তাহারেই পড়ে মনে কবিতা

HSC তাহারেই পড়ে মনে কবিতার গুরুত্বপূর্ণ নোট ২০২৫| কবিতার ব্যাখ্যা pdf, মূলভাব, জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

Advertisements

এইচএসসি তাহারেই পড়ে মনে কবিতার নোটটি এমন ভাবে সাজানো হয়েছে যার মাধ্যমে তুমি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরিক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবে ।এই লেকচারে অন্তর্ভুক্ত আছে কবিতার ব্যাখ্যা, সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর, কবিতার মূলভাব, জ্ঞানমূলক ও mcq pdf । তাই আর দেরি না করে আমাদের তাহারেই পড়ে মনে কবিতার লেকচার শীটটি পড়ে ফেলুন ।।

তাহারেই পড়ে মনে

সুফিয়া কামাল

কবি পরিচিতি সাহিত্যকর্ম

জন্ম পরিচয়:

২০ জুন ১৯১১ খ্রিস্টাব্দ, শায়েস্তাবাদ, বরিশাল। পিতা: সৈয়দ আবদুল বারী। মাতা: সাবেরা বেগম।

পুরস্কার পদক:

Advertisements

তিনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমি পুরস্কার, নাসিরউদ্দিন স্বর্ণপদক, মুক্তধারা সাহিত্য পুরস্কার, বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৬৩), একুশে পদক (১৯৭৬), বেগম রোকেয়া পদক (১৯৯৬), স্বাধীনতা পুরস্কার (১৯৯৭) পান ।

মৃত্যুবরণ:

২০ নভেম্বর ১৯৯৯ সালে, ঢাকা।

কাব্যগ্রন্থ:

সাঁঝের মায়া, মায়া কাজল, উদাত্ত পৃথিবী, মন ও জীবন, মৃত্তিকার ঘ্রাণ, প্রশস্তি ও প্রার্থনা।

গল্পগ্রন্থ:

কেয়ার কাটা (১৯৩৭) : প্রথম গ্রন্থ।

ভ্রমণকাহিনী:

সোভিয়েতের দিনগুলি (১৯৬৮)।

স্মৃতিকথা:

একাত্তরের ডায়েরী।

শিশুতোষগ্রন্থ:

ইতল বিতল, নওল কিশোরের দরবারে।

আত্মজীবনী:

একালে আমাদের কাল (১৯৮৮)।

কবি সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি

* সুফিলা কামাল বাংলাদেশের জনগণের কাছে ‘জননী সাহসিকা’ অভিধায় ভূষিত হয়েছেন।

★ তিনি ছিলেন রবীন্দ্র কাব্যধারার গীতিকবি।

★ পাকিস্তান সরকার কর্তৃক প্রদত্ত ‘তমঘা-ই-ইমতিয়াজ’ পদক বর্জন।

★ সুফিয়া কামালের পৈতৃক নিবাস কুমিল্লায়।

★ সুফিয়া কামালের প্রথম কাব্যের নাম সাঁঝের মায়া (১৯৩৮)।

★ সুফিয়া কামালের শিক্ষার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে।

★ সুফিয়া কামালের প্রথম গল্পের নাম সৈনিক বধূ (রচিত ১৯২৩ সালে)।

★ রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে তার সাক্ষাৎ হয় – ১৯১৮ সালে।

★ সুফিয়া কামালের প্রথম বিয়ে হয় মামাতো ভাই সৈয়দ নেহাল হোসেনের সঙ্গে ১৯২৩ সালে।

* সুফিয়া কামালের প্রথম বিয়ে হয় ১২ বছর বয়সে।

★ সুফিয়ার স্বামী সৈয়দ নেহাল মারা যান ১৯৩২ সালে যক্ষ্মা রোগে।

★ তার দ্বিতীয় বিয়ে হয় ১৯৩৯ সালে চট্টগ্রাম নিবাসী লেখক কামাল উদ্দীন আহমদের সঙ্গে। এরপর তিনি ‘সুফিয়া কামাল’ নাম গ্রহণ করেন।

★ সুফিয়া কামালের প্রথম কবিতার নাম- বাসন্তী (১৯২৬)।

★ সুফিয়া কামালের ‘সৈনিক বধূ’ গল্পটি পত্রিকায় প্রকাশিত হয় – বরিশালের তরুণ পত্রিকায়।

★ প্রথম স্বামীর মৃত্যুর পর সংসার সামলাতে সুফিয়া কামাল কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি নেন – কলকাতা কর্পোরেশন স্কুলে।

★ সুফিয়া কামালের বাবা পেশায় ছিলেন আইনজীবী।

★ সুফিয়া কামালের প্রথম কবিতা ‘বাসন্তী’ কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়- মোহাম্মদ নাসিরউদ্দিন সম্পাদিত সওগাত পত্রিকায়।

★ সুফিয়া কামাল বাবা হারান সাত বছর বয়সে।

★ সুফিয়া কামাল রবীন্দ্র কাব্যধারার কোন কবিতার রচয়িতা – গীতিকবিতার।

★ সুফিয়া কামাল সম্পাদক ছিলেন ‘বেগম’ পত্রিকার (১৯৪৭)।

★ সুফিয়া কামাল শিশুদের সংগঠন কচিকাঁচার মেলা প্রতিষ্ঠা করেন – ১৯৫৬ সালে।

★ সুফিয়া কামাল ঢাকায় আসেন সপরিবারে ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর।

★ সুফিয়া কামাল ছায়ানটের সভাপতি নির্বাচিত হন ১৯৬১ সালে।

★ সুফিয়া কামাল ‘মহিলা পরিষদ’ প্রতিষ্ঠা করেন – ১৯৭০ সালে ।

★ সুফিয়া কামাল জাতীয় কবিতা পরিষদ’ পুরস্কার পান ১৯৯৫ সালে।

★ সুফিয়া কামাল ‘দেশবন্ধু সি আর দাশ গোল্ড মেডেল’ পান ১৯৯৬ সালে।

তাহারেই পড়ে মনে কবিতা সম্পর্কিত তথ্যাবলি

★ ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটি ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে ‘মাসিক মোহাম্মদী’ পত্রিকায় (নবম বর্ষ ষষ্ঠ সংখ্যা ১৩৪২) প্রথম প্রকাশিত হয়। পরে কবিতাটি ‘সাঁঝের মায়া’ কাব্যে সংকলন করা হয়।

★ তাহারেই পড়ে মনে কবিতাটি অক্ষরবৃত্ত ছন্দে রচিত। প্রথম পর্ব আট মাত্রার, দ্বিতীয় পর্ব দশ মাত্রার। প্রতি চরণে পর্ব দুইটি।

★ তাহারেই পড়ে মনে কবিতায় মোট চরণ সংখ্যা ৩০টি।

★ বুদ্ধদেব বসু তাকে আখ্যায়িত করেছেন- নির্জনতম কবি বলে।

* জীবনানন্দ দাশ মারা যায় ৫৫ বছর বয়সে।

★ কবি কুসুমকুমারী দাশের সাথে কবি জীবনানন্দ দাশের সম্পর্ক মা-ছেলে।

★ জীবনানন্দ দাশ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন- লাবণ্য গুপ্তের সঙ্গে।

★ “গিয়াছে চলিয়া ধীরে পুষ্টশূন্য দিগন্তের পথে চলে গিয়েছে – মাঘের সন্ন্যাসী।

★ হে কবি! নীরব কেন- ফাগুন যে এসেছে ধরায়, বসন্তে বরিয়া তুমি লবে না কি তব বন্দনায়?’ উক্তিটি কবির প্রতি ভক্তবৃন্দের ।

★ মাঘের সন্ন্যাসী রিক্ত হস্তে গেছে।

★ তাহারেই পড়ে মনে কবিতায় আগমনী গানের কথা বলা হয়েছে।

★ তাহারেই পড়ে মনে কবিতার মূল বিষয় – জীবনের বিষাদময় রিক্ততার সুর।

★ সুফিয়া কামালের পারিবারিক পরিবেশে উর্দু ভাষা ব্যবহার করা হত।

আরো পড়ুন :

★ ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় ‘কহিল’ ও ‘কহিলাম’ শব্দটা ব্যবহৃত হয়েছে – কহিল ৫ বার ও কহিলাম ৪ বার।

★ তাহারেই পড়ে মনে কবিতায় ‘প্রশ্নবোধক চিহ্ন’ ব্যবহৃত হয়েছে – ১৯ বার ।

★ তাহারেই পড়ে মনে কবিতায় ‘ফাল্গুণ’ ও ‘তরী’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে – ফাল্গুণ ৩ বার ও তরী ১ বার।

★ তাহারেই পড়ে মনে কবিতায় ‘কবি’ ও ‘হে কবি’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে – কবি ৫বার এবং হে কবি ১ বার।

★ তাহারেই পড়ে মনে কবিতায় ‘তাহারেই পড়ে মনে’ ব্যবহৃত হয়েছে – ১ বার।

★ তাহারেই পড়ে মনে কবিতায় ‘বসন্ত’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে – ৪ বার।

★ ধরায় ফাগুণ এসেছে বসন্তকে বরণ করে নেওয়ার জন্য।

★ বসন্তে কবির পুষ্প সাজ প্রত্যাশিত ছিল।

★ “গিয়াছে চলিয়া ধীরে পুষ্পশূন্য দিগন্তের পথে। কে কবির প্রিয় মানুষ ।

★ দখিনা সমীর অধীর আকুল হয় – বাতাবি নেবুর ফুল ও আমের মুকুলের গন্ধে।

★ তাহারেই পড়ে মনে কবিতার স্তবক সংখ্যা ৫টি।

* এখনো দেখ নি তুমি’ এ প্রশ্ন – কবি ভক্তের।

★ তাহারেই পড়ে মনে কবিতার অন্যতম দুটি বৈশিষ্ট্য – নাটকীয়তা ও সংলাপনির্ভরতা।

★ তাহারেই পড়ে মনে কবিতার প্রধান গুণ – প্রকৃতি ও মানবমনের সম্পর্ক।

★ তাহারেই পড়ে মনে কবিতায় কবির ব্যক্তিজীবনের প্রভাব রয়েছে।

★ ‘পাথার’ শব্দেন অর্থ – সমুদ্র।

★ ‘সমীর’ অর্থ- বাতাস।

★ ‘কুহেলি’ অর্থ – কুয়াশা।

★ “উত্তরী’ অর্থ – চাদর।

তাহারেই পড়ে মনে কবিতার লেকচার শীটটি ডাউনলোড করুন :

Facebook
X
LinkedIn
Telegram
Print

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Stay Connected

Subscribe our Newsletter

Scroll to Top