এইচএসসি সেই অস্ত্র কবিতার নোটটি এমন ভাবে সাজানো হয়েছে যার মাধ্যমে তুমি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরিক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবে ।এই লেকচারে অন্তর্ভুক্ত আছে কবিতার ব্যাখ্যা, সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর, কবিতার মূলভাব, জ্ঞানমূলক ও mcq pdf । তাই আর দেরি না করে আমাদের লেকচার শীটটি পড়ে ফেলুন ।।
সেই অস্ত্র
আহসান হাবীব
কবি পরিচিতি ও সাহিত্যকর্ম
জন্ম পরিচয়:
২ জানুয়ারি ১৯১৭ সাল, শংকরপাশা, পিরোজপুর। পিতা: হামিজুদ্দিন হাওলাদার। মাতা: জমিলা খাতুন।
শিক্ষাজীবন:
আইএ, ব্রজমোহন কলেজ, বরিশাল।
কর্মজীবন:
সহকারী সম্পাদক দৈনিক তকবীর, মাসিক বুলবুল : ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাসিক সওগাত।স্টাফ আর্টিস্ট আকাশবাণী, কলকাতা। সাহিত্য সম্পাদক – দৈনিক বিংলা
পুরস্কার ও সম্মাননা:
বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৬১), একুশে পদক (১৯৭৮), স্বাধীনতা পুরস্কার (মরণোত্তর) ১৯৯৪ ।
মৃত্যুবরণ: ১০ জুলাই ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দ।
কাব্যগ্রন্থ:
রাত্রিশেষ (১৯৪৭), ছায়াহরিণ (১৯৬২), সারাদুপুর (১৯৬৪), আশায় বসতি (১৯৭৪), মেঘ বলে চৈত্রে যাবো, দু’হাতে দুই আদিম পাথর (১৯৮০), প্রেমের কবিতা, বিদীর্ণ দর্পণে মুখ (১৯৮৫)।
উপন্যাস:
অরণ্যে নীলিমা (১৯৬২), বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর (১৯৭৭), ছুটির দিন দুপুরে (১৯৭৮)।
শিশুতোষগ্রন্থ:
ছোটদের পাকিস্তান (১৯৫৪), জাফরানী রং পায়রা, রাণী খালের সাঁকো (১৯৬৫)।
কবি সম্পর্কিত তথ্যাবলি
★ ১৯৩৩ সালে ১২/১৩ বছর বয়সে স্কুল ম্যাগাজিনে কবি আহসান হাবীবের প্রকাশিত প্রবন্ধের নাম ধরম।
★ ১৯৩৪ সালে পিরোজপুর গভর্নমেন্ট স্কুল ম্যাগাজিনে ছাপানো তার প্রথম কবিতার নাম – মায়ের কবর পাড়ে কিশোর।
★ আহসান হাবীবের প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের নাম রাত্রিশেষ।
★ আহসান হাবীব কলকাতা ছেড়ে ঢাকা আসেন ১৯৫০ সালে।
★ তিনি কোন কোন পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেন – দৈনিক আজাদ, মাসিক মোহাম্মদী, সাপ্তাহিক প্রবাহ, দৈনিক কৃষক, দৈনিক বাংলা।
★ কোন কলেজে পড়া অবস্থায় কবিকে ভাগ্যান্বেষণে কলকাতায় পাড়ি জমাতে হয়? ব্রজমোহন কলেজ, বরিশাল।
★ আহসান হাবীব আমৃত্যু যুক্ত ছিলেন – দৈনিক বাংলা পত্রিকার সঙ্গে।
★ আহসান হাবীবের বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে খাপ খায় – স্বল্পভাষী, আত্মমগ্ন, স্পষ্টবাদী, মূলত মানবদরদি শিল্পী।
★ ‘সারাদুপুর’ কাব্যগ্রন্থটিতে কবিতার সংখ্যা ২৬টি।
★ ‘রাত্রিশেষ’ কাব্যগ্রন্থটির কবিতাগুলো চার ভাগে বিভক্ত। যথা: প্রহর, প্রান্তিক, প্রতিভাস, পদক্ষেপ ।
‘সেই অস্ত্র’ কবিতা সম্পর্কিত তথ্যাবলি
★ ‘অমোঘ’ অর্থ – অব্যর্থ, সার্থক ।
★ জাত্যভিমান কোনো যুক্তি ছাড়াই নিজ জাতিকে সর্বশ্রেষ্ঠ জ্ঞান করার অহংকারী মনোভাব।
★ ‘সভ্যতার সেই প্রতিশ্রুতি’ বলতে কবি বুঝিয়েছেন – ভালোবাসা ।
★ কবির আকাঙ্ক্ষিত অস্ত্র উত্তোলিত হলে ফসলের মাঠে আগুন জ্বলবে না।
★ ‘সেই অস্ত্র’ কবিতায় ট্রয়নগরী’র উল্লেখ আছে।
আরো পড়ুন :
★ কবিতা অনুসারে কবির প্রত্যাশিত অস্ত্র অবিনাশী
★ সেই অস্ত্র মানুষকে সমাবিষ্ট করে।
★ ‘সেই অস্ত্র’ কবিতাটি আহসান হাবীবের ‘বিদীর্ণ দর্পণে মুখ’ কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলন করা হয়েছে।
★ ‘সেই অস্ত্র’ কবিতাটি অন্ত্যমিলহীন অক্ষরবৃত্ত ছন্দে রচিত।
★ কবিতায় ‘সেই অস্ত্র আমাকে ফিরিয়ে দাও’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে – ২ বার।
★ ‘সেই অস্ত্র’ কবিতাটি সাবলীল ভাষায় রচিত।
আমাদের লেকচার শীটটি ডাউনলোড করুন :