সিরাজউদ্দৌলা নাটকের MCQ

এইচএসসি বাংলা সহপাঠ সিরাজউদ্দৌলা নাটকের MCQ PDF Download

Advertisements

এইচএসসি বাংলা সহপাঠ সিরাজউদ্দৌলা নাটকের MCQ PDF ফাইলে প্রতিটি MCQ প্রশ্নের উত্তর ব্যাখ্যাসহ কারে দেওয়া আছে । বিগত সালের বিভিন্ন বোর্ড পরিক্ষার প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করে এখানে ১০০% গুরুত্বপূর্ণ সিরাজউদ্দৌলা নাটকের MCQ প্রশ্নের উত্তর PDF ফাইল দেওয়া হলো। তাই আর দেরি না করে আমাদের সিরাজউদ্দৌলা নাটকের MCQ pdf download with answer লেকচার শীটটি ডাউনলোড করুন ।।

HSC সিরাজউদ্দৌলা নাটকের MCQ প্রশ্ন ও উত্তর PDF

সিরাজউদ্দৌলা নাটকের MCQ (বহুনির্বাচনি প্রশ্ন)

১. সিকান্দার আবু জাফর কোন সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন?

ক) কালি-কলম

খ) দৈনিক বাংলা

Advertisements

গ) মাসিক সমকাল

ঘ) মাসিক মোহাম্মদী

সঠিক উত্তরঃ গ) মাসিক সমকাল

ব্যাখ্যাঃ সিকানদার আবু জাফরের সম্পাদনায় দীর্ঘকাল ধরে প্রকাশিত মাসিক সাহিত্য পত্রিকা ‘সমকাল’ ছিল তরুণ সাহিত্যিকদের মিলনক্ষেত্র।

২. মনীষী এরিস্টটল নাটকের কয়টি ঐক্যের কথা বলেছেন?

ক) তিন

খ) চার

গ) পাঁচ

ঘ) ছয়

সঠিক উত্তরঃ ক) তিন

ব্যাখ্যাঃ অ্যারিস্টটল কিংবা শেকসপিয়ারের কালে সময়ের ঐক্য, ঋণের ঐক্য ও ঘটনার ঐক্য নিশ্চিত করা ছিল নাটক রচনার পূর্বশর্ত।

৩. ট্র্যাজেডি নাটক কোন রসে আচ্ছাদিত থাকে?

ক) করুণ রস

খ) শান্ত রস

গ) মধুর রস

ঘ) শৃঙ্গার রস

সঠিক উত্তরঃ ক) করুণ রস

ব্যাখ্যাঃ ট্র্যাজেডি নাটকে নায়ক বা নায়িকাকে জটিল ও গুরুত্র কোনো ঘটনার আশ্রয়ে একটি করুণ পরিসমাপ্তির দিকে নিয়ে যায়। ফলে ট্র্যাজেডি নাটক করুণ রসে আচ্ছাদিত থাকে।

৪. সিরাজউদ্দৌলার প্রধান প্রতিবন্ধকতা কী ছিল?

ক) প্রাসাদ ষড়যন্ত্র

খ) পরিবার প্রীতি

গ) ইংরেজদের ষড়যন্ত্র

ঘ) ফরাসিদের ষড়যন্ত্র

সঠিক উত্তরঃ ক) প্রাসাদ ষড়যন্ত্র

ব্যাখ্যাঃ ইংরেজদের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার পূর্ব থেকে শুরু করে যুদ্ধের দিন পর্যন্ত সিরাজের সামনে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়ায় প্রাসাদ ষড়যন্ত্র। নবাবের অধিকাংশ অমাত্য ও সেনাপতি অর্থ ও ক্ষমতার লোভে নবাবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়।

৫. ‘সিরাজউদ্দৌলার’ নাটকে সিরাজউদ্দৌলার উপস্থিতি আছে কয়টি দৃশ্যে?

খ) ৭ টি

গ) ৮ টি

ঘ) ৯ টি

সঠিক উত্তরঃ গ) ৮ টি

৬. ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে অঙ্ক সংখ্যা কত?

ক) তিন

খ) চার

গ) পাঁচ

ঘ) সাত

সঠিক উত্তরঃ খ) চার

৭. “যত বড় মুখ নয় তত বড় কথা” “সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে সংলাপটি কার?

ক) নবাবের

খ) হলওয়েলের

গ) উমিচাদের

ঘ) ক্লেটনের

সঠিক উত্তরঃ ঘ) ক্লেটনের

ব্যাখ্যাঃ ওয়ালি খান ক্লেটনকে নবাব বাহিনীর সাথে যুদ্ধ বন্ধ করে আত্মসমর্পণ করার পরামর্শ দেয়। জবাবে ক্লেটন বলে, চুপ বেইমান। কাপুরুষ বাঙালির কাছে যুদ্ধ বন্ধ হবে না । ওয়ালি খান ক্লেটনের কথার প্রতিবাদ করে বলে, সে ইংরেজদের হয়ে যুদ্ধ করছে টাকার জন্য, তাই বলে বাঙালি কাপুরুষ নয়। যুদ্ধ বন্ধ না করলে নবাব সৈন্য এখনি তার প্রমাণ দিবে। তার এ কথা শুনেই ক্লেটন প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করে। ওয়ালি খানের স্পর্ধা বুঝাতে সে এ মন্তব্যটি করে। উল্লেখ্য, ‘বাঙালি কাপুরুষ নয় ওয়ালি খানের এ মন্তব্যে স্বাজাত্যবোধের প্রকাশ ঘটেছে।

৮. ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে প্রথম অঙ্কের প্রথম দৃশ্যটির স্থান কোনটি?

ক) নবাবের দরবার

খ) ঘসেটি বেগমের বাড়ি

গ) ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ

ঘ) ফোর্ট উইলিয়াম জাহাজ

সঠিক উত্তরঃ গ) ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ

ব্যাখ্যাঃ ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের প্রথম অঙ্কের প্রথম দৃশ্যের স্থান ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ। সময় ১৯শে জুন ১৭৫৬ সাল। প্রথম অঙ্কে কোম্পানির সৈন্যদের পরাজয় দেখানো হয়েছে।

৯. ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের প্রথম সংলাপ –

ক) উমিচাঁদের

খ) জর্জের

গ) ক্লেটনের

ঘ) ওয়ালি খানের

সঠিক উত্তরঃ গ) ক্লেটনের

ব্যাখ্যাঃ ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের প্রথম অঙ্কের প্রথম দৃশ্যের সংলাপ ক্যাপ্টেন ক্লেটনের; সময় ১৯শে জুন ১৭৫৬ সাল; ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ। “প্রাণপণে যুদ্ধ করো সাহসী বীর সৈনিক যুদ্ধে জয় লাভ অথবা মৃত্যুবরণ, এই আমাদের প্রতিজ্ঞা। ভিক্টরি অর ডেথ, ভিক্টরি অর ডেথ।” ক্যাপ্টেন ক্লেটন।

১০. ক্লেটন কাদেরকে প্রাণপণে যুদ্ধ করতে বলেন?

ক) হলওয়েলকে

খ) ফরাসি যোদ্ধাদের

গ) ব্রিটিশ সৈন্যদের

ঘ) নবাবের সৈন্যদের

সঠিক উত্তরঃ গ) ব্রিটিশ সৈন্যদের

ব্যাখ্যাঃ ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের প্রথম অঙ্কের প্রথম দৃশ্যের সংলাপ ক্যাপ্টেন ক্লেটনের; সময় ১৯শে জুন ১৭৫৬ সাল; ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ। “প্রাণপণে যুদ্ধ করো সাহসী বীর সৈনিক যুদ্ধে জয় লাভ অথবা মৃত্যুবরণ, এই আমাদের প্রতিজ্ঞা। ভিক্টরি অর ডেথ, ভিক্টরি অর ডেথ।” ক্যাপ্টেন ক্লেটন।

১১. “যুদ্ধে জয়লাভ অথবা মৃত্যুবরণ, এই আমাদের প্রতিজ্ঞা”।-এই সংলাপটি কার?

ক) ওয়াটসের

খ) হলওয়েলের

গ) ক্লেটনের

ঘ) ক্লাইভের

সঠিক উত্তরঃ গ) ক্লেটনের

ব্যাখ্যাঃ ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের প্রথম অঙ্কের প্রথম দৃশ্যের সংলাপ ক্যাপ্টেন ক্লেটনের; সময় ১৯শে জুন ১৭৫৬ সাল; ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ। “প্রাণপণে যুদ্ধ করো সাহসী বীর সৈনিক যুদ্ধে জয় লাভ অথবা মৃত্যুবরণ, এই আমাদের প্রতিজ্ঞা। ভিক্টরি অর ডেথ, ভিক্টরি অর ডেথ।” ক্যাপ্টেন ক্লেটন।

১২. ‘ভিক্টোরি অর ডেথ’ সংলাপটি কার?

ক) হলওয়েলের

খ) ক্লেটনের

গ) জর্জের

ঘ) ওয়ালিদ খানের

সঠিক উত্তরঃ খ) ক্লেটনের

ব্যাখ্যাঃ ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের প্রথম অঙ্কের প্রথম দৃশ্যের সংলাপ ক্যাপ্টেন ক্লেটনের; সময় ১৯শে জুন ১৭৫৬ সাল; ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ। “প্রাণপণে যুদ্ধ করো সাহসী বীর সৈনিক যুদ্ধে জয় লাভ অথবা মৃত্যুবরণ, এই আমাদের প্রতিজ্ঞা। ভিক্টরি অর ডেথ, ভিক্টরি অর ডেথ।” ক্যাপ্টেন ক্লেটন।

১৩. ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে ওয়ালি খানের ‘বাঙালি কাপুরুষ নয়’ সংলাপে প্রকাশ পেয়েছে –

স্বাজাত্যবোধ

খ) ইংরেজ বিদ্বেষ

গ) দেশপ্রেম

ঘ) বীরত্ব

সঠিক উত্তরঃ ক) স্বাজাত্যবোধ

১৪. “ইংরেজদের হয়ে যুদ্ধ করছি কোম্পানির টাকার জন্য। তা বলে বাঙালি কাপুরুষ নয়।’ওয়ালি খানের এই উক্তিতে কী প্রকাশ পেয়েছে?

ক) দেশপ্রেম

খ) কৃতজ্ঞতা

গ) জাতীয়তাবোধ

ঘ) সাহস

সঠিক উত্তরঃ গ) জাতীয়তাৰোধ

ব্যাখ্যাঃ ওয়ালি খান ক্লেটনকে নবাব বাহিনীর সাথে যুদ্ধ বন্ধ করে আত্মসমর্পণ করার পরামর্শ দেয়। জবাবে ক্লেটন বলে, চুপ বেইমান। কাপুরুষ বাঙালির কাছে যুদ্ধ বন্ধ হবে না। ওয়ালি খান ক্লেটনের কথার প্রতিবাদ করে বলে, সে ইংরেজদের হয়ে যুদ্ধ করছে টাকার জন্য, তাই বলে বাঙালি কাপুরুষ নয়। যুদ্ধ বন্ধ না করলে নবাব সৈন্য এখনি তার প্রমাণ দিবে। তার এ কথা শুনেই ক্লেটন প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করে। ওয়ালি খানের স্পর্ধা বুঝাতে সে এ মন্তব্যটি করে। উল্লেখ্য, ‘বাঙালি কাপুরুষ নয় ওয়ালি খানের এ মন্তব্যে স্বাজাত্যবোধের প্রকাশ ঘটেছে।

১৫. ‘যত বড় মুখ নয় তত বড় কথা’ বাক্যটির মর্মার্থ হলো-

ক) বেশি স্পর্ধা

খ) ওজনহীন কথা

গ) গুরুত্বহীন কথা

ঘ) অনর্থক কথা

সঠিক উত্তরঃ ক) বেশি স্পর্ধা

ব্যাখ্যাঃ ওয়ালি খান ক্লেটনকে নবাব বাহিনীর সাথে যুদ্ধ বন্ধ করে আত্মসমর্পণ করার পরামর্শ দেয়। জবাবে ক্লেটন বলে, চুপ বেইমান। কাপুরুষ বাঙালির কাছে যুদ্ধ বন্ধ হবে না। ওয়ালি খান ক্লেটনের কথার প্রতিবাদ করে বলে, সে ইংরেজদের হয়ে যুদ্ধ করছে টাকার জন্য, তাই বলে বাঙালি কাপুরুষ নয়। যুদ্ধ বন্ধ না করলে নবাব সৈন্য এখনি তার প্রমাণ দিবে। তার এ কথা শুনেই ক্লেটন প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করে। ওয়ালি খানের স্পর্ধা বুঝাতে সে এ মন্তব্যটি করে। উল্লেখ্য, ‘বাঙালি কাপুরুষ নয় ওয়ালি খানের এ মন্তব্যে স্বাজাত্যবোধের প্রকাশ ঘটেছে।

১৬. আমি গভর্নর ড্রেকের ধ্বংস দেখতে চাই।’ — উক্তিটি কে কাকে করেছে? –

ক) মানিকচাঁদ ক্লেটনকে

খ) উমিচাঁদ ক্লেটনকে

গ) মানিকচাঁদ হলওয়েলকে

ঘ) উমিচাঁদ হলওয়েলকে

ব্যাখ্যাঃ উমিচাঁদ উক্তিটি করেছে হলওয়েলকে উদ্দেশ্য করে। উমিচাদ গভর্নর ড্রেকের বন্দি ছিল। যুদ্ধে কোম্পানির সৈন্যদের অবস্থা শোচনীয় হওয়ার কারণে গভর্নর ড্রেক এবং ক্যাপ্টেন ক্লেটন পালিয়ে যায়। ঐ সময়ে হলওয়েল ঘটনাস্থলে প্রবেশ করে উমিচাদকে বলে যে, সে যেনো মানিকচাঁদকে যুদ্ধ বন্ধের অনুরোধ জানিয়ে পত্র লেখে। যেহেতু উমিচাঁদ গভর্নর ড্রেকের বন্দি ছিল তাই সে হলওয়েলের কথার জবাবে প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করে।

সিরাজউদ্দৌলা নাটকের mcq download

১৭. “ব্রিটিশ সিংহ ভয়ে লেজ গুটিয়ে নিলেন, এ বড় লজ্জার কথা’ —উক্তিটি কার?

ক) হলওয়েল

খ) উমিচাঁদ

গ) ক্লেটন

ঘ) ওয়ালি খান

সঠিক উত্তরঃ খ) উমিচাঁদ

ব্যাখ্যাঃ যুদ্ধে পরাজয় জেনে গভর্নর রজার ড্রেক আর ক্যাপ্টেন ক্লেটন নৌকা করে পালিয়ে গেছেন- জর্জ এসে এ খবর হলওয়েলকে দেয়, পাশেই ছিল উমিচাঁদ। অথচ আধা ঘণ্টা আগেও ক্যাপ্টেন কেটন প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যুদ্ধ করতে করতে প্রাণ দেবেন। এমন পরিস্থিতিতে উমিচাদ মন্তব্য করে যে, ব্রিটিশ সিংহ ভয়ে লেজ গুটিয়ে নিলেন, এ বড় লজ্জার কথা। উমিচাদের এ কথায় ব্রিটিশদের প্রতি বিদ্রুপ প্রকাশ পেয়েছে।

১৮. “ব্রিটিশ সিংহ ভয়ে লেজ গুটিয়ে নিলেন প্রকাশ পেয়েছে – – এ বড় লজ্জার কথা।” উমিচাদের এ উক্তিতে

ক) হাস্যরস

খ) রঙ্গরস

গ) বিদ্রুপ

ঘ) গ্লানি

সঠিক উত্তরঃ গ) বিদ্রুপ

১৯. কে প্রাণভয়ে কুকুরের মতো লেজ গুটিয়ে পালিয়েছে?

ক) ক্লেটন

খ) রজার ড্রেক

গ) মানিকচাঁদ

ঘ) রায়দুর্লভ

সঠিক উত্তরঃ খ) রজার ড্রেক

২০. ফরাসিরা ডাকাত আর ইংরেজরা অতিশয় সজ্জন ব্যক্তি, কেমন?’ – উক্তিটি কার? –

ক) সাঁফের

খ) মোহনলালের

গ) উমিচাঁদের

ঘ) সিরাজের

সঠিক উত্তরঃ ঘ) সিরাজের

ব্যাখ্যাঃ প্রশ্নোক্ত উক্তিটি করেছে সিরাজ হলওয়েলকে।কলকাতা দখলের পর হলওয়েল সিরাজের হাতে বন্দি হয়। এমন সময় সিরাজ হলওয়েলকে কোম্পানির বিভিন্ন অপতৎপরতা সম্পর্কে প্রশ্ন করে। হলওয়েল নবাবকে বলে, ফরাসি ডাকাতদের হাত থেকে রক্ষা পেতেই তারা সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করেছে। হলওয়েলের এ কথার জবাবেই নবাব প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করে।

আরো পড়ুন :

২১. ভাগীরথী নদী কোথায় অবস্থিত?

ক) দিল্লিতে

খ) মুর্শিদাবাদে

গ) কলকাতায়

ঘ) দাক্ষিণাত্যে

সঠিক উত্তরঃ গ) কলকাতায়

ব্যাখ্যাঃ প্রথম অঙ্কের দ্বিতীয় দৃশ্য শুরু হয় কলকাতার ভাগীরথী নদীতে ফোর্ট উইলিয়াম জাহাজে। কলকাতা থেকে তাড়া খেয়ে ড্রেক, কিলপ্যাট্রিক ও তার দলবল ফোর্ট উইলিয়াম জাহাজে আশ্রয় নেয় ।

২২. “সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের প্রথম অঙ্কের দ্বিতীয় দৃশ্যের ঘটনাগুলো সংঘটনের স্থান কোনটি?

ক) ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ

খ) ফোর্ট উইলিয়াম জাহাজ

গ) ঘসেটি বেগমের বাড়ি

ঘ) নবাবের দরবার

সঠিক উত্তরঃ খ) ফোর্ট উইলিয়াম জাহাজ

ব্যাখ্যাঃ ১৭৫৬ সাল, ৩রা জুলাই। স্থান ফোর্ট উইলিয়াম জাহাজ। নাটকের প্রথম অঙ্কের দ্বিতীয় দৃশ্যের শুরু। কলকাতা থেকে পালিয়ে এসে কোম্পানির কর্মকর্তারা এই জাহাজে আশ্রয় নেয়।

২৩. নবাবের সৈন্যরা ফোর্ট ইউলিয়াম দুর্গ আক্রমণ করলে কে মেয়েদের নৌকায় করে পালিয়ে গিয়েছিল?

ক) ক্লাইভ

খ) হলওয়েল

গ) ড্রেক

ঘ) ওয়াটস

সঠিক উত্তরঃ গ) ড্রেক

ব্যাখ্যাঃ ড্রেক কলকাতার গভর্নর ছিলেন। নবাবের সাথে যুদ্ধে পরাজয় নিশ্চিত জেনে সে মেয়েদের নৌকায় করে পালিয়ে এসে ফোর্ট উইলিয়াম জাহাজে আশ্রয় নেয়। ড্রেক যে মেয়েদের নৌকায় করে পালিয়ে এসেছে ইংরেজ মহিলার উক্তিতেই (তবু যদি মেয়েদের নৌকায় করে কলকাতা থেকে না পালাতেন তা হলেও না হয় এই দম্ভ সহ্য করা যেত।’) স্পষ্ট হয় ৷

সিরাজউদ্দৌলা নাটকের mcq উত্তর

২৪. অর্থাৎ ঘুষ খেয়ে খেয়ে ঘুষ কথাটির অর্থ বদলে গেছে আপনার কাছে – উক্তিটি কার? –

ক) ইংরেজি মহিলা

খ) কিলপ্যাট্রিক

গ) হ্যারি

ঘ) মার্টিন

সঠিক উত্তরঃ ঘ) মার্টিন

ব্যাখ্যাঃ উক্তিটি মার্টিনের। যুদ্ধের করুণ অবস্থা দেখে গভর্নর ড্রেক ফোর্ট উইলিয়াম জাহাজে আশ্রয় নেয়। সেখানে মার্টিন তাকে কলকাতার শোচনীয় অবস্থার জন্য দায়ী করে এবং সে যে ঘুষের বিনিময়ে কৃষ্ণবল্লভকে আশ্রয় দিয়েছিল মার্টিন সে সম্পর্কেও বলে। ড্রেক তখন বলে সে ঘুষ খায় না। ড্রেকের এ কথা শুনেই মার্টিন প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করে।

25. Patience is the key-word, young men সংলাপটি উচ্চকণ্ঠে কে করেন?

ক) হ্যারি

খ) মার্টিন

গ) ওয়াটস

ঘ) ড্রেক

সঠিক উত্তরঃ ঘ) ড্রেক

ব্যাখ্যাঃ কলকাতা থেকে তাড়া খেয়ে ড্রেক, মার্টিন, ওয়াটস, কিলপ্যাট্রিক ফোর্ট উইলিয়াম জাহাজে আশ্রয় নেয়। সেখানে গভর্নর ড্রেক সবাইকে উদ্দেশ্য করে প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করে।

২৬. ‘দশদিকের দশটি হাত ভর্তি করতে হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে ইংরেজ, ডাচ আর ফরাসিরা।’- এ কথার মধ্যে কোন তথ্য রয়েছে?

ক) ইউরোপীয়দের দানশীলতা

খ) এদেশীয়দের দারিদ্র্য

গ) নবাবের পরিষদবর্গের লোভ

ঘ) নবাবের উদাসীনতা

সঠিক উত্তরঃ গ) নবাবের পরিষদবর্গের লোভ

ব্যাখ্যাঃ প্রশ্নোক্ত উক্তিটি কিলপ্যাট্রিক-এর। উমিচাঁদের পত্রবাহককে টাকা দেওয়ার প্রশ্নে সে আলোচ্য উক্তিটি করে। উক্তিটি দ্বারা নবাবের পরিষদবর্গের লোভকে ইঙ্গিত করা হয়েছে।

সিরাজউদ্দৌলা নাটকের mcq pdf download

২৭. “আমি চিরকালই ইংরেজদের বন্ধু।”—উক্তিটি কার?

ক) মিরজাফর

খ) রায়দুর্লভ

গ) উমিচাঁদ

ঘ) রাজবল্লভ

সঠিক উত্তরঃ গ) উমিচাঁদ

ব্যাখ্যাঃ উমিচাঁদ গভর্নর ড্রেকের উদ্দেশ্যে পত্র লেখে। পত্রের শুরুতেই সে লেখে ‘আমি চিরকালই ইংরেজদের বন্ধু।’

২৮. সিরাজের পতন কে না চায়? – সংলাপটি কার? –

ক) রায়দুর্লভ

খ) উমিচাঁদ

গ) মিরজাফর

ঘ) ঘসেটি বেগম

সঠিক উত্তরঃ ঘ) ঘসেটি বেগম

ব্যাখ্যাঃ শওকতজঙ্গকে সবাই সমর্থন দেয়। কারণ সে নেশা আর নর্তকী নিয়েই মত্ত থাকে। তাই তাকে নবাব বানালে ঘসেটি বেগমসহ সবার উদ্দেশ্যই সফল হয়। অর্থাৎ প্রকারন্তরে তারা সবাই সিরাজের পতন চায় । এ কথাটিই ঘসেটি বেগম স্পষ্ট করে বলে।

২৯. ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে কে নবাব হলে সকলের উদ্দেশ্যই হাসিল হবে?

ক) মিরজাফর

খ) মানিকচাঁদ

গ) ঘসেটি বেগম

ঘ) শওকতজঙ্গ

সঠিক উত্তরঃ ঘ) শওকত জঙ্গ

৩০. দওলত আমার কাছে ‘ভগবানের দাদামশায়ের চেয়েও বড়। কার কাছে?

ক) উমিচাঁদ

খ) ঘসেটি বেগম

গ) জগৎশেঠ

ঘ) রায়দুর্লভ

সঠিক উত্তরঃ ক) উমিচাঁদ

ব্যাখ্যাঃ দওলত আমার কাছে ভগবানের দাদামশায়ের চেয়েও বড় প্রশ্নোক্ত উক্তিটি উমিচাঁদের। সিরাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের অন্যতম হোতা উমিচাঁদ। সিরাজের পতন হলে সে কি পাবে তাই নিয়ে আলোচনায় সে নিজের প্রসঙ্গে প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করে। উক্তিটির দ্বারা উমিচাঁদ চরিত্রে সততার চেয়ে অর্থকে অধিকতর মূল্যবান মনে করার বিষয়টি প্রাধান্য পেয়েছে।

৩১. উমিচাঁদের কাছে ভগবানের দাদামশায়ের চেয়েও বড় কী?

ক) ক্ষমতা

খ) নবাবী

গ) বাণিজ্য

ঘ) দওলত

সঠিক উত্তরঃ ঘ) দওলত

৩২. তোমার ক্ষমতা ধ্বংস হচ্ছে সিরাজ। কার উক্তি?

ক) জগৎশেঠ

খ) ঘসেটি বেগম

গ) উমিচাঁদ

ঘ) রাজবল্লভ

সঠিক উত্তরঃ খ) ঘসেটি বেগম

ব্যাখ্যাঃ ঘসেটি বেগমের বাড়িতে রাজবল্লভ, রায়দুর্লভ, জগৎশেঠ সিরাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এমন সময় সেখানে সিরাজ উপস্থিত হয় এবং বলেন, ‘মতিঝিলের জলসা আমি চিরকালের মতো ভেঙে দিলাম। অতঃপর সিরাজ ঘসেটি বেগমের অসৎ চিন্তাভাবনা বুঝতে পেরেই তাকে প্রাসাদে নিয়ে যান। ঘসেটি বেগম তখন বলে, ‘তোমার ক্ষমতা ধ্বংস হচ্ছে সিরাজ।’

৩৩. আমার নালিশ আজ আমার নিজের বিরুদ্ধে” সিরাজের এই উক্তির কারণ, তিনি-

ক) যুদ্ধবিদ্যায় অদক্ষ

খ) শাসন পরিচালনার অযোগ্য

গ) প্রজাসাধারণের নিরাপত্তা বিধান করতে পারেননি

ঘ) ইংরেজদের মোকাবেলা করতে পারেনি

সঠিক উত্তরঃ গ) প্রজাসাধারণের নিরাপত্তা বিধান করতে পারেননি

ব্যাখ্যাঃ কুঠিয়ালদের কাছে পাইকারি দরে লবণ বিক্রি করতে না চাওয়ায় কুঠির লোকজন সাধারণ এক নাগরিকের ওপর অমানবিক নির্যাতন করে। নির্যাতিত লোকটি সিরাজউদ্দৌলার কাছে বিচারপ্রার্থী হয়। সাধারণএকজন প্রজার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারেননি বলে সিরাজউদ্দৌলা নিজের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করেন। তার এ উক্তির দ্বারা অমাত্যদের প্রতি শ্লেষ এবং প্রাসাদ ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে না পারার ক্ষোভ প্রকাশ পেয়েছে।

সিরাজউদ্দৌলা নাটকের mcq pdf

৩৪. গঙ্গাজল ছুঁয়ে ঈশ্বরের নামে শপথ করেছিল কে?

ক) রাজবল্লভ

খ) রায়দুর্লভ

গ) জগৎশেঠ

ঘ) উমিচাঁদ

সঠিক উত্তরঃ ক) রাজবল্লভ

ব্যাখ্যাঃ নবাব মিরজাফরসহ অন্যান্য অমাত্যদের ষড়যন্ত্র টের পেয়ে যান। তবুও নবাব তাদেরকে শাস্তি না দিয়ে শপথ করিয়ে আবার শাসন কাজে নিয়োজিত করতে চায়। আর তাই রাজবল্লভ তামাতুলসী, গঙ্গাজল ছুঁয়ে ঈশ্বরের নামে শপথ করে যে, সে নবাবের কল্যাণে উৎসর্গকৃত।

৩৫. “সিরাজউদ্দৌলা” নাটকে নবাবের আসল চিঠি গায়েব করে কোম্পানির কাছে নকল চিঠি পাঠাচ্ছে কে?

ডেক

খ) মির মুন্সি

গ) মানিকচাঁদ

ঘ) রাইসুল জুহালা

সঠিক উত্তরঃ খ) মির মুন্সি

ব্যাখ্যাঃ ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে নবাবের আসল চিঠি গায়েব করে কোম্পানির কাছে নকল চিঠি পাঠাচ্ছে মির মুন্সি। মির মুন্সি নবাবের বিশ্বস্ত লোক। কিন্তু সে রাজবল্লভের কুপরামর্শে নবাবের আসল চিঠি গায়েব করে কোম্পানির কাছে নকল চিঠি পাঠায়। এতে করে কোম্পানি নবাবের প্রতি খুবই ক্ষিপ্ত হয় ।

৩৬. “চারিদিকে শুধু অবিশ্বাস আর ষড়যন্ত্র।”-রায়দুর্লভের এ উক্তিটিতে তার কোন ধরনের মনোভাব ফুটে উঠেছে?

ক) নির্লোভ

খ) স্বার্থপরতা

গ) দ্বিধাগ্রস্ততা

ঘ) আত্মবিশ্বাসী

সঠিক উত্তরঃ গ) দ্বিধাগ্ৰস্ততা

ব্যাখ্যাঃ প্রশ্নোক্ত উক্তিটিতে রায়দুর্লভের দ্বিধাগ্রস্ত মনোভাব ফুটে উঠেছে। প্রশ্নোক্ত উক্তিটি করেছে রায়দুর্লভ মিরনকে। উক্তিটির অন্তর্নিহিত তাৎপর্য হলো ঘোরতর বিপদ। সিরাজের পতন হলে কে কোন ক্ষমতা পাবে তা নিয়ে মিরনের বাসাতে ষড়যন্ত্রসভা হয়। সেখানে রায়দুর্লভ প্রধান সেনাপতির পদ দাবি করে।

৩৭. ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে ‘উমিচাঁদ এ যুগের সেরা বিশ্বাসঘাতক’ কার উক্তি?

ক) মিরজাফর

খ) জগৎশেঠ

গ) ক্লাইভ

ঘ) রাজবল্লভ

সঠিক উত্তরঃ গ) ক্লাইভ

ব্যাখ্যাঃ ক্লাইভ উমিচাঁদকে এ যুগের সেরা বিশ্বাসঘাতক বলেছে। কেননা, উমিচাঁদ ক্লাইভদের পরিকল্পনার কথা নবাবকে জানিয়ে দিয়েছিল।

সিরাজউদ্দৌলা নাটকের mcq প্রশ্ন উত্তর pdf

৩৮. ‘আজ নবাবকে ডোবাচ্ছেন, কাল আমাদের পথে বসাবেন না তা কি বিশ্বাস করা যায়?’ ক্লাইভের এ উক্তিতে প্রকাশ পেয়েছে মিরজাফর ও তার সঙ্গীদের প্রতি –

ক্ষোভ

খ) সন্দেহ

গ) বিতৃষ্ণা

ঘ) আস্থাহীনতা

সঠিক উত্তরঃ ঘ) আস্থাহীনতা

ব্যাখ্যাঃ রাজবল্লভ, মিরজাফর, জগৎশেঠ এরা সবাই নবাবের কাছের লোক হয়েও বিশ্বাসঘাতকতা করে। তাই ক্লাইভ নবাবকে বিশ্বাস করতে পারলেও এদেরকে যে বিশ্বাস করতে পারেন না তা স্পষ্টভাবেই বলেছে। প্রশ্নোক্ত উক্তিতে নবাবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতি ক্লাইভের আস্থাহীনতা প্রকাশ পেয়েছে।

৩৯. সবাই মিলে সত্যিই আমরা বাংলাকে বিক্রি করে দিচ্ছিনা তো?— উক্তিটি কার?

ক) জগৎশেঠ

খ) মিরজাফর

গ) উমিচাঁদ

ঘ) ওয়ালি খান

সঠিক উত্তরঃ খ) মিরজাফর

ব্যাখ্যাঃ গোপন বৈঠকে প্রশ্নোক্ত উক্তিটি করে মিরজাফর। মিরজাফর, রাজবল্লভ, জগৎশেঠ, ক্লাইভ এরা সবাই নবাবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারী। এই ষড়যন্ত্রেরই অংশ হিসেবে গোপন চুক্তিপত্রে সই করতে দেখা যায় এদের। সই করার সময় মিরজাফর প্রশ্নোক্ত উক্তিটি করে।

৪০. মিরজাফরের বুকের ভেতর কেঁপে ওঠার মধ্য দিয়ে কোনটি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে?

ক) শারীরিক দুর্বলতা

খ) মানসিক দুর্বলতা

গ) অসুস্থতা

ঘ) নবাবের ভীতি

সঠিক উত্তরঃ খ) মানসিক দুর্বলতা

ব্যাখ্যাঃ নবাবের পতনের পর কে কোন ক্ষমতা লাভ করবে তা নিয়ে চুক্তি হয়। এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে গিয়ে মিরজাফরের ভেতরটা কেঁপে উঠে। অন্যায় কাজে সহযোগিতা করার জন্য এখানে মিরজাফরের মানসিক দুর্বলতা ফুটে উঠেছে।

সিরাজউদ্দৌলা নাটকের mcq প্রশ্ন উত্তর

৪১. সিরাজের স্ত্রীর নাম কী ছিল?

ক) ঘসেটি বেগম

খ) লুৎফুন্নেছা

গ) মুন্নু বেগ

ঘ) রাইসুল জুহালা

সঠিক উত্তরঃ খ) লুৎফুন্নেছা

ব্যাখ্যাঃ সিরাজের স্ত্রীর নাম লুৎফুন্নেছা।লুৎফুন্নেছা আর আমিনা ঘরে অবস্থানকালে সেখানে প্রবেশ করে ঘসেটি বেগম এবং ঘসেটি বেগম আমিনাকে কটাক্ষ করে বলে, আমিনা নবাবপুত্র, পুত্রবধূ (লুৎফুন্নেছা এবং পৌত্রীকে নিয়ে মহাসুখে আছে।

৪২. তুমি কম সাপিনী নও” ঘসেটি বেগমের এই উক্তিতে প্রকাশ পেয়েছে –

ক) হিংসা

খ) ঘৃণা

গ) বিদ্রোহ

ঘ) প্ৰতিশোধ

সঠিক উত্তরঃ ক) হিংসা

ব্যাখ্যাঃ ঘসেটি বেগম আমিনাকে উদ্দেশ্য করে প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করে। নবাবের জননী আমিনা বেগম, খালা ঘসেটি বেগম। ঘসেটি বেগম আমিনাকে উদ্দেশ্য করে বলে, তারা কৌশলে ক্ষমতা দখল করেছে। বড় বোনের এ কথাতে আমিনা বিস্ময় প্রকাশ করে। প্রত্যুত্তরে ঘসেটি বেগম প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করে।

৪৩. সিরাজের বিরুদ্ধে ঘসেটি বেগমের আক্রোশের কারণ –

ক) অর্থদণ্ড

খ) রাজনৈতিক প্রাধান্য লাভ

গ) নবাবের দুর্বলতা

ঘ) মানিকচাঁদকে শান্তি প্ৰদান

সঠিক উত্তরঃ খ) রাজনৈতিক প্রাধান্য লাভ

ব্যাখ্যাঃ সিরাজের বিরুদ্ধে ঘসেটি বেগমের আক্রোশের কারণ ঘসেটি বেগমের রাজনৈতিক প্রাধান্য লাভের আকাঙ্ক্ষা। সিরাজের বক্তব্যে এই কথার সত্যতা পাওয়া যায়। যেমনসিরাজ তার খালাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “সিরাজের বিরুদ্ধে আপনার আক্রোশের কারণ আপনার সম্পত্তিতে সে হস্তক্ষেপ করেছে বলে নয়, রাজনৈতিক প্রাধান্য লাভের আশায় আপনি উন্মাদ।”

এইচএসসি বাংলা সহপাঠ সিরাজউদ্দৌলা নাটকের MCQ PDF Download

Facebook
X
LinkedIn
Telegram
Print

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Stay Connected

Subscribe our Newsletter

Scroll to Top