Close Menu
    Facebook X (Twitter) Instagram
    • Home
    • Blog
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube
    EduQuest24EduQuest24
    • Home
    • Academic
      • এইচএসসি
      • এসএসসি
    • Learn English
      • Spoken English
      • English Grammar
      • Topic Based Vocabulary
    • Job Study
    EduQuest24EduQuest24
    Home » বাংলা সাহিত্যের পংক্তি ও উদ্ধৃতি (উক্তি): শব্দের সুরে জীবন
    Bangla Preparation

    বাংলা সাহিত্যের পংক্তি ও উদ্ধৃতি (উক্তি): শব্দের সুরে জীবন

    EduQuest24By EduQuest24March 29, 2025No Comments11 Mins Read
    Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Telegram Tumblr Email
    বাংলা সাহিত্যের পংক্তি ও উদ্ধৃতি
    বাংলা সাহিত্যের পংক্তি ও উদ্ধৃতি
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

    বাংলা সাহিত্যের পংক্তি ও উদ্ধৃতি (উক্তি): একটি বিশেষ সংকলন যা বাংলা সাহিত্যের পংক্তি ও উদ্ধৃতি গুলিকে একত্রিত করে। আজকে এই লেকচারে পাঠকরা প্রখ্যাত কবি, সাহিত্যিক ও দার্শনিকদের চিন্তা-ভাবনা, অনুভূতি ও জীবনদর্শনের প্রতিফলন পাবেন। প্রতিটি উদ্ধৃতি এবং পঙক্তি নান্দনিক সৌন্দর্যে মোড়ানো, যা আমাদের মনের গভীরতায় প্রবাহিত হয়। তাহলে চলো শুরু করি।


    বাংলা সাহিত্যের পংক্তি ও উদ্ধৃতি (উক্তি)

    ১। মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়…” -রক্তাক্ত প্রান্তর, মুনীর চৌধুরী

    ২। “প্রণমিয়া পাটনী কহিল জোর হাতে আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে” অন্নদামঙ্গল কাব্য (ভারতচন্দ্র রায়গুনাকর)

    ৩। ‘অভাগা যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়’ মুকুন্দরাম।

    ৪। সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীবন/হউক দূর অকল্যাণ সফল অশোভন।’ -শেখ ফজলল করিম।

    ৫। “আমারে নিবা মাঝি লগে?” পদ্মা নদীর মাঝি” -মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়

    ৬। ‘যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি’- (কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার

    ৭। ‘পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।”-মদনমোহন তর্কালঙ্কার

    ৮। ‘সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি।’ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    ৯। ‘স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে’- রঙ্গলাল মুখপাধ্যায়।

    ১০। মেয়ের সম্মান মেয়েদের কাছেই সবচেয়ে কম। তারা জানেও না যে, এইজন্যে মেয়েদের ভাগ্যে ঘরে ঘরে অপমানিত হওয়া এত সহজ। তারা আপনার আলো আপনি নিবিয়ে বসে আছে। তারপরে কেবলই মরছে ভয়ে, ভাবনায়, অযোগ্য লোকের হাতে, খাচ্ছে মার, আর মনে করছে সেইটে নীরবে সহ্য করাতেই স্ত্রীজন্মের সর্বোচ্চ চরিতার্থ। – যোগাযোগ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

    ১১। ‘চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে?” কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।

    ১২। ‘তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না।’- কাজী নজরুল ইসলাম

    ১৩। ‘কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক, কে বলে তা বহুদূর; মানুষের মাঝে স্বর্গ-নরক, মানুষেতে সুরাসুর। শেখ ফজলল করিম

    ১৪। ‘যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা’–নির্মলেন্দু গুণ।

    ১৫। ‘বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ’ যতীন্দ্রমোহন বাগচী

    ১৬। ‘আমার দেশের পথের ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি’ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।

    ১৭। ‘আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা।’ শামসুর রাহমান।

    ১৮। ‘বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয়’-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    ১৯। ‘ক্ষুধার রাজ্য পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি’- সুকান্ত ভট্টাচার্য।

    ২০। ‘রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা’ কাজী নজরুলর ইসলাম

    ২১। ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর’ জীবনানন্দ দাশ

    ২২। ‘মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন’ ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর (বাংলা সাহিত্যের পংক্তি ও উদ্ধৃতি)

    ২৩। “প্রীতি ও প্রেমের পূন্য বাধনে যবে মিলি পরস্পরে, স্বর্গে আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি কুঁড়ে ঘরে।”–শেখ ফজলল করিম

    ২৪। “জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে।”- সুফিয়া কামাল

    ২৫। “রানার ছুটেছে তাই ঝুমঝুম ঘন্টা রাজছে রাতে রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে” সুকান্ত ভট্টাচার্য।

    ২৬। “আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা ‘পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে।” রজনীকান্ত সেন

    ২৭। “সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চনা নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়”-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

    ২৮। “মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে ক’রে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়।”–হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়

    ২৯। “সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।”–কামিনী রায়।

    ৩০। “মুক্ত করো ভয়, আপনা মাঝে শক্তি ধরো নিজেরে করো জয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    ৩১। “আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে।”– জীবনানন্দ দাশ।

    ৩২। “হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছে পৃথিবীর পথে সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীদের অন্ধকারে মালয় সাগরে “– জীবনানন্দ দাশ।

    ৩৩। “সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেন দেন; থাকে শুধু অন্ধকার”-জীবনানন্দ দাশ।

    ৩৪। “আমি যদি হতাম বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি”– জীবনানন্দ দাশ। (বাংলা সাহিত্যের পংক্তি ও উদ্ধৃতি)

    ৩৫। ‘শোনা গেল লাশ কাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে; কাল রাতে ফাল্গুন রাতের চাঁদ মরিবার হলো তার সাধ”– জীবনানন্দ দাশ।

    ৩৬। “সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়ো না তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,”–জীবনানন্দ দাশ।

    ৩৭। “হে সূর্য! শীতের সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায়আমরা থাকি,”-সুকান্ত ভট্টাচার্য।

    ৩৮। ‘অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষুদ্ধ স্বদেশ ভূমি।’ সুকান্ত ভট্টাচার্য।

    ৩৯। ‘হিমালয় থেকে সুন্দরবন, হঠাৎ বাংলাদেশ কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছাসে,”-সুকান্ত ভট্টাচার্য।

    ৪০। ‘হে মহা জীবন, আর এ কাব্য নয়, এবার কঠিন, কঠোর গদ্য আনো’ –সুকান্ত ভট্টাচার্য।

    ৪১। “কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখে নি”- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

    ৪২। “আজি হতে শত বর্ষে পরে কে তুমি পড়িছ, বসি আমার কবিতাটিখানি কৌতূহল ভরে,”– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

    ৪৩। “আজি হ’তে শত বর্ষে আগে, কে কবি, স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত অনুরাগে’ –কাজী নজরুল ইসলাম

    ৪৪। ‘মহা নগরীতে এল বিবর্ন দিন, তারপর আলকাতরার মত রাত্রী’– সমর সেন।

    ৪৫। “আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি, আমি আমার পূর্ব পুরুষের কথা বলছি”-আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।

    ৪৬। ‘ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো এ তরী, আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।’-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

    ৪৭। “এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার সময় তার শ্রেষ্ঠ সময়, এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়।”- হেলাল হাফিজ।

    ৪৮। ‘জন্মেই কুঁকড়ে গেছি মাতৃজরায়ন থেকে নেমে, সোনালী পিচ্ছিল পেট আমাকে উগড়ে দিলো যেন’- শহীদ কাদরী।

    ৪৯। “জন্মই আমার আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি”— দাউদ হায়দার।

    ৫০। ‘মোদের গরব মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা।’-অতুল প্রসাদ সেন।

    ৫১। ‘স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার? ভয়কি কি বন্ধু, আমরা এখনো’ –আলাউদ্দিন আল আজাদ।

    ৫২। ‘আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই, আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি,”-রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ।

    ৫৩। “বহু দেশ দেখিয়াছি বহু নদ- নলে কিন্তু এ স্নেহের তৃষ্ণা মিটে কার জলে?”–মধুসূদন দত্ত।

    ৫৪। “আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা, আমি বাঁধি তার ঘর, আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর।”–জসীম উদ্দীন।

    ৫৫। “যে শিশু ভূমিষ্ঠ হল আজ রাত্রে তার মুখে খবর পেলুমঃ সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,”-সুকান্ত ভট্টাচার্য।

    ৫৬। “আপনাদের সবার জন্য এই উদার আমন্ত্রন ছবির মতো এই দেশে একবার বেড়িয়ে যান।”- আবু হেনা মোস্তাফা কামাল।

    ৫৭। ‘তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সকিনা বিবির কপালে ভাঙলো, সিথির সিদুর মুছে গেল হরিদাসীর”— শামসুর রাহমান।

    ৫৮। “জনতার সংগ্রাম চলবেই, আমাদের সংগ্রাম চলবেই।” হতমানে অপমানে নয়, সুখ সম্মানে। -সিকান্দার আবু জাফর।

    ৫৯। ‘ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবীরের রাগে অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে।”—জসীম উদ্দীন।

    ৬০। ‘তাল সোনাপুরের তালেব মাস্টার আমি, আজ থেকে আরম্ভ করে চল্লিশ বছর দিবসযামী’ -আশরাফ ছিদ্দিকী।

    ৬১। ‘সই, কেমনে ধরিব হিয়া আমার বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙিনা দিয়া।’–চণ্ডীদাস।

    ৬২। ‘রূপলাগি অখি ঝুরে মন ভোর প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর।’ চণ্ডীদাস।

    ৬৩। “কুহেলী ভেদিয়া জড়তা টুটিয়া এসেছে বসন্তরাজ” সৈয়দ এমদাদ আলী। (বাংলা সাহিত্যের পংক্তি ও উদ্ধৃতি)

    ৬৪। “হে বঙ্গ, ভাণ্ডারে তব বিবিধ রতন তা সবে, (অবোধ আমি) অবহেলা করি, পর ধন লোভে মত্ত করিনু ভ্রমন” মধুসূদন দত্ত।

    ৬৫। “মানুষের উপর বিশ্বাস হারানো পাপ’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    ৬৬। এতই যদি দ্বিধা তবে জন্মেছিলে কেন?”- নির্মলেন্দু গুণ

    ৬৭। হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে, জীবনান্দ দাশ

    ৬৮। “বাতাসে লাশের গন্ধ ভাসে” রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ

    ৬৯। “এইখানে সরোজিনী শুয়ে আছে, জানিনা সে এইখানে শুয়ে আছে কিনা”- জীবনানন্দ দাস

    ৭০। “পৃথিবীর সবকটা সাদা কবুতর ইহুদী মেয়েরা রেঁধে পাঠিয়েছে মার্কিন জাহাজে”-আল মাহমুদ

    ৭১। “তুমি যাবে ভাই? যাবে মোর সাথে, আমাদের ছোট গাঁয়? গাছের ছায়ায় লতায় পাতায় উদাসী বনের বায়?” জসীমউদ্দীন

    ৭২। অপদার্থ মানুষকে অনুকরণ করে নিজের মনুষ্যত্বকে হীন কর না, শুধু অর্থ ও সম্পদের সামনে তোমার মাথা যেন নত না হয়।-মোহাম্মদ লুতফর রহমান

    ৭৩। সাহিত্য জাতির দর্পন স্বরূপ- প্রমথ চৌধুরী

    ৭৪। সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত প্রমথ চৌধুরী

    ৭৫। শিক্ষার ‘স্ট্যান্ডার্ড’ মানে জ্ঞানের ‘স্ট্যান্ডার্ড’, মিডিয়ামের ‘স্ট্যান্ডার্ড’ নয়।–আবুল মনসুর আহমদ

    ৭৬।  বিদেশি ভাষা শিখিব মাতৃভাষায় শিক্ষিত হইবার পর, আগে নয়।-আবুল মনসুর আহমদ

    ৭৭। “এ দুর্ভাগা দেশ হতে হে মঙ্গলময় দূর করে দাও তুমি সর্ব তুচ্ছ ভয়-লোকভয়, রাজভয়, মৃত্যু ভয় আর দীনপ্রাণ দুর্বলের এ পাষাণভার।” রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (বাংলা সাহিত্যের পংক্তি ও উদ্ধৃতি)

    ৭৮। রাজনীতিবিদদের কামড়াকামড়ির দায় রাজনীতির নয়, বরং বুর্জোয়া কাঠামোর নড়বড়ে গঠনই রাষ্ট্রের বারোটা বাজিয়ে দেয়। (সংস্কৃতির ভাঙ্গা সেতু)-আখতারুজ্জামান ইলিয়াস

    ৭৯। “বিপ্লব স্পন্দিত বুকে, মনে হয় আমিই লেনিন”- সুকান্ত ভট্টাচার্য

    ৮০। সত্যি যেদিন পাখিকে খাঁচা থেকে ছেড়ে দিতে পারি সেদিন বুঝতে পারি পাখিই আমাকে ছেড়ে দিলে। যাকে আমি খাঁচায় বাঁধি সে আমাকে আমার ইচ্ছেতে বাঁধে, সেই ইচ্ছের বাঁধনযে শিকলের বাঁধনের চেয়েও শক্ত। (ঘরে বাইরে) -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    ৮১। “মাধবী হঠাৎ কোথা হতে এল ফাগুন দিনের স্রোতে, এসে হেসেই বলে যাই যাই যাই। মাধবী ফুল গাছ সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    ৮২। “তরবারি গ্রহণ করতে হয় উচ্চশিরে উদ্ধত হস্ত তুলে, মালা গ্রহণ করতে হয় উচ্চশির অবনমিত করে, উদ্ধত হস্ত যুক্ত করে ললাট ঠেকিয়ে।”-কাজী নজরুল ইসলাম

    ৮৩। “বামন চিনি পৈতা প্রমাণ বামনী চিনি কিসে রে।’ – লালন সাঁই

    ৮৪। যে খ্যাতির সম্বল অল্প তার সমারোহ যতই বেশি হয়, ততই তার দেউলে হওয়া দ্রুত ঘটে। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    ৮৫। বাহিরের স্বাধীনতা গিয়াছে বলিয়া অন্তরের স্বাধীনতাকেও আমরা যেন বিসর্জন না দিই। -কাজী নজরুল ইসলাম

    ৮৬। যেন হাঁক দিয়ে আসে অপূর্ণের সংকীর্ণ খাদে পূর্ণ স্রোতের ডাকাতি অঙ্গে অঙ্গে পাক দিয়ে ওঠে কালবৈশাখীর-ঘূর্ণি-মার- খাওয়া অরণ্যের বকুনি। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর”

    ৮৭। “এই অসুন্দরের শ্রদ্ধা নিবেদনের শ্রাদ্ধ দিনে বন্ধু, তুমি যেন যেওনা”- কাজী নজরুল ইসলাম

    ৮৮। “কী পাইনি তারই হিসাব মেলাতে মন মোর নহে রাজি’ -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    ৮৯। “প্রহরশেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাস, তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ।”–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    ৯০। ‘কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবী নিয়ে এসেছি’ – মাহবুব উল আলম চৌধুরী

    ৯১। এক সে পদ্ম তার চৌষট্টি পাখনা-চর্যাপদ

    ৯২। বিশ্বপিতা স্ত্রী ও পুরুষের কেবল আকারগত কিঞ্চিত ভেদ সংস্থাপন করিয়াছেন মাত্র। মানসিক শক্তি বিষয়ে ন্যূনাধিক্য স্থাপন করেন নাই। অতএব বালকেরা যেরূপ শিখিতে পারে বালিকারা সেরূপ কেন না পারিবেক।-মদনমোহন তর্কালঙ্কার

    ৯৩। যে মরিতে জানে সুখের অধিকার তাহারই। যে জয় করে ভোগ করা তাহাকেই সাজে। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    ৯৪। যে লোক পরের দুঃখকে কিছুই মনে করে না তাহার সুখের জন্য ভগবান ঘরের মধ্যে এত স্নেহের আয়োজন কেন রাখিবেন। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (দুর্বৃদ্ধি)।


    আরো দেখুন:

    • বাংলার কবি সাহিত্যিকদের ছদ্মনাম ও উপাধি
    • বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত সাহিত্যকর্ম
    • বাংলা সাহিত্যের যুগবিভাগের মধ্যযুগের ইতিহাস
    • বাংলা সাহিত্যের যুগবিভাগের আধুনিক যুগ

    ৯৫। সংসারে সাধু-অসাধুর মধ্যে প্রভেদ এই যে, সাধুরা কপট আর অসাধুরা অকপট। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (সমস্যাপূরণ)।

    ৯৬। হঠাৎ একদিন পূর্নিমার রাত্রে জীবনে যখন জোয়ার আসে, তখন যে একটা বৃহৎ প্রতিজ্ঞা করিয়া বসে জীবনের সুদীর্ঘ ভাটার সময় সে প্রতিজ্ঞা রক্ষা করিতে তাহার সমস্ত প্রাণে টান পড়ে। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মধ্যবর্তিনী)।

    ৯৭। নারী দাসী বটে, কিন্তু সেই সঙ্গে নারী রানীও বটে। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মধ্যবর্তিনী)।

    ৯৮। মনে যখন একটা প্রবল আনন্দ একটা বৃহৎ প্রেমের সঞ্চার হয় তখন মানুষ মনে করে, ‘আমি সব পারি’। তখন হঠাৎ আত্মবিসর্জনের ইচ্ছা বলবতী হইয়া ওঠে। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মধ্যবর্তিনী)।

    ৯৯। সংসারের কোন কাজেই যে হতভাগ্যের বুদ্ধি খেলে না, সে নিশ্চয়ই ভাল বই লিখিবে। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (সম্পাদক)।

    ১০০। যে ছেলে চাবামাত্রই পায়, চাবার পুর্বেই যার অভাব মোচন হতে থাকে; সে নিতান্ত দুর্ভাগা। ইচ্ছা দমন করতে না শিখে কেউ কোনকালে সুখী হতে পারেনা। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (কর্মফল)।

    ১০১। সামনে একটা পাথর পড়লে যে লোক ঘুরে না গিয়ে সেটা ডিঙ্গিয়ে পথ সংক্ষেপ করতে চায়-বিলম্ব তারই অদৃষ্টে আছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (কর্মফল)।

    ১০২। বিধাতা আমাদের বুদ্ধি দেননি কিন্তু স্ত্রী দিয়েছেন, আর তোমাদের বুদ্ধি দিয়েছেন; তেমনি সঙ্গে সঙ্গে নির্বোধ স্বামীগুলোকেও তোমাদের হাতে সমর্পন করেছেন।-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (কর্মফল)।

    ১০৩। বিয়ে করলে মানুষকে মেনে নিতে হয়, তখন আর গড়ে নেবার ফাঁক পাওয়া যায় না। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (শেষের কবিতা)।”

    ১০৪। লোকে ভুলে যায় দাম্পত্যটা একটা আর্ট, প্রতিদিন ওকে নতুন করে সৃষ্টি করা চাই। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (শেষের কবিতা)।

    ১০৫। পূর্ন প্রাণে যাবার যাহা রিক্ত হাতে চাসনে তারে, সিক্ত চোখে যাসনে দ্বারে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (শেষের কবিতা)।

    ১০৫। সোহাগের সঙ্গে রাগ না মিশিলে ভালবাসার স্বাদ থাকেনা- তরকারীতে লঙ্কামরিচের মত। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (চোখের বালি)।

    ১০৬। সাধারণত স্ত্রীজাতি কাঁচা আম, ঝাল লঙ্কা এবং কড়া স্বামীই ভালোবাসে। যে দুর্ভাগ্য পুরুষ নিজের স্ত্রীর ভালোবাসা হইতে বঞ্চিত সে- যে কুশ্রী অথবা নির্ধন তাহা নহে; সে নিতান্ত নিরীহ। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মনিহারা)।

    ১০৭। যারে তুমি নিচে ফেল সে তোমাকে বাঁধিবে যে নিচে। পশ্চাতে রেখেছ যারে সে তোমারে পশ্চাতে টানিছে। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

    ১০৮। মনেরে আজ কহযে, ভালমন্দ যাহাই আসুক, সত্যেরে লও সহজে। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (বোঝাপড়া-কবিতা)।

    ১০৯। আশাকে ত্যাগ করলেও সে প্রগলভতা নারীর মত বারবার ফিরে আসে। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

    ১১০। দুঃখের বরষায় চক্ষের জল যেই নামল বক্ষের দরজায় বন্ধুর রথ সেই থামল। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

    ১১১। “কত বড়ো আমি’ কহে নকল হীরাটি। তাই তো সন্দেহ করি নহ ঠিক খাঁটি। ” -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    বহুনির্বাচনী প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের পংক্তি ও উদ্ধৃতি (নিজে কর)

    ১) ” যে শিশু জন্মে কালরাত্রে সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক। ” কার উক্তি?

    ক) সুকান্ত ভট্টাচার্য

    খ) সমরেশ মজুমদার

    গ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    ঘ) মাইকেল মধুসূদন দত্ত

    ২) লোকে ভুলে যায় দাম্পত্যটা একটা আর্ট, প্রতিদিন ওকে নতুন করে সৃষ্টি করা চাই।-কার উক্তি?

    ক) কাজী নজরুল ইসলাম

    খ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    গ) যতীন্দ্রমোহন বাগচী

    ঘ) সুফিয়াকামাল

    ৩) কেউ মরে বিল সেচে, কেহ খায় কই কার উক্তি

    ক) প্রমথ চৌধুরী

    খ) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

    গ) শরৎচন্দ্র

    ঘ) বঙ্কিমচন্দ্র

    ৪) বৃক্ষ যে কেবল বৃদ্ধির ইশারা তা নয় প্রশান্তিরও ইঙ্গিত কার উক্তি

    ক) কাজী মোতাহের হোসেন

    খ) গিরীশ চন্দ্র

    গ) মোতাহের হোসেন চৌধুরী

    ঘ) মাইকেল মধুসূদন দত্ত

    ৫) হে কবি, নীরব কেন ফাগুন যে এসেছে ধরায় কার উক্তি?

    ক) বেগম রোকেয়া

    খ) সুফিয়া কামাল

    গ) জাহানারা ইমাম

    ঘ) প্যারিচাদ মিত্র

    ৬) ‘কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবী নিয়ে এসেছি’ কার উক্তি?

    ক) মাহাবুব উল আলম চৌধুরী

    খ) আবদুস সালাম

    গ) কায়কোবাদ

    ঘ) রফিকুল হক

    ৭) “পৃথিবীর সবকটা সাদা কবুতর ইহুদী মেয়েরা রেঁধে পাঠিয়েছে মার্কিন জাহাজে”- কার উক্তি

    ক) হুমায়ন আজাদ

    খ) হুমায়ুন আহমেদ

    গ) আল মাহমুদ

    ঘ) প্রমথ চৌধুরী

    ৮) হাজার বছর ধরে আমি পথ হাটিতেছি পৃথিবীর পথে কার উক্তি

    ক) আল মাহমুদ

    খ) নীললোহিত     

    গ) সমরেশ

    ঘ) জীবনানন্দ দাশ

    ৯) কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটল কেউ কথা রাখনি –

    ক) নীললোহিত

    খ) টেকিচাদ

    গ) সমরেশ বসু

    ঘ) শরৎ চন্দ্র

    ১০) সাহিত্য জাতির দর্পন স্বরূপ কার উক্তি?

    ক) ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত

    খ) ঈশ্বচন্দ্র বিদ্যাসাগর

    গ) প্রমথ চৌধুরী

    ঘ) সুফিয়া কামাল


    বাংলা সাহিত্যের পংক্তি ও উদ্ধৃতি (উক্তি): শব্দের সুরে জীবন | বাংলা সাহিত্যের পংক্তি ও উদ্ধৃতি (উক্তি) পিডিএফ লেকচার শীট ডাউনলোড কর।

    Download Lecture Sheet
    পঙক্তি ও উক্তি বাংলা সাহিত্যের পংক্তি ও উদ্ধৃতি
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    EduQuest24
    • Website

    Related Posts

    বাংলা বিপরীত শব্দ MCQ: বিসিএস, এমসিকিউ প্রশ্ন ও উত্তর

    June 14, 2025

    ৫০ টি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধি MCQ প্রশ্ন উত্তর (PDF)

    June 9, 2025

    বাংলা ব্যাকরণ গুরুত্বপূর্ণ সমার্থক শব্দ MCQ | PDF Download

    June 3, 2025

    বাংলা ব্যাকরণ সমাস থেকে গুরুত্বপূর্ণ 30 টি MCQ (PDF)

    June 1, 2025

    দ্বিরুক্ত শব্দ কাকে বলে? কত প্রকার ও কী কী? (PDF)

    May 1, 2025

    বাক্য কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি? উদাহরণসহ (PDF)

    April 30, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    © 2025 Eduquest24
    • About Us
    • Contact Us
    • Privacy Policy
    • Terms and Conditions
    • Home

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.