Close Menu
    Facebook X (Twitter) Instagram
    • Home
    • Blog
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube
    EduQuest24EduQuest24
    • Home
    • Academic
      • এইচএসসি
      • এসএসসি
    • Learn English
      • Spoken English
      • English Grammar
      • Topic Based Vocabulary
    • Job Study
    EduQuest24EduQuest24
    Home » এইচএসসি সিরাজউদ্দৌলা নাটকের নোট ২০২৫ | MCQ, সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর PDF Download
    এইচএসসি বাংলা নোট

    এইচএসসি সিরাজউদ্দৌলা নাটকের নোট ২০২৫ | MCQ, সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর PDF Download

    EduQuest24By EduQuest24September 27, 2024No Comments6 Mins Read
    Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Telegram Tumblr Email
    সিরাজউদ্দৌলা
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

    এইচএসসি সিরাজউদ্দৌলা নাটকের নোটটি এমন ভাবে সাজানো হয়েছে যার মাধ্যমে তুমি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরিক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবে ।এই লেকচারে অন্তর্ভুক্ত আছে নাটকের ব্যাখ্যা, সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর, নাটকের মূলভাব, জ্ঞানমূলক ও mcq pdf । তাই আর দেরি না করে আমাদের সিরাজউদ্দৌলা নাটকের লেকচার শীটটি পড়ে ফেলুন ।।

    • সিরাজউদ্দৌলা
    • সিকানদার আবু জাফর
    • লেখক পরিচিতি ও সাহিত্যকর্ম
    • ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি

    সিরাজউদ্দৌলা

    সিকানদার আবু জাফর

    লেখক পরিচিতি ও সাহিত্যকর্ম

    জন্ম পরিচয়:

     ১৯ মার্চ ১৯১৯ সালে; তেঁতুলিয়া, তালা, সাতক্ষীরা। পিতা: সৈয়দ মঈনুদ্দীন হাশেমী। পিতৃব্য: সৈয়দ জালালুদ্দীন হাশেমী (কলকাতা কর্পোরেশনের মেয়র ও অবিভক্ত বঙ্গের লেজিসলেটিভ অ্যাসেম্বলির ডেপুটি স্পিকার)।

    শিক্ষাজীবন:

    মাধ্যমিক ম্যাট্রিক (১৯৩৬), তালা বি. দে ইন্সটিটিউশন, তৎকালীন খুলনা (বর্তমান সাতক্ষীরা)। উচ্চ মাধ্যমিক – রিপন কলেজ (বর্তমানে সুরেন্দ্রনাথ কলেজ), কলকাতা।

    কর্মজীবন/পেশা:

    কলকাতার মিলিটারি একাউন্টাস বিভাগে (১৯৩৯) পেশাগত জীবন শুরু করে। চাকরি – রেডিও পাকিস্তান। সাংবাদিক দৈনিক নবযুগ’ সহযোগী সম্পাদক দৈনিক ইত্তেফাক’: প্রধান সম্পাদক দৈনিক মিল্লাত’ : প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ‘মাসিক সমকাল’।

    পুরস্কার:

    বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৬৬), একুশে পদক (১৯৮৪, মরণোত্তর)। মৃত্যুবরণ: ৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে।

    কাব্যগ্রন্থ:

    প্রসন্ন প্রহর (১৯৬৫), বৈরী বৃষ্টিতে (১৯৬৫), তিমিরান্তিক (১৯৬৫), কবিতা ১৩৭২ (১৯৬৮), বৃশ্চিক লগ্ন (১৯৭১), বাংলা ছাড়ো (১৯৭১)।

    নাটক:

     শকুন্ত উপাখ্যান (১৯৫৮), সিরাজউদ্দৌলা (১৯৬৫), মহাকবি আলাওল (১৯৬৫), মাকড়সা (১৯৬০)।

    উপন্যাস:

    মাটি আর অশ্রু (১৯৪২), পূরবী (১৯৪৪), নতুন সকাল (১৯৪৫)।

    গল্পগ্রন্থ:

    মর্তি আর অশ্রু (১৯৪১)।

    কিশোর উপন্যাস:

    জয়ের পথে (১৯৪২), নবী কাহিনী (১৯৫১)।

    অনুবাদ:

    রুবাইয়াৎ ওমর খৈয়াম (১৯৬৬), সেন্ট লুইয়ের সেতু (১৯৬১), বারনাড মালামুডের যাদুর কলস (১৯৫৯)।

    গান:

    মালৰ কৌশিক (১৯৬৯)।

    ‘সিরাজউদ্দৌলা‘ নাটকের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি

    ★ ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকটি চারটি অঙ্কে ও বারোটি দৃশ্যে বিন্যস্ত।

    ★ কলকাতার নাম আলিনগর ঘোষণা করেন সিরাজউদ্দৌলা।

    ★ ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের প্রথম চরিত্র- ক্লেটন।

    ★ আলিনগরের দেওয়ান নিযুক্ত করা হয়- রাজা মানিকচাঁদকে।

    ★ ‘প্রাণপণে যুদ্ধ করো, সাহসী ব্রিটিশ সৈনিক’ এ কথাটি ক্যাপ্টেন ক্লেটনের।

    ★ নবাবের রাজধানী মুর্শিদাবাদ।

    ★ ‘ডাচ’ শব্দটি দ্বারা বোঝায় ওলন্দাজ বা হল্যান্ডের অধিবাসীদের।

    ★ ‘যুদ্ধে জয়লাভ অথবা মৃত্যুবরণ, এ আমাদের প্রতিজ্ঞা।’ এ সংলাপটি – ক্লেটনের।

    ★ নবাবের পদাতিক বাহিনী দমদমের সরু রাস্তা দিয়ে চলে এসেছে।

    * নবাবের গোলন্দাজ বাহিনী শিয়ালদহের মারাঠা খাল পেরিয়ে ইংরেজ দুর্গের দিকে এগিয়ে আসে।

     ★ ‘কাপুরুষ বেইমান, জ্বলন্ত আগুনের মুখে বন্ধুদের ফেলে পালিয়ে যায়।’ উক্তিটি ক্লেটন মিনচিন, ফ্রাঙ্কল্যান্ড, ম্যানিংহাম উদ্দেশ্যে করেন।

    ★ উইলিয়াম ওয়াটস ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাশিমবাজার এলাকার কুঠির পরিচালক ছিলেন।

    ★ পেশায় চিকিৎসক হলওয়েল ‘অন্ধকূপ হত্যা’ কল্পিত ঘটনা প্রচার করে।

    ★ হলওয়েলের উপাধি সার্জন হলে রোজার ড্রেকের উপাধি গভর্নর এবং ক্লেটনের উপাধি ক্যাপ্টেন।

    ★ ‘আপনিই এখন কমান্ডার-ইন-চিফ।’ উমিচাঁদ হলওয়েল এর উদ্দেশ্যে এ সংলাপটি করেছেন।

    ★ ইংরেজরা আত্মরক্ষার নামে কাশিমবাজারে গোপনে অস্ত্র আমদানি করছিল।

    আরো পড়ুন :

    • এইচএসসি লোক-লোকান্তর কবিতার গুরুত্বপূর্ণ নোট
    • এইচএসসি রক্তে আমার অনাদি অস্থি কবিতার নোট
    • এইচএসসি সাম্যবাদী কবিতার নোট
    • এইচএসসি লালসালু উপন্যাসের গুরুত্বপূর্ণ নোট

    ★ ‘নবাবসৈন্য কলকাতা আক্রমণ করার সঙ্গে সঙ্গে রোজার ড্রেক প্রাণভয়ে কুকুরের মতো ল্যাজ গুটিয়ে পালিয়েছে।’ সংলাপটি – সিরাজউদ্দৌলার।

    ★ উমিচাঁদ নিজেকে দওলতের পূজারি বলে পরিচয় দেন।

    ★ ‘সিপাহসালার’ বলতে বোঝায় সেনাপতিকে ।

    ★ ‘নবাব আলিবর্দি আমাদের বাণিজ্য করার অনুমতি দিয়েছেন।’ সিরাজের উদ্দেশ্যে হলওয়েল এ সংলাপটি করেন।

    ★ ‘ফরাসিরা ডাকাত! আর ইংরেজরা অতিশয় সজ্জন ব্যক্তি, কেমন?’ হলওয়েলের উদ্দেশ্যে নবাব সিরাজ এ সংলাপটি করেন।

    ★ সিরাজউদ্দৌলা মিরমদানকে শ্রেষ্ঠ বাঙালি বীর বলে অভিহিত করেন।

    ★ ক্লেটন, জর্জ, হলওয়েল এরা সম্মিলিতভাবে নবাবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয় ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গে ।

    ★ মিরজাফরের প্রকৃত নাম – মিরজাফর আলি খান।

    ★ মিরজাফর ভারতবর্ষে আসেন – পারস্য থেকে।

    ★ কলকাতা থেকে নবাবের তাড়া খেয়ে ইংরেজরা আস্তানা গেড়েছে ভাগীরথী নদীর ফোর্ট উইলিয়াম জাহাজে।

    ★ ‘এত অল্পে অধৈর্য হলে চলবে কেন?’ সংলাপটি কিলপ্যাট্রিক হ্যারির উদ্দেশ্যে বলেন।

    ★ জগৎশেঠ ছিলেন নবাবের সেনাপতি মানিকচাঁদের ভ্রাতুষ্পুত্র।

    ★ ফতেহ চাঁদকে ‘জগৎশেঠ’ উপাধিতে ভূষিত করা হয় – ১৭২৩ সালে।

    ★ ভাগীরথী নদীতে ইংরেজদের ভাসমান জাহাজে ম্যালেরিয়া ও আমাশয় রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয় ।

    ★ ভাগীরথী নদীতে অবস্থানরত ইংরেজদের জাহাজ থেকে কলকাতার দূরত্ব – 80 মাইলের ভেতরে

    ★ নারান সিং ‘রাইসুল জুহালা’ ছদ্মনামে ইংরেজদের ষড়যন্ত্রের খবর নবাবকে জানাতেন।

    ★ ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে মিরজাফরের পদবি সিপাহসালার বা প্রধান সেনাপতি।

    ★ শওকতজঙ্গকে উপযুক্ত শিক্ষা দেওয়ার জন্য নবাব সিরাজউদ্দৌলা মোহনলালের অধীনে সেনাবাহিনী পাঠানোর ব্যবস্থা করেন।

    ★ স্থানীয় লোকজনের তৈরি লবণ ইংরেজরা তিন-চার আনা মণ দরে কিনে বিক্রি করে দুই-আড়াই টাকা দরে।

    ★ ‘ঈশ্বরের নামে প্রতিজ্ঞা করছি, সর্বশক্তি নিয়ে চিরকালের জন্য আমি নবাবের অনুগামী একথা রায়দুর্লভ বলেন।

    ★ ইংরেজরা বেইমান নন্দকুমারকে ঘুষ দিয়ে চন্দননগর ধ্বংস করে।

    ★ “আমাদের কারও অদৃষ্ট মেঘমুক্ত থাকবে না শেঠজি।’ সংলাপটি মিরজাফর করেছিলেন।

    * “একটু নুন জোগাড় হলেই কাঁচা খাব বলে মুলোটা হাতে নিয়ে ঘরছিলাম।’ উক্তিটি রাইসুল জুহালা।

    ★ মিরজাফরের পুত্র মিরন।

    ★ ‘চারিদিকে শুধু অবিশ্বাস আর ষড়যন্ত্র’ সংলাপটি রায়দুর্লভ মিরনকে উদ্দেশ্যে করে বলেন।

    * রমণীর ছদ্মবেশে মিরনের বাসগৃহে প্রবেশ করেন – ওয়ার্টস ও ক্লাইভ ।

    ★ ‘আজ নবাবকে ডোবাচ্ছেন, কাল আমাদের পথে বসাবেন না তা কি করে বিশ্বাস করা যায়।’ সংলাপটি রাজবল্লভের উদ্দেশ্যে ক্যাপ্টেন ক্রেটন করেছেন।

    ★ ওয়াটসনের পদমর্যাদা ছিল ইংরেজ নৌবাহিনী প্রধান।

    ★ আলিবর্দি খাঁর কনিষ্ঠ কন্যা আমিনার স্বামীর নাম জয়েন উদ্দিন।

    ★ ‘রৌশনি’ অর্থ- আলোকসজ্জা।

    ★ সিরাজউদ্দৌলার পক্ষে অংশগ্রহণকারী অন্যতম বিশ্বস্ত ফরাসি সেনাপতি ছিলেন সাঁয়ে।

    ★ মিরজাফরের বিশ্বস্ত গুপ্তচর উমর বেগ জমাদারকে খুন করা হয়েছিল – মোহনলালের হুকুমে ।

    ★ নবাবের পক্ষে পশ্চিম দিকে গঙ্গার ধারে উঁচু স্থানে অবস্থান ছিল – বদ্রিআলি খাঁর।

    ★ পলাশি যুদ্ধের পূর্ব রাত্রে শলাপরামর্শের জন্য নবাবের শিবিরে উপস্থিত ছিলেন। মোহনলাল, মিরমদান।

    ★ টুলের উপর দাঁড়িয়ে দূরবিন দিয়ে যুদ্ধক্ষেত্রের অবস্থা দেখার চেষ্টা করেন। নিজেই। – নবাব

    * ক্লাইভ এর গুলি করার সঙ্গে সঙ্গে নারান সিংয়ের মৃত্যু হয়।

    ★ নাটোরের মহারানি ভবানীর স্বামীর নাম – রাজা রামকান্ত রায়।

    ★ “আমাদের সঙ্গে যোগ দেবেন বিহার থেকে রামনারায়ণ, পাটনা থেকে ফরাসি বীর মসিয়ে ল।’ এ সংলাপটি – নবাবের।

    ★ Long live Nabab jafar Ali Khan’ সংলাপটি ক্লাইভের ।

    * মিরন নবাবকে হত্যা করার জন্য নিয়োগ করে – মোহাম্মদি বেগকে ।

    ★ মোহাম্মদি বেগ লাঠি ফেলে খাপ থেকে ছোরা খুলে সিরাজের পিঠে আঘাত করল।

    ★ মোহাম্মদ বেগ দশ হাজার টাকার বিনিময়ে সিরাজকে হত্যা করতে রাজি হলেন।

    ★ মিরজাফর কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান

    ★’সাদা নিশান’ – সন্ধির প্রতীক।

    ★ ‘যত বড় মুখ নয়, তত বড় কথা” উক্তিটি ক্লেটনের।

    ★ ‘কাপুরুষ বাঙালির কাছে যুদ্ধ বন্ধ হবে না’ উক্তিটি – ক্লেটনের।

    ★ ‘সুপ্রভাত তাই না উমিচাঁদ’ সংলাপটি হলওয়ের’র। ।

    ★ ‘আমিও ঘুষ খাইনে’ সংলাপটি ক্লেটনের

    ★ কিলপ্যাট্রিক ২৫০ জন সৈন্য নিয়ে হাজির হয়।

    ★ মার্টিন ও কিলপ্যাট্রিক কোম্পানির ৭০ টাকা বেতনের কর্মচারী।

    ★ ‘সিরাজের পতন কে না চায়’ সংলাপটি – ঘসেটি বেগমের।

    * গঙ্গাজল হয়ে ঈশ্বরের নামে শপথ করে রাজবল্লভ।

    ★ ‘রাইসুল জুহালাকে ঘসেটি বেগমের বাড়িতে উমিচাঁদ নিয়ে আসে

    ★ জগৎশেঠ দু’হাজার অশ্বারোহী পুষছে ।

    ★ উমিচাঁদকে মিরজাফর সাংকেতিক মোহর দেয়।

    ★ ওয়াটসনের সই জাল করে দিয়েছে লুসিংটন।

    ★ যুদ্ধে সিরাজউদ্দৌলার পতন হলে কোম্পানি এক কোটি টাকা পাবে।

    ★ প্রয়োজনমতো যেকোনো জায়গায় যাওয়ার অনুমতি আছে মোহনলালের।

    ★ ‘মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছেন সেনাপতি’ উক্তিটি – মিরনের

    ★ ‘সিরাজউদ্দৌলা আমার কেউ নয়,তিনি বাংলার নবাব’ উক্তিটি – ঘসেটি বেগমের।

    * নবাব সিরাজউদ্দৌলার কামানের সংখ্যা ৫০টার বেশি আর সৈন্যসংখ্যা ৫০ হাজার।

    ★ শিবিরের কাছে ফৌজ রাখার কথা আমরাও ভাবি না’ উক্তিটি – সিরাজের।

    সিরাজউদ্দৌলা নাটকের লেকচার শীটটি ডাউনলোড করুন :

    Download Lecture Sheet
    সিরাজউদ্দৌলা সিরাজউদ্দৌলা নাটক নোট সিরাজউদ্দৌলা নাটকের mcq সিরাজউদ্দৌলা নাটকের মূলভাব
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    EduQuest24
    • Website

    Related Posts

    বাংলা ২য় পত্র রচনার পয়েন্ট (রচনা সমগ্র) PDF

    April 10, 2025

    এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র বাংলা ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধপ্রয়োগ (PDF)

    March 12, 2025

    এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র বাংলা ভাষার ব্যাকরণিক শব্দশ্রেণি

    March 11, 2025

    এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র বাক্যতত্ত্ব (বাক্য রূপান্তর) ২০২৫ PDF

    March 10, 2025

    এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র বাংলা বানানের নিয়ম ২০২৫ (PDF)

    March 9, 2025

    এইচএসসি বাংলা সহপাঠ সিরাজউদ্দৌলা নাটকের সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর (PDF)

    February 22, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    © 2025 Eduquest24
    • About Us
    • Contact Us
    • Privacy Policy
    • Terms and Conditions
    • Home

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.