আঠারো বছর বয়স কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

এইচএসসি বাংলা ১ম পত্র আঠারো বছর বয়স সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর

Advertisements

আঠারো বছর বয়স কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর ২০২৫ পিডিএফ ডাউনলোড করুন। ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতাটি সুকান্ত ভট্টাচার্যের ১৯৪৮ সালে প্রকাশিত ‘ছাড়পত্র’ নামক কাব্যগ্রন্থ থকে সংকলিত হয়। কবিতাটি মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।এ কবিতায় কবি নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে বয়ঃসন্ধিকালের বৈশিষ্ট্যকে তুলে ধরেছেন। তাহলে চলো, শুরু করি।


আঠারো বছর বয়স কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর ২০২৫

১। রফিক মার্চের উত্তাল সময়ে ঢাকা ছেড়ে গ্রামের বাড়িতে চলে আসে। গ্রামে এসে সে সমবয়সিদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয় যে, তারা যুদ্ধের ট্রেনিং নিতে ভারতে যাবে। পরিবারের উদ্দেশ্যে চিরকুট লিখে সবাই রাতের আঁধারে ঘর ছাড়ে।

ক. সুকান্ত ভট্টাচার্যের কাব্যগ্রন্থ ‘ছাত্রপত্র’ কত সালে প্রকাশিত?
খ. কবি কেন এ দেশের বুকে আঠারো বছর বয়সিদের নামিয়ে আনতে চান?
গ. উদ্দীপকের রফিকের মধ্যে আঠারো বছর বয়সের কোন দিকটি স্পষ্ট? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘তরুণ মানেই দেশমাতৃকার দুঃসময়ের শক্তি।’- মন্তব্যটি উদ্দীপক ও কবিতার আলোকে ব্যাখ্যা করো।

ক। উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্যের কাব্যগ্রন্থ ‘ছাড়পত্র’ ১৯৪৮ সালে প্রকাশিত।

Advertisements

খ। উঃ আঠারো বছর বয়সের ইতিবাচক বৈশিষ্ট্যগুলো যেন জাতীয় জীবনের চালিকাশক্তি হয়ে ওঠে, সেই প্রত্যাশায় কবি এদেশের বুকে আঠারো বছর বয়সিদের নামিয়ে আনতে চান।

আঠারো বছর বয়স বহু ইতিবাচক বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ। এ বয়সের তরুণরা জড়-নিশ্চল প্রথাবদ্ধ জীবনকে পেছনে ফেলে সবসময় নতুন জীবন রচনার স্বপ্ন দেখে। কল্যাণচিন্তা, সেবাব্রত, উদ্দীপনা, সাহসিকতা, চলার দুর্বার গতি- এ সবই আঠারো বছর বয়সি তারুণ্যের বৈশিষ্ট্য। কবির কামনা এসব বৈশিষ্ট্য দিয়েই যেন তরুণরা জাতীয় জীবনের ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটায়।

গ। উঃ উদ্দীপকের রফিকের মাঝে আঠারো বছর বয়সের দেশ ও জাতির জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এগিয়ে আসার দিকটি স্পষ্ট।

আঠারো বছর বয়স বহু ইতিবাচক বৈশিষ্ট্যে চিহ্নিত। জড়-নিশ্চল প্রথাবদ্ধ জীবনকে পেছনে ফেলে নতুন জীবন রচনার স্বপ্ন, কল্যাণ ও সেবাব্রত, উদ্দীপনা, সাহসিকতা, চলার দুর্বার গতির জয়গান ফুটে উঠেছে আলোচ্য কবিতায়। দেশ, জাতি ও মানবতার জন্য যুগে যুগে এ বয়সের মানুষেরা এগিয়ে গেছে সবচেয়ে বেশি। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দাঁড়িয়েছে সমস্ত বিপদ মোকাবেলায়।

উদ্দীপকের রফিক মার্চের উত্তাল সময়ে ঢাকা ছেড়ে গ্রামের বাড়িতে চলে আসে। গ্রামে এসে সে সমবয়সিদের সাথে আলোচনা করে যুদ্ধের ট্রেনিং নিতে ভারতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। পরিবারের উদ্দেশে চিরকুট লিখে সবাই রাতের আঁধারে ঘর ছাড়ে। দেশমাতৃকার জন্য শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াই করার এ মানসিকতা রফিককে কবিতার আঠারো বছর বয়সি তরুণদের সহযাত্রী করেছে। কেননা, কবির মতে, এ বয়সিরাই দেশ ও জাতির জন্য যেকোনো ঝুঁকি নিতে প্রস্তুত থাকে।

ঘ। উঃ উদ্দীপক ও ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ তরুণ সমাজের ভূমিকা ফুটে উঠায় আলোচ্য মন্তব্যটি যথার্থ।

তারুণ্য স্বপ্ন দেখে নতুন জীবনের নব নব অগ্রগতি সাধনের। সেসব স্বপ্ন বাস্তবায়নে, নিত্য-নতুন করণীয় সম্পাদনের জন্য নব নব শপথে বলীয়ান হয়ে তারা এগিয়ে যায় দৃঢ় পদক্ষেপে। দেশ ও জনগণের মুক্তি ও কল্যাণের সংগ্রামে জীবন বাজি রেখে লড়াই করতে এরা সদা প্রস্তুত। কবি ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় তারুণ্যের এ মহতী কর্মকাণ্ড উল্লেখ করে তাদের জয়গান গেয়েছেন।

উদ্দীপকের রফিক ১৯৭১ সালের মার্চ মাসের উত্তাল সময়ে ঢাকা ছেড়ে গ্রামের বাড়িতে চলে আসে। সমবয়সিদের সঙ্গে আলোচনা করে তাদেরকে নিয়ে যুদ্ধে যোগ দেওয়ার প্রস্তুতিস্বরূপ ট্রেনিং নিতে ভারতে যাত্রা করে। দেশমাতৃকার দুর্দিনে রফিক ও তার দলের যুদ্ধযাত্রা ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার তারুণ্যের স্বাচ্ছন্দ্য বহিঃপ্রকাশের সমান্তরাল। কবিতার তরুণ সমাজ সর্বদা দেশ ও জাতির জন্য প্রাণপণে লড়াই করতে সদাপ্রস্তুত। উদ্দীপক ও কবিতায় তারুণ্যের সত্যিকার প্রতিফলন ঘটেছে। দেশ’ ও জাতির যেকোনো বিপদে-সংগ্রামে তারা অগ্রসৈনিক। দেশমাতৃকার মান রক্ষার্থে প্রাণপণে লড়াই করার ঝুঁকি তারা হাসতে হাসতে নিতে পারে। দেশমাতৃকার মুক্তিই তাদের সবচেয়ে বড়ো আরাধ্য। তাই বলা যায় যে, ‘তরুণ মানেই দেশমাতৃকার দুঃসময়ের শক্তি’- উক্তিটি যথার্থ।

২। ওরে নবীন ওরে আমার কাঁচা
ওরে সবুজ, ওরে অবুঝ
আধ-মরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা
রক্ত আলোর মদে মাতাল ভোরে
আজকে যে যা বলে বলুক তোরে,
সকল তর্ক হেলায় তুচ্ছ করে
পুচ্ছটি তোর উচ্চে তুলে নাচা।
আয় দুরন্ত, আয়রে আমার কাঁচা।।

ক. সুকান্ত ভট্টাচার্য মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত কোন পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন?
খ. “এদেশের বুকে আঠারো আসুক নেমে”- পংক্তিটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।
গ. “উদ্দীপকে ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় বর্ণিত বিষয়ের আংশিক প্রতিফলন ঘটেছে”- উক্তিটি বিচার করো।
ঘ. ‘আঠারো বছর বয়স” কবিতায় এবং উদ্দীপকে মূলত তারুণ্যেরই জয়গান গাওয়া হয়েছে- এ বিষয়ে তোমার যৌক্তিক মতামত দাও।

ক। উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত ‘দৈনিক স্বাধীনতা’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।

খ। উঃ কবি উক্ত পঙক্তিটির মাধ্যমে প্রত্যাশা করেছেন, আঠারো বছর বয়সের ইতিবাচক বৈশিষ্ট্যগুলো যেন জাতীয় জীবনের চালিকাশক্তি হয়ে ওঠে। আঠারো বছর বয়স বহু ইতিবাচক বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ। এ বয়সের তরুণরা জড়-নিশ্চল প্রথাবদ্ধ জীবনকে পেছনে ফেলে সবসময় নতুন জীবন রচনার স্বপ্ন দেখে। কল্যাণচিন্তা, সেবাব্রত, উদ্দীপনা, সাহসিকতা, চলার দুর্বার গতি- এসবই তাদের বৈশিষ্ট্য। কবির কামনা এসব বৈশিষ্ট্য দিয়েই যেন তরুণরা জাতীয় জীবনের ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটায়।

গ। উঃ উদ্দীপকে তারুণ্যের কেবল একটি বিশেষ দিক আলোচিত হওয়ায় এখানে ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার আংশিক প্রতিফলন ঘটেছে।

আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় কবি বয়ঃসন্ধিকালের নানা বৈশিষ্ট্য তুলে ধরেছেন। তারুণ্যের ইতিবাচক বৈশিষ্ট্যের গুণগানের পাশাপাশি জাতীয় জীবনে এ বয়সের উদ্দীপনাকে তিনি প্রত্যাশা করেছেন। কবিতায় তিনি আঠারো বছর বয়সের নানা দিক নিজ অভিজ্ঞতার আলোকে বিশদভাবে উপস্থাপন করেছেন। এ বয়স নিয়ে উৎকণ্ঠাও প্রকাশ করেছেন তিনি।

উদ্দীপকের কবিতাংশে নিশ্চল সমাজে প্রাণের সঞ্চার ঘটাতে নবীনদের প্রতি আহ্বান করা হয়েছে। এখানে তারুণ্যের শক্তিতে বলীয়ান হয়ে সকল বাধা অতিক্রম করে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছানোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় আঠারো বছর বয়সি তরুণদের নানা বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে। কবির দৃষ্টিতে এ বয়সটি উত্তেজনার, প্রবল উচ্ছ্বাসে জীবনের ঝুঁকি নেওয়ার, অদম্য দুঃসাহসে বাধা-বিপদ পেরিয়ে যাওয়ার এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার উপযুক্ত সময়। পাশাপাশি, সমাজজীবনের নানা বিকার, অসুস্থতা ও সর্বনাশের অভিঘাতে এ বয়সের শঙ্কাজনক দিকটিও তুলে ধরেছেন তিনি। উদ্দীপকের ক্ষুদ্র পরিসরে তারুণ্যের জয়গানের দিকটি ফুটে উঠলেও আলোচ্য কবিতায় বর্ণিত অন্যান্য দিক প্রতিফলিত হয়নি। তাই বলা যায়, উদ্দীপকে আলোচ্য কবিতার আংশিক প্রতিফলন ঘটেছে মাত্র।

ঘ। উঃ পরিসরে ভিন্নতা থাকলেও ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতা ও উদ্দীপকে মূলত তারুণ্যেরই জয়গান গাওয়া হয়েছে।

পাঠ্য কবিতায় কবি আঠারো বছর বয়সের নানা ইতিবাচক দিক চিহ্নিত করেছেন। সতর্ক করেছেন নেতিবাচক দিক সম্পর্কেও। এ বয়সের বৈশিষ্ট্য অঙ্কন করতে গিয়ে কবি মূলত তরুণদের জয়গানই করেছেন। তিনি মনে করেন, এদেশের তরুণেরাই জাতীয় জীবনের মূল চালিকাশক্তি হয়ে এগিয়ে আসবে।

উদ্দীপকের কবিতাংশে স্থবিরতা ও নিশ্চলতায় জর্জরিত মানুষের মাঝে প্রাণের সঞ্চার করতে নবীনদের আহ্বান করা হয়েছে। একইসঙ্গে সকল বাধাকে তুচ্ছ করে নিজ নিজ ব্যক্তিত্বের স্ফুরণ ঘটানোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে এখানে। কবি সমস্যাপীড়িত জাতিকে উদ্ধার করতে তারুণ্যের শক্তির ওপর তাঁর নির্ভরতার কথা ব্যক্ত করেছেন। একইভাবে, ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায়ও কবি আঠারো বছর বয়সের নানা ইতিবাচক বৈশিষ্ট্যের জাগরণ কামনা করেছেন।

পাঠ্য কবিতায় কবি মনে করেন, আঠারো বছর বয়সটি প্রবল আবেগ ও উচ্ছ্বাসে জীবনের ঝুঁকি নেওয়ার জন্য উপযোগী। এ বয়সের তরুণদের ধর্মই হলো আত্মত্যাগের মহান মন্ত্রে উজ্জীবিত হওয়া- আঘাত-সংঘাতের মধ্যে রক্তশপথ নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া। এখানে নির্দিষ্টভাবে আঠারো বছর বয়সের বৈশিষ্ট্য বলা হলেও তা আসলে তারুণ্যেরই সাধারণ বৈশিষ্ট্য। উদ্দীপকের কবিতার ক্ষুদ্র পরিসরেও মূলত তারুণ্যের জয়গান গাওয়া হয়েছে। তাই বলা যায়, আলোচ্য কবিতা ও উদ্দীপকের কবিতাংশ, উভয়ক্ষেত্রেই মুখ্য হয়ে উঠেছে তারুণ্যের জয়গানের দিকটি।


Read More:


৩। কলেজে ওঠার পর রাতুল ধীরে ধীরে বদলে যেতে থাকে। পড়াশোনায় অমনোযোগী হয়ে ওঠে, রাত জেগে স্মার্ট ফোন নিয়ে বসে থাকে। বাবা-মায়ের সঙ্গেও বাজে আচরণ করে। অবশেষে খোঁজ নিয়ে জানা যায় রাতুল কিছু বাজে বন্ধুর পাল্লায় পড়েছে। রাতুল বুঝতে পারছে সে যা করছে ভুল করছে, কিন্তু এসব থেকে বেরিয়েও আসতে পারছে না।

ক. আঠারো বছর বয়সে অহরহ কী উঁকি দেয়?
খ. ‘এ দেশের বুকে আঠারো আসুক নেমে’- ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকে ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার কোন প্রসঙ্গটি উঠে এসেছে? আলোচনা করো।
ঘ. ‘অসৎ বন্ধুর পাল্লায় পড়ে তরুণরা ভুল পথে পা বাড়াতে পারে’- উদ্দীপক ও ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার আলোকে তোমার মতামত দাও।

৪। মাদক গ্রহণের অপরাধ মাথায় নিয়ে পুলিশ ভ্যানে উঠে বসল সাজিদ। মা-বাবা, পাড়া- প্রতিবেশী কেউ কল্পনা করতে পারেনি এমন দৃশ্য তাদের দেখতে হবে। শুধু ভালো ছাত্র হিসেবে নয়, তার মতো সাহসী, প্রতিবাদী, পরোপকারী সর্বগুণের অধিকারী একটি ছেলেও খুঁজে পাবে না কেউ। বয়স্করা বলতেন, ‘আহা! এমন সোনার টুকরা ছেলে যদি সবার ঘরে জন্মাত!’ কান্নাজড়িত কণ্ঠে সাজিদের মা বলেন, ‘কিছুদিন ঘরে অচেনা একটা ছেলে ওর সাথে দেখা করতে আসত। ভাবতে পারিনি এত বড়ো সর্বনাশ হবে আমার ছেলের।’ আঠারো বছর বয়স কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

ক. ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত?
খ. এ দেশের বুকে আঠারো আসুক নেমে’- ব্যাখ্যা করো।
গ. ‘এ বয়সে কানে আসে কত মন্ত্রণা’- উক্তিটি সাজিদের ক্ষেত্রে কীভাবে প্রযোজ্য? বুঝিয়ে দাও।
ঘ. ‘আহা! এমন সোনার টুকরা যদি সবার ঘরে জন্মাত!’ ‘আঠারো বছর, বয়স’ কবিতার শেষ পড়স্তির আলোকে উক্তিটির মূল্যায়ন করো।

৫। ধ্বংস দেখে ভয় কেন তোর? – প্রলয় নূতন সৃজন-বেদন।
আসছে নবীন জীবন হারা অসুন্দরে করতে ছেদন।
তাই সে এমন কেশে বেশে
প্রলয় বয়েও আসছে হেসে-
মধুর হেসে!
ভেঙে আবার গড়তে জানে সে চির-সুন্দর!

ক. ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার শেষ লাইন কোনটি?
খ. “স্পর্ধায় নেয় মাথা তোলবার ঝুকি ” কেন ?
গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার সাদৃশ্য দেখাও।
ঘ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার মূলভাবের প্রতিফলন ঘটেছে।” ব্যাখ্যা করো।

৬। ‘দীপুর নাম্বার টু’ গল্পে দীপু তার খুদে গোয়েন্দা দল নিয়ে চোরাকারবারিদের ধরার জন্য ফন্দি আটে। একদিন স্কুল থেকে ফেরার পথে চোরদের আক্রমণ করতে গিয়ে তারা যথারীতি বিপদে পড়ে। অবশেষে অনেক কৌশলে চোরাকারবারিদের পুলিশের হাতে ধরিয়ে দেয়। এভাবে দেশের মূল্যবান প্রত্ন-সম্পদ বিদেশে পাচার হওয়া থেকে রক্ষা পায়।

ক. আঠারো বছর বয়স কী নয়?
খ. কবি আঠারো বছর বয়সকে ভয়ংকর বলেছেন কেন?
গ. উদ্দীপকের খুদে গোয়েন্দা দলের বিপদগ্রস্ত অবস্থার চিত্র ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় কীভাবে তুলে ধরা হয়েছে তা নিরূপণ করো।
ঘ. “উদ্দীপকের দীপু ও তার খুদে গোয়েন্দা দল ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় বর্ণিত তারুণ্যের চেতনার প্রতীক”- বিশ্লেষণ করো।

৭। মোরা ঝঞ্ঝার মতো উদ্দাম
মোরা ঝরনার মতো চঞ্চল
মোরা বিধাতার মতো নির্ভয়া
মোরা প্রকৃতির মতো উচ্ছল,
মোরা আকাশের মতো বাধাহীন
মোরা মরু সঞ্চারী বেদুইন ।

ক. সুকান্ত ভট্টাচার্য সম্পাদিত কাব্যগ্রন্থটির নাম কী?
খ. ”এ বয়স কালো লক্ষ, দীর্ঘশ্বাসে ” – পঙ্কিটিতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
গ. উদ্দীপকের সাথে আঠারো বছর বয়স’ কবিতার সাদৃশ্য বিশ্লেষণ করো।
ঘ. “উদ্দীপকে ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার সমগ্র বিষয় অনুপস্থিত।” -মন্তব্যটি যাচাই করো।

৮। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে পাক-হানাদার বাহিনী নির্বিচারে অগণিত বাঙালিকে হত্যা করে। দেশে এমন অরাজকতা দেখে তরুণ যুবক রফিক আর চুপ থাকতে পারে না। অপরিসীম সাহস নিয়ে সে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। জীবনের মায়া ত্যাগ করে দেশ ও দশের কল্যাণে সে নিজেকে উৎসর্গ করে। আঠারো বছর বয়স কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

ক. ছাড়পত্র’ কাব্যগ্রন্থটি কত সালে প্রকাশিত হয়?
খ. কবি কেন যৌবনশক্তির জয়গান করেছেন?
গ. উদ্দীপকের রফিক ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার কোন বৈশিষ্ট্যের প্রতিনিধিত্ব করে- ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “আত্মত্যাগ ও মানব কল্যাণ ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার আলোকে উক্তিটির তাৎপর্য মূল্যায়ন করো।
ক। উঃ ‘ছাড়পত্র’ কাব্যগ্রন্থটি ১৯৪৮ সালে প্রকাশিত হয়।

৯। প্রযুক্তির অবাধ ব্যবহারের আর নিছক কৌতূহলের বশে ‘ব্লু হোয়েল’ নামক অনলাইন গেমের মরণজালে জড়িয়ে সোনালি তার জীবন বিপন্ন করে তোলে। অথচ শমী হাসান মায়ের মৃত্যুর পর শোককে শক্তিতে পরিণত করে দরিদ্র হরিজন পল্লিতে সেবামূলক কাজ শুরু করে। পানিবাহিত রোগের .কারণে যেন কারো মৃত্যু না ঘটে সেই বিষয়ে কাজ করে শমী আন্তর্জাতিক সেবা সংস্থা গ্লোবাল সিটিজেনের নিরাপদ পানি, সুস্বাস্থ্য ও পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক তরুণ মুখপাত্র হিসেবে নির্বাচিত হয়ে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করেছে।

ক. ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত হয়েছে?
খ. ‘প্রাণ দেওয়া-নেওয়া ঝুলিটা থাকে না শূন্য’- ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের সোনালি চরিত্রের মধ্য দিয়ে ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? আলোচনা করো।
ঘ. ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার আলোকে শমী হাসানের কার্যক্রমকে মূল্যায়ন করো।

১০। “তরুণ নামের জয়-মকুট শুধু তাহারই যাহার শক্তি অপরিমাণ, গতিবেগ ঝঞ্ঝার ন্যায়, তেজ নির্মেঘ আষাঢ় মধ্যাহ্নের মার্তণ্ডপ্রায়, বিপুল যাহার আশা, ক্লান্তিহীন যাহার উৎসাহ, বিরাট যাহার ঔদার্য, অফুরন্ত যাহার প্রাণ, অটল যাহার সাধনা, মৃত্যু যাহার মুঠিতলে।” আঠারো বছর বয়স কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

ক. ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত?
খ. “তাজা তাজা প্রাণে অসহ্য যন্ত্রণা।”—বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকের ভাবার্থের সাথে ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার সাদৃশ্য নির্ণয় কর।
ঘ. “তারুণ্যই সমাজ বিনির্মাণের চালিকাশক্তি।”-উদ্দীপক এবং ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার আলোকে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।


আঠারো বছর বয়স কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর ২০২৫ | এইচএসসি বাংলা ১ম পত্র আঠারো বছর বয়স সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর

Facebook
X
LinkedIn
Telegram
Print

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Stay Connected

Subscribe our Newsletter

Scroll to Top