এইচএসসি ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ কবিতার নোটটি এমন ভাবে সাজানো হয়েছে যার মাধ্যমে তুমি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরিক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবে ।এই লেকচারে অন্তর্ভুক্ত আছে কবিতার ব্যাখ্যা, সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর, কবিতার মূলভাব, জ্ঞানমূলক ও mcq pdf । তাই আর দেরি না করে আমাদের ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ কবিতার লেকচার শীটটি পড়ে ফেলুন ।।
ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯
শামসুর রাহমান
কবি পরিচিতি ও সাহিত্যকর্ম
জন্ম পরিচয়:
২৩ অক্টোবর ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দ, মাহুতটুলী, ঢাকা। পৈতৃক নিবাস পাড়াতলি,রায়পুরা, নরসিংদী। পিতা: মুখলেসুর রহমান চৌধুরী। মাতা: আমেনা খাতুন ।
শিক্ষাজীবন:
মাধ্যমিক- পোগোজ স্কুল (১৯৪৫), ঢাকা। উচ্চ মাধ্যমিক – ঢাকা ইন্টারমিডিয়েট কলেজ (১৯৪৭)।
পেশা:
সাংবাদিকতা। সম্পাদক দৈনিক বাংলা। সভাপতি বাংলা একাডেমি।
পুরস্কার:
আদমজী পুরস্কার (১৯৬৩), বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৬৯), একুশে পদক (১৯৭৭), স্বাধীনতা পুরস্কার (১৯৯১)।
মৃত্যুবরণ:
১৭ আগস্ট ২০০৬ সালে।
কাব্যগ্রন্থ:
প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে (প্রথম কাব্য), রৌদ্র করোটিতে, বিধ্বস্ত নীলিমা, নিরালোকের দিব্যরথ নিজ বাসভূমে, বন্দী শিবির থেকে, দুঃসময়ের মুখোমুখি, ফিরিয়ে নাও ঘাতক কাঁটা, এক ফোঁটা কেমন অনল, বাংলাদেশ স্বপ্ন দ্যাখে, উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ, হোমারের স্বপ্নময় হাত, অবিরল জলাভূমি, মাতাল ঋত্বিক, খণ্ডিত গৌরব।
উপন্যাস:
অক্টোপাস, নিয়ত মন্তাজ, অদ্ভুত আঁধার এক এলো সে অবেলায়।
প্রবন্ধ:
আমৃত্যু তার জীবনানন্দ।
অনুবাদ:
ফ্রস্টের কবিতা, হ্যামলেট, ডেনমার্কের যুবরাজ।
গল্প:
শামসুর রাহমানের গল্প।
আত্মস্মৃতি:
কালো ধুলোয় লেখা, স্মৃতির শহর।
শিশুতোষগ্রন্থ:
এলাটিং বেলাটিং, ধান ভানলে কুঁড়ো দেবো, গোলাপ ফোটে খুকীর হাতে, রংধনু সাঁকো, লাল ফুলকির ছড়া।
কবি সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি
* মুক্তিযুদ্ধকালে তিনি যে ছদ্মনামে কবিতা লিখতেন – মজলুম আদিব।
★ তার দুটি বিখ্যাত কবিতা – ‘স্বাধীনতা তুমি ‘ ও ‘তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা’।
★ শামসুর রাহমান প্রায় এক দশক সম্পাদক ছিলেন দৈনিক বাংলা পত্রিকার।
★ বন্দী শিবির থেকে’ গ্রন্থটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৭২ সালের জানুয়ারি মাসে কলকাতা থেকে।
★ শামসুর রাহমানের স্ত্রীর নাম – জোহরা রাহমান (বেগম) ।
★ বন্দী শিবির থেকে’ কবি গ্রন্থটি উৎসর্গ করা হয় ১৯৭১ সালের শহিদদের উদ্দেশে।
* তিনি সাংবাদিক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন ১৯৫৭ সালে দৈনিক মর্নিং নিউজ পত্রিকার মাধ্যমে।
★ তিনি দৈনিক পাকিস্তান’ পত্রিকায় যোগদান করেন ১৯৬৪ সালে।
★ কৰিকে ডি.লিট উপাধিতে ভূষিত করে রবীন্দ্রভারতী ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়।
★ ১৯৭৭ সালে তিনি যে দুটি পত্রিকার সম্পাদক নিযুক্ত হন – দৈনিক বাংলা’ ও সাপ্তাহিক ‘বিচিত্রা’ পত্রিকার।
★ এরশাদের স্বৈরশাসনের প্রতিবাদে তিনি ১৯৮৭ সালে পদত্যাগ করেন – দৈনিক বাংলার প্রধান সম্পাদকের পদ থেকে।
‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯‘ কবিতা সম্পর্কিত তথ্যাবলি
★ ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯’ কবিতাটি শামসুর রাহমানের ‘নিজ বাসভূমে’ কাব্যগ্রন্থ থেকে চয়ণ করা হয়েছে।
★ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯’ কবিতাটি গদ্যছন্দে রচিত।
★ কৃষ্ণচূড়া শহরের পথে ফুটেছে।
★ কবির কাছে কৃষ্ণচূড়া ফুলগুলো মনে হয় শহিদের ঝলকিত রক্তের বুদ্বুদ ।
* আমাদের চেতনায় একুশের কৃষ্ণচূড়ার বিপরীত রঙেন বিস্তার।
আরো পড়ুন :
★ চারদিকে মানবিক বাগান।
★ উনিশশো ঊনসত্তরে সালাম শূন্যে ফ্ল্যাগ তুলে।
* সালামের চোখে আলোচিত ঢাকা।
* সালামের হাত থেকে নক্ষত্রের মতে অবিরত অবিনাশী বর্ণমালা ঝরে।
* ‘ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ ‘ কবিতায় শেষোক্ত কথাগুলি বরকতার।
★ ফুল হৃদয়ের হরিৎ উপত্যকায় ফোটে।
* ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ ‘ কবিতায় বর্ণমালাকে নক্ষত্রের সাথে তুলনা করা হয়েছে।
★ ঘতকের থাবার সামনে বুক পেতে দেয়- বরকত।
এইচএসসি ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ কবিতার লেকচার শীটটি ডাউনলোড করুন :