এইচএসসি রেইনকোট গল্প আমাদের এই লেকচার শীটটি এমন ভাবে প্রস্তুত করা হয়েছে যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আছে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি , মেডিকেল প্রস্তুতি নিতে পারবেন । রেইনকোট গল্প নোটটি পড়লে আর কোনো কোচিং সেন্টারে পড়তে হবে না ।।
এইচএসসি রেইনকোট গল্প কন্টেন্ট টেবিল
রেইনকোট
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
লেখক পরিচিতি ও এইচএসসি রেইনকোট গল্প
জন্ম পরিচয়:
১৯৪৩ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি, গাইবান্ধার গোটিয়া গ্রামের মামাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। পিতৃদত্ত নাম: আখতারুজ্জামান মোহাম্মদ ইলিয়াস। পিতৃনিবাস: বগুড়া শহরের উপকণ্ঠে অবস্থিত নারুলি গ্রামে। পিতা: বি.এম ইলিয়াস । মাতা: মরিয়ম ইলিয়াস।
শিক্ষাজীবন:
প্রথমে বগুড়ায় ও পরে ঢাকায় তার শিক্ষাজীবন অতিবাহিত হয় ।তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।
কর্মজীবন/পেশা:
কর্মজীবনে তিনি সরকারি কলেজের বাংলা বিষয়ের অধ্যাপক; মিউজিক্যাল কলেজের উপাধ্যক্ষ, প্রাইমারি শিক্ষা বোর্ডের উপ-পরিচালক; মফিজউদ্দিন শিক্ষা কমিশনের সদস্য ছিলেন।
পুরস্কার:
১৯৮২ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার ও ১৯৯৬ সালে আনন্দ পুরস্কারে ভূষিত হন।
মৃত্যুবরণ:
১৯৯৭ সালের ৪ জানুয়ারি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে তিনি ঢাকায় পরলোকগমন করেন।
উপন্যাস:
চিলেকোঠার সেপাই (১৯৮৭) ও খোয়াবনামা (১৯৯৬)।
গল্পগ্রন্থ:
অন্য ঘরে অন্য স্বর (১৯৭৬), খোয়ারি, দুধভাতে উৎপাত, দোজখের ওম, জাল স্বপ্ন স্বপ্নের জাল (১৯৯৭)।
প্রবন্ধ: সংস্কৃতির ভাঙা সেতু (১৯৯৮)
লেখক সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি
★ আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের গল্পগ্রন্থ ৫টি
* আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ‘সংস্কৃতির ভাঙা সেতু’ প্রবন্ধগ্রন্থে সংকলিত প্রবন্ধ সংখ্যা – ২২টি।
★ তার রচিত ‘চিলেকোঠার সেপাই’ উপন্যাসটি – ৬৯’র গণঅভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে রচিত।
‘রেইনকোট’ গল্প সম্পর্কিত তথ্যাবলি : এইচএসসি রেইনকোট গল্প
★ ‘রেইনকোট’ গল্পটি প্রকাশিত হয় ১৯৯৫ সালে। পরে এটি লেখকের সর্বশেষ গল্পগ্রন্থ “জাল স্বপ্ন স্বপ্নের জাল’ (১৯৯৭) গ্রন্থে সংকলিত হয়।
★ ভোররাত থেকে বৃষ্টি শুরু হয়েছে।
★ বৃষ্টি শুরু হয়েছিল মঙ্গলবারে।
★ কলেজের উর্দুর প্রফেসরের নাম – আকবর সাজিদ।
★ বাতাস আর বৃষ্টির ঝাপটার সঙ্গে ঘরে ঢোকে প্রিন্সিপ্যালের পিওন।
★ ইলেকট্রিক ট্রান্সফর্মার কলেজের সামনের দেয়াল ঘেঁষে।
★ দেয়ালের পর বাগান ও টেনিস লন।
★ প্রিন্সিপ্যালের বাড়ির গেটে বোমা মারা অর্থ মিলিটারি ক্যাম্প অ্যাটাক করা।
★ ইসহাক জিওগ্রাফির প্রফেসরের বাড়ির দিকে রওয়ানা হয় বেবি ট্যাক্সি চড়ে।
★ নূরুল হুদাকে এক্সট্রা ভটস্থ থাকতে হয় – মিন্টুর জন্য।
★ ‘ফওরন’ অর্থ – তাড়াতাড়ি।
★ ‘সেরাবাহিনীকে নিয়ে মজা করে শায়েরি করা খুব বড় অপরাধ । ‘মিলিটারি কথাটি বলে – প্রিন্সিপ্যালকে।
★ মিন্টু মগবাজারের দুই কামরার ফ্ল্যাট থেকে চলে যায় – ২৩ জুন ।
* পূর্বদিকের জানালা ধরে দাঁড়ালে বিল আর ধানক্ষেত চোখে পড়ে।
আরো পড়ুন ঃ
★ ‘রেইনকোট’ গল্পে উল্লেখকৃত ঋতুর নাম – হেমন্ত ও বর্ষা ।
★ মিলিটারির নেতৃত্বে আছেন – কর্নেল ।
★ প্রিন্সিপ্যাল পাকিস্তানিদের জন্য দিন-রাত দোয়া দরুদ পড়ছে।
★ সব স্কুল কলেজ থেকে শহিদ মিনার হটানোর পরামর্শ দেন প্রিন্সিপ্যাল ডা. আফাজ আহমদ।
★ ‘রেইনকোট’ গল্পে হাঁপানির টান আছে- নূরুল হুদার।
* নূরুল হুদার স্ত্রীর নাম আসমা।
* আসমা মিরপুর ব্রিজ থেকে গুলির আওয়াজ শুনতে পেয়েছে।
★ নুরুল হুদা জুলাইয়ের পয়লা তারিখে মগবাজার থেকে বাড়ি শিফট করে।
★ ‘এসব হলো পাকিস্তানের ইন্টার্নাল অ্যাফেয়ার’ উক্তিটি – কিসিনজার সাহেবর।
★ ওয়েলডিং ওয়ার্কশপের মালিকের শ্বশুর সর্দার গোছের রাজাকার।
★ নুরুল হুদার মেয়ের বয়স আড়াই বছর আর ছেলের বয়স ৫ বছর।
★ ‘আমার ভাইটাকে আর ঢাকায় রাখলাম না।’ উক্তিটি নিচের তলার ভদ্রলোকের।
* মিলিটারি আসার পর থেকে নুরুল হুদা চারবার বাড়ি বদল করে ।
★ প্রিন্সিপ্যাল আকবর সাজিদকে তোয়াজ করে।
★ দোকানদার ছেলেটা বাচাল টাইপের।
★ প্রথমে দুজন বাস থেকে নামে তারা একটা চোর আরেকটা পকেটমার।
★ আসাদ গেটে বাসস্টপেজে মানুষ অপেক্ষা করছে।
★ নুরুল হুদা বাস থেকে নিউমার্কেটে নামে।
★ প্রিন্সিপ্যালের সিংহাসন মার্কা চেয়ারে বসে আছে জাঁদরেল টাইপের এক মিলিটারি পান্ডা।
★ মোট ১০টি আলমারি কলেজে আনা হয়েছে।
★ ঘুষি মারার পর নুরুল হুদাকে পাউরুটি আর দুধ খাওয়ানো হয়।
★ নূরুল হুদার বেঁটেখাটো শরীরটাকে মিলিটারিরা ছাদে লাগানো আংটার সাথে ঝুলিয়ে দেয়।
★ নুরুল হুদাকে মিলিটারি দুটি ঘুষি দেয় ।
★ নুরুল হুদার কলিগরা স্টাফ রুমে বসে ফিসফিস করে।
★ ‘রেইনকোট’ গল্পে উল্লেখকৃত কলেজের ডিপার্টমেন্টের নাম বোটানি, হিস্ট্রি, জিওগ্রাফি, ইংরেজি, কেমিস্ট্রি, উর্দু।
★ ‘রেইনকোট’ গল্পে উল্লেখকৃত মাসের নাম এপ্রিল, জুন, জুলাই।
★ রেইনকোট গল্প দরজায় ছিটকিনি – দুটি।
* ‘রেইনকোট’ গল্পে উল্লেখকৃত সাপ্তাহিক বারের নাম শনিবার, মঙ্গলবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার, শুক্রবার।
এইচএসসি রেইনকোট গল্প লেকচার সীট ডাউনলোড করুন ঃ