এইচএসসি মহাজাগতিক কিউরেটর গল্প

এইচএসসি মহাজাগতিক কিউরেটর গল্পের নোট ২০২৪ | মূলভাব ও গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন প্রশ্ন | PDF Download

Advertisements

মহাজাগতিক কিউরেটর গল্প নোটটি এমন ভাবে সাজানো হয়েছে যার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারবেন । তাই আর দেরি না করে আমাদের মহাজাগতিক কিউরেটর গল্প লেকচার শীটটি পড়ে ফেলুন ।

মহাজাগতিক কিউরেটর

মুহম্মদ জাফর ইকবাল

লেখক পরিচিতি ও এইচএসসি মহাজাগতিক কিউরেটর গল্প

জন্ম পরিচয়:

২৩ ডিসেম্বর ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দ, সিলেট শহর । পৈতৃক নিবাস: নেত্রকোনা জেলা। পিতা: শহিদ ফয়জুর রহমান আহমেদ। মাতা: আয়েশা আখতার খাতুন।

Advertisements

শিক্ষাজীবন:

এস.এস.সি. (১৯৬৮) জিলা স্কুল, বগুড়া। এইচ.এস.সি. (১৯৭০) ঢাকা কলেজ স্নাতক সম্মান (পদার্থবিজ্ঞান), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৭৩)। স্নাতকোত্তর (তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৭৪)। ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে তিনি ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটন থেকে পি.এইচ.ডি ডিগ্রি লাভ করেন ।

কর্মজীবন/পেশা:

রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট, ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটন, যুক্তরাষ্ট্র: অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট ।

পুরস্কার:

বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (২০০৪)।

গল্পগ্রন্থ:

একজন দুর্বল মানুষ (১৯৯২), ছেলেমানুষী (১৯৯৩), নুরুল ও তার নোটবই (১৯৯৬), মধ্যরাত্রিতে তিন দুর্ভাগা তরুণ।

উপন্যাস:

আকাশ বাড়িয়ে দাও (১৯৮৭), বিবর্ণ তুষার (১৯৯৩), দুঃস্বপ্নের দ্বিতীয় প্রহর (১৯৯৪), কাচসমুদ্র (১৯৯৯), সবুজ ভেলভেট (২০০৩), ক্যাম্প, মহব্বত আলীর একদিন (২০০৬)।

বৈজ্ঞানিক গ্রন্থ:

কপোট্রনিক সুখ দুঃখ (১৯৭৬), মহাকালে মহাত্রাস (১৯৭৭), ক্রুগো (১৯৮৮), ট্রাইটন একটি গ্রহের নাম (১৯৮৮), টুকুনজিল (১৯৯৩), নিঃসঙ্গ গ্রহচারী (১৯৯৪), ক্রোমিয়াম অরণ্য (১৯৯৫), নয় নয় শূন্য তিন, সুহানের স্বপ্ন (২০০৪), অবনীল (২০০৪), অক্টোপাসের চোখ (২০০৯), ইকারাস (২০০৯), রবোনিশি, প্রডিজি (২০১১), কেপলার টুটুবি (২০১২), ব্ল্যাক হোলের বাচ্চা (২০১৩)।

শিশুতোষগ্রন্থ:

বুগাবুগা (২০০১), সাগরের যত খেলনা (২০০২), রতন, ঘাস ফড়িং (২০০৮), হাকাহাকি ডাকাডাকি, ভূতের বাচ্চা কটকটি ।

কিশোর সাহিত্য:

হাতকাটা রবিন (১৯৭৬), দীপু নাম্বার টু (উপন্যাস ১৯৮৪), চলচ্চিত্রের রূপ (১৯৯৬), দুষ্টু ছেলের দল (১৯৮৬), আমার বন্ধু রাশেদ (১৯৯৪), বুবুনের বাবা (১৯৯৮), মেকু কাহিনী (২০০০), কাজলের দিনরাত্রি, দাস্য কজন (২০০৪), আমি তপু (২০০৫), লিটু বৃত্তান্ত (২০০৬), মেয়েটির নাম নারীনা, রাশা (২০১০), আঁখি এবং আমরা কজন, দলের নাম ব্ল্যাক ড্রাগন (২০১১)।

গল্প:

আমড়া ও ক্র্যাব নেবুলা (১৯৯৬), আধুনিক ঈশপের গল্প (১৯৯৬), তিন্নি ও কন্যা (১৯৯৮)।

ভ্রমণ বিষয়ক:

আমেরিকা (১৯৯৭), তোমাদের প্রশ্ন আমার উত্তর (২০০৪), রঙিন চশমা (২০০৭), আরো প্রশ্ন আরো উত্তর (২০১২)।

বিজ্ঞান গণিত বিষয়ক:

দেখা আলো না দেখা রূপ (১৯৮৬), বিজ্ঞানের একশ মজার খেলা (১৯৯৪), নিউরনে অনুরণন (২০০২), নিউরনে আবারো অনুরণন।

কলাম সংকলন:

দেশের বাইরে দেশ (১৯৯৩), সাদাসিধে কথা (১৯৯৫), হিমঘরে ঘুম ও অন্যান্য (২০০০), দুঃস্বপ্নের রাত এবং দুর্ভাবনার দিন (২০০৩), এক টুকরো লাল সবুজ কাপড় (২০১১), বদন খানি মলিন হলে (২০১২)।

ভৌতিক সাহিত্য:

প্রেত (১৯৮৩), পিশাচিনী (১৯৯২), নিশিকন্যা (২০০৩), ছায়ালীন (২০০৬), দানব (২০০৯)।

টিভি রেডিও নাটক:

গেস্ট হাইস, ঘাস ফড়িঙের স্বপ্ন, শান্তা পরিবার, একটি সুন্দর সকাল, লিরিক।

রেডিও নাটক:

শুকনো ফুল রঙ্গিন ফুল (২০১১, সহায়তায় ইউনিসেফ)।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক:

মুক্তিযুদ্ধেরর ইতিহাস (২০০৯), ছোটদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস।

‘মহাজাগতিক কিউরেটর’ গল্প সম্পর্কিত তথ্যাবলি : এইচএসসি মহাজাগতিক কিউরেটর গল্প

★ ‘জলজ’ গ্রন্থের অন্তর্গত মহাজাগতিক কিউরেটর গল্পটি মুহম্মদ জাফর ইকবালের ‘সায়েন্সে ফিকশন সমগ্র তৃতীয় খণ্ড (২০০২) থেকে গৃহীত হয়েছে।

★ সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহটি নিয়ে কিউরেটরদ্বয় খটিয়ে খটিয়ে দেখে।

★ এখানে প্রাণের বিকাশ হয়েছে। উক্তিটি – প্রথম প্রাণীর।

★ পৃথিবীতে একেবারে ক্ষুদ্র এককোষী থেকে শুরু করে লক্ষ-কোটি কোষের প্রাণী রয়েছে বলে দ্বিতীয় প্রাণীর ধারণা।

★ ‘আসলে এটি জটিল প্রাণ নয়। খুব সহজ এবং সাধারণ। এটি দ্বিতীয় প্রাণীর কথা।

★ জাদুঘর রক্ষক বা জাদুঘরের তত্ত্বাবধায়ককে বলা হয়- কিউরেটর।

★ ভাইসারকে আলাদা ভাবে প্রাণহীন বলা হয়।

★ অন্য কোনো প্রাণীর সংস্পর্শে এলে ভাইরাসের মাঝে জীবনের লক্ষণ দেখা যায়।

★ ব্যাকটেরিয়া এককোষী পরজীবী প্রাণী।

★ গাছ খাদ্য তৈরি করে সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে।

আরো পড়ুন :

★ ‘কোথাও কোথাও প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে।’ কে  – উষ্ণ রক্তের স্তন্যপায়ী প্রাণী

★ ‘ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া বেশি ছোট। এদের মাঝে নেই – বৈচিত্র্য।

★ পৃথিবীর সব প্রাণীর প্রাণের মূল হলো DNA

★ মহাজাগতিক কিউরেটর গল্পে কিউরেটরদের কাজ থেকে সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাণী খুঁজে বের করা। বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের সব গ্রহ নক্ষত্র

★ সাপ কৌতূহলোদ্দীপক প্রাণী বলে কিউরেটরদ্বয়ের মনে হয়।

★ প্রাণিজগতে পিছিয়ে পড়া প্রাণী – সরীসৃপ ।

★ পাখি পছন্দ করেছে – প্রথম প্রাণী।

★ হলুদের মাঝে কালো ডোরাকাটা প্রাণী – বাঘ।

* সংরক্ষণ করা অনেক কঠিন – হাতি বা নীল তিমি ।

★ ‘যেখানে গতিশীল প্রাণী আছে সেখানে স্থির প্রাণী নেওয়ার অর্থ হয় না। এখানে ‘স্থির প্রাণী’ বলতে বোঝায় – বৃক্ষকে ।

★ কুকুর প্রাণীটির নমুনা সংগ্রহ না করার প্রধান কারণ এরা স্বকীয়তা হারিয়েছে বলে ।

★ কিউরেটরদ্বয় বাঘের পর কুকুর নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেয়।

★ মানুষ একে অন্যের উপর নিউক্লিয়ার বোমা ফেলছে।

★ মহাজাগতিক কিউরেটর গল্পে মানুষের বয়স দুই মিলিয়ন বছর বলে উল্লেখ আছে।

★ ‘আমি নিশ্চিত মানুষ নিজেদের ধ্বংস করে ফেলার পরও এরা বেঁচে থাকবে।’ উক্তিটি দ্বিতীয় কিউরেটরের।

★ পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীনতম প্রাণী হিসেবে সমর্থনযোগ্য ডাইনোসর।

★ ডাইনোসরের যুগ থেকে বেঁচে আছে – পিপড়া।

★ পরজীবী বলতে বোঝায় যে অন্যকে আশ্রয় করে বেঁচে থাকে ।

★ পিঁপড়াকে কিউরেটররা নির্বাচন করল সুশৃঙ্খল, পরিশ্রমী ও সুবিবেচক বলে।

★ পিঁপড়া নিজের শরীরের থেকে দশগুণের বেশি জিনিস অনায়াসে বহন করতে পারে।

★ ‘এদের কেউ শ্রমিক, কেউ সৈনিক,কেউ বুদ্ধিজীবী।’ উক্তিটি – দ্বিতীয় কিউরেটরের।

★ মহাজাগতিক কিউরেটর গল্পে উল্লেখকৃত প্রাণী – ১২টি। যথা: ভাইরাস, সাপ, ব্যাকটেরিয়া, হাতি, নীল তিমি, বাঘ, কুকুর, হরিণ, ডাইনোসর, পিপড়া, পাখি, মানুষ ।

★ ‘আমরা দেখছি কোনো প্রাণীই পছন্দ করতে পারছি না।’ উক্তিটি – দ্বিতীয় কিউরেটরের।

★ ‘আমি একটি প্রাণী খুঁজে পেয়েছি’ উক্তিটি – প্রথম কিউরেটরের।

★ কিউরেটর ৯টি প্রাণীর বৈশিষ্ট্য দেখে পিঁপড়াকে পায়।

★ ‘মহাজাগতিক কাউন্সিল আমাদের কিউরেটরের দায়িত্ব দিয়েছে।’ উক্তিটি দ্বিতীয় প্রাণীর।

★ ‘পদ্ধতিটা বেশ চমৎকার। গাছপালা ছাড়াও আছে কীটপতঙ্গ । তাকিয়ে দেখ কত রকম কীটপতঙ্গ।’ বলেছে – প্রথম প্রাণী।

এইচএসসি মহাজাগতিক কিউরেটর গল্প লেকচার শীট ডাউনলোড করুন ঃ

Facebook
X
LinkedIn
Telegram
Print

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Stay Connected

Subscribe our Newsletter

Scroll to Top