার বাপেরও নয়।দুধ মঙ্গলার, দুহিয়াছে প্রসন্ন। উক্তিটি – কমলাকান্তের।

    ★ তোমরা মনুষ্য, আমরা বিড়াল, প্রভেদ কী?এ বাক্যের ‘প্রভেদ’ শব্দের অর্থ পার্থক্য, ফারাক।

    ★ মার্জারের মতে- বিজ্ঞ চতুষ্পদের কাছে শিক্ষালাভ ছাড়া মানুষের বিকল্প নেই। তোমরা আমার কাছে কিছু উপদেশ গ্রহণ কর। উক্তিটি – বিড়ালের।

    ★ ‘পরোপকারই পরম ধর্ম’ সংলাপটি – বিড়াল বলেছে।

    ★ আমি তোমার ধর্ম সঞ্চয়ের মূলীভূত কারণ । উক্তিটি – মার্জারের।

    ★ চোরে যে চুরি করে, সে অধর্ম – কৃপণ ধনীর।

    ★ তাহার দত্ত হয় না কেন? কৃপণ ধনীর দণ্ডের কথা বলা হয়েছে।

    ★ ‘বিড়াল’ রচনায় মাছের কাটা, পাতের ভাত মানুষ ফেলে দেয় – নর্দমায়।

    ★ মাছের কাঁটা, পাতের ভাত বিড়ালকে না দিয়ে নর্দমা বা জলে ফেলে দেওয়ার কারণে মানুষের মধ্যে বিড়াল দেখতে পায়- সমবেদনার অভাব।

    ★ “তাহারা অতি পণ্ডিত, বড় মান্য লোক। এ বাক্যে পণ্ডিত ও মান্য লোক হলোসমাজপতি ও সমাজের প্রধান ব্যক্তিরা।

    ★ দরিদ্রের কথা কেউ বোঝে না।

    ★ তেলা মাথায় তেল দেওয়া মনুষ্যজাতির রোগ।

    ★ বিড়াল গল্প অনুসারে প্রাচীরে প্রাচীরে, প্রাঙ্গণে প্রাঙ্গণে, প্রাসাদে প্রাসাদে চারিদিক দৃষ্ট দিয়ে ঘুরে বেড়ায় – মার্জার।

    * অনেক মার্জার কবি হয়ে যায় গৃহমার্জারের রূপের ছটা দেখে। –

    ★ ‘খাইতে দাও- নহিলে চুরি করিব। উক্তিটির মর্মকথা- অধিকার চেতনা।

    ★ ধনীর দোষেই দরিদ্র চোর হয় উক্তিটি – মার্জারের।

    ★ ‘সমাজের ধনবৃদ্ধির অর্থ ধনীর ধনবৃদ্ধি । উক্তিটি – মার্জারের।

    * কমলাকান্ত মার্জারকে সকল দুশ্চিন্তা পরিহার করে ধর্মাচরণে মন দিতে বলে।

    * কমলাকান্ত মার্জারকে পাঠার্থে – নিউমান ও পার্কের গ্রন্থ দিতে চেয়েছে।

    ★ কমলাকান্ত মার্জারকে নিষেধ করেছে করো হাঁড়ি খেতে।

    ★ একটি পতিত আত্মাকে অন্ধকার হইতে আলোতে আনিয়াছি। উক্তিটি কমলাকান্তের।

    * বিড়াল গল্প উল্লেখযোগ্য চরিত্র – নেপোলিয়ন, ডিউক অব ওয়েলিংটন,নসীরাম বাবু প্রসন্ন,কমলাকান্ত, মার্জার।

    ★ বিড়াল গল্প খাদ্যের নাম হলো- দুগ্ধ, সর, দধি, মৎস, মাংস, ভাত, মাছ, ছানা ।

    ★ বিড়াল গল্প মাদকদ্রব্যের নাম হলো- আফিম।

    বিড়াল প্রবন্ধের গুরুত্বপূর্ণ লাইন : এইচএসসি বিড়াল গল্প

    ★ আমি যদি নেপোলিয়ন হইতাম, তবে ওয়াটারলু জিতিতে পারিতাম কি না।

    ★ আমি তখন ওয়াটারলুর মাঠে ব্যূহ রচনায় ব্যস্ত, অত দেখি নাই ।

    ★ কেহ মরে বিল ছেঁচে, কেহ খায় কই ।

    ★ দুধ মঙ্গলার, দুহিয়াছে প্রসন্ন।

    ★ মনুষ্যকুলের কুলাঙ্গার স্বরূপ পরিচিত হইব, ইহা বাঞ্ছনীয় নহে।

    ★ পরোপকারই পরম ধর্ম ।

    ★ আমি তোমার ধর্ম সঞ্চয়ের মূলীভূত কারণ।

    ★ আমি চোর বটে, কিন্তু আমি কি সাথ করিয়া চোর হইয়াছি।

    ★ অধর্ম চোরের নহে- চোরে যে চুরি করে, সে অধর্ম কৃপণ ধনীর।

    ★ চোর দোষী বটে, কিন্তু কৃপণ ধনী তদপেক্ষা শত গুণে দোষী।

    ★ তেলা মাথায় তেল দেওয়া মনুষ্যজাতির রোগ ।

    * আমাদের কালো চামড়া দেখিয়া ঘৃণা করিও না।

    ★ এ পৃথিবীর মৎস্য মাংসে আমাদের কিছু অধিকার আছে।

    ★ অনাহারে মরিয়া যাইবার জন্য এ পৃথিবীতে কেহ আইসে নাই ।

    ★ একটি পতিত আত্মাকে অন্ধকার হইতে আলোতে আনিয়াছি, ভাবিয়া কমলাকাস্তের বড় আনন্দ হইল ।

    বিড়াল গল্প লেকচার শীটটি ডাউনলোড করুন :

    Download Lecture Sheet
    hsc brial golpo pdf download এইচএসসি বিড়াল গল্প বিড়াল একাদশ শ্রেণী বিড়াল গল্প pdf
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    EduQuest24
    • Website

    Related Posts

    বাংলা ২য় পত্র রচনার পয়েন্ট (রচনা সমগ্র) PDF

    April 10, 2025

    এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র বাংলা ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধপ্রয়োগ (PDF)

    March 12, 2025

    এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র বাংলা ভাষার ব্যাকরণিক শব্দশ্রেণি

    March 11, 2025

    এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র বাক্যতত্ত্ব (বাক্য রূপান্তর) ২০২৫ PDF

    March 10, 2025

    এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র বাংলা বানানের নিয়ম ২০২৫ (PDF)

    March 9, 2025

    এইচএসসি বাংলা সহপাঠ সিরাজউদ্দৌলা নাটকের সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর (PDF)

    February 22, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    © 2025 Eduquest24
    • About Us
    • Contact Us
    • Privacy Policy
    • Terms and Conditions
    • Home

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.