Close Menu
    Facebook X (Twitter) Instagram
    • Home
    • Blog
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube
    EduQuest24EduQuest24
    • Home
    • Academic
      • এইচএসসি
      • এসএসসি
    • Learn English
      • Spoken English
      • English Grammar
      • Topic Based Vocabulary
    • Job Study
    EduQuest24EduQuest24
    Home » এইচএসসি ভূগোল ২য় পত্র চূড়ান্ত সাজেশন ২০২৫ (PDF)
    এইচএসসি সাজেশন ২০২৫

    এইচএসসি ভূগোল ২য় পত্র চূড়ান্ত সাজেশন ২০২৫ (PDF)

    EduQuest24By EduQuest24May 13, 2025No Comments14 Mins Read
    Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Telegram Tumblr Email
    HSC Geography 2nd Paper Suggestion
    HSC Geography 2nd Paper Suggestion
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

    HSC Geography 2nd Paper Suggestion 2025 PDF: শিক্ষার্থীরা আজকে তোমাদের জন্য নিয়ে আসলাম ২০২৫ সালের শর্ট সিলেবাসের আলোকে আমাদের তৈরিকৃত HSC Geography 2nd Paper Suggestion। এই সাজেশনটি খুবই ছোট ও সহজ করে তৈরি করা হয়েছে, যাতে তোমরা তাড়াতাড়ি শেষ করতে পার। তাহলে চলো, শুরু করি।


    HSC Geography 2nd Paper Suggestion 2025

    অধ্যায় – ০১: মানব ভূগোল

    গুরুত্বপূর্ণ টপিক:

    ১. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ও ভারতের ভৌগোলিক পরিচিতি আলোচনা কর

    ২. মানব ভূগোল পাঠের প্রয়োজনীয়তা আলোচনা কর।

    ৩. বাংলাদেশের প্রশাসনিক অঞ্চল সম্পর্কে আলোচনা কর।

    সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

    ১. মানব ভূগোলের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা বলা হয় কাকে?

    উত্তর: মানব ভূগোলের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা বলা হয় ফরাসি ভূগোলবিদ ভিডাল ডি লা ব্লাশকে।

    ২. রাজনৈতিক ভূগোল কী?

    উত্তর: মানুষ, রাষ্ট্র ও ভূখণ্ডের মধ্যকার সম্পর্ক নিয়ে যে ভূগোল আলোচনা করে তাই রাজনৈতিক ভূগোল।

    ৩. জনসংখ্যা ভূগোল কী?

    উত্তর: ভূগোলের যে শাখা জনসংখ্যার স্থানভিত্তিক বিন্যাস, কাঠামো, অভিগমন, জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণ ও ফলাফল নিয়ে আলোচনা করে তাই জনসংখ্যা ভূগোল।

    ৪. বাফার রাষ্ট্র (Buffer state) কী?

    উত্তর: দুইটি শক্তিশালী রাষ্ট্রের সীমান্তে অবস্থিত অপেক্ষাকৃত দুর্বল ও ক্ষুদ্র রাষ্ট্রই হলো বাফার রাষ্ট্র।

    ৫. জাপানের আইনসভার নাম কী?

    উত্তর: জাপানের আইনসভার নাম ডায়েট।

    ৬. পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম মহাদেশের নাম লিখো।

    উত্তর: পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম মহাদেশের হলো অস্ট্রেলিয়া।

    ৭. রাষ্ট্র (State) কাকে বলে?

    উত্তর: কোনো নির্দিষ্ট ভূখণ্ড যখন রাজনৈতিকভাবে সুসংগঠিত হয় এবং যার একটি সরকার ব্যবস্থা ও সার্বভৌমত্ব থাকে তাকে রাষ্ট্র বলে।

    ৮. সম্ভাবনাবাদ কাকে বলে?

    উত্তর: প্রকৃতি কর্তৃক বিভিন্ন সম্ভাবনা উপস্থাপন এবং মানুষ কর্তৃক কোনো সম্ভাবনা মনোনয়ন করাকে সম্ভাবনাবাদ (Possibilism) বলে।

    ৯. কনফেডারেশন কি?

    উত্তর: কয়েকটি স্বাধীন রাজনৈতিক অঞ্চলের এক শিথিল কল্পনাবদ্ধ রাষ্ট্রকে কনফেডারেশন বলে।

    ১০. ‘Anthropogeography’ গ্রন্থের প্রণেতা কে?

    উত্তর: ভূগোলবিদ ফ্রেডরিক রাটজেল।

    অনুধাবন মূলক প্রশ্ন

    ১. বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান ব্যাখ্যা করো।

    উত্তর: বাংলাদেশ ভৌগোলিকভাবে ২০০৩৪’ থেকে ২৬°৩৮’ উত্তর অক্ষরেখা এবং ৮৮°০১ থেকে ৯২°৪১ পূর্ব দ্রাঘিমারেখা পর্যন্ত বিস্তৃত। দেশের প্রায় মাঝ বরাবর কর্কটক্রান্তি রেখা অতিক্রম করেছে। দেশটি ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রায় তিন দিকেই ভারত রাষ্ট্র ও দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত।

    ২. রাজনৈতিক অঞ্চল বলতে কী বোঝ? ব্যাখ্যা করো

    উত্তর: মানুষ কোনো না কোনো রাজনৈতিক এলাকায় বসবাস করে। রাজনৈতিক অঞ্চলের মুখ্য উপাদান হচ্ছে রাজনৈতিক পরিচয় রয়েছে এমন ভূখণ্ড। এখানে ভূখণ্ড বলতে কেবল স্থলভাগকে বোঝায় না বরং জল, স্থল এবং অন্তরীক্ষের বিভিন্ন পরিসরকে বোঝায়। সুতরাং, রাজনৈতিক পরিচিতি রয়েছে ভূপৃষ্ঠের এমন অংশবিশেষকে রাজনৈতিক অঞ্চল বলে।

    ৩।. বাংলাদেশকে ক্রান্তীয় অঞ্চলের দেশ বলা হয় কেন ব্যাখ্যা করো।

    উত্তর: যেসব অঞ্চলের উপর দিয়ে ক্রান্তি রেখা অতিক্রম করে, সেসব অঞ্চল ক্রান্তীয় অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান লক্ষ করলে দেখা যায় যে, এর মধ্য দিয়ে কর্কটক্রান্তি রেখা (২৩.৫° উত্তর অক্ষরেখা) চলে গেছে। ফলে বলা যায় যে, বাংলাদেশ ক্রান্তীয় অঞ্চলের দেশ।

    ৪. নিমিত্তবাদ বলতে কী বোঝ?

    উত্তর: মানুষের সকল কর্মতৎপরতা প্রাকৃতিক পরিবেশ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ও প্রভাবিত হয়। এ চিন্তাধারা ভূগোলে নিমিত্তবাদ বা পরিবেশবাদ নামে পরিচিত।

    নিমিত্তবাদের ধারণা অনুযায়ী মানুষ প্রকৃতির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। অর্থাৎ প্রকৃতি নির্দেশ করে কোন জায়গায় কোন ধরনের সভ্যতা (বস্তুগত সংস্কৃতি) নির্মাণ সম্ভব এবং কোথায় তা বিকশিত হবে।

    ৫. নামীয় অঞ্চলের সীমানা সুনিদিষ্ট নয়- ব্যাখ্যা করো।

    উত্তর: যে সমস্ত রাজনৈতিক অঞ্চলের কেবল নামীয় পরিচিতি রয়েছে সেগুলোকে নামীয় অঞ্চল বলে। মহাদেশ বা মহাদেশের অংশবিশেষ নামীয় অঞ্চলের প্রকৃষ্ট উদাহরণ। যেমন- এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া।

    আন্তঃমহাদেশীয় অঞ্চলসমূহ; যেমন- ল্যাটিন আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য, ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল, এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চল, ইউরেশিয়া, অস্ট্রেলিয়া প্রভৃতি এলাকাও নামীয় অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। এই সমস্ত অঞ্চলের একক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র থাকে না। যেমন- এশিয়া, ইউরোপ, আফ্রিকার কোনো রাজধানী নেই। তাই নামীয় অঞ্চলের সীমানা সুনির্দিষ্ট নয়।

    অধ্যায় – ০২: জনসংখ্যা

    গুরুত্বপূর্ণ টপিক:

    ১. জনসংখ্যার জনমিতি ট্রানজিশনাল মডেল আলোচনা করো

    ২. আন্তর্জাতিক অভিগমনের কারণ কী

    ৩. জনসংখ্যার জনমিতি উপাদান আলোচনা করে।

    সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

    ১. জনসংখ্যা পিরামিড কী?

    উত্তর: নারী-পুরুষের বয়সভিত্তিক বিন্যাস গ্রাফচিত্রে পিরামিডের আকারে প্রকাশ করাই হলো জনসংখ্যার পিরামিড।

    ২. জনমিতিক ট্রানজিশনাল মডেল কী?

    উত্তর: জনমিতিক ট্রানজিশনাল মডেল হলো এমন একটি মডেল, যা সময়ের সাথে সাথে জনসংখ্যার পরিবর্তন বর্ণনা করে।।

    ৩. স্কুল জন্মহার কী?

    উত্তর: কোনো নিদিষ্ট বছরে প্রতি এক হাজার জনসংখ্যায় নতুন শিশুর জন্মসংখ্যা অনুসারে জন্মহার নির্ণয় করে প্রাপ্ত সংখ্যাই হলো স্থূল জন্মহার (Crude Birth Rate CBR)। (HSC Geography 2nd Paper Suggestion)

    8. (Refugee) কাকে বলে?

    উত্তর: বলপূর্বক অভিগমনের ফলে যেসব ব্যক্তি কোনো স্থানে আগমন করে ও স্থায়ীভাবে আবাস স্থাপন করে। তাদেরকে উদ্বাস্তু বলে।

    ৫. জনসংখ্যার ঘনত্ব কী?

    উত্তর: কোনো এলাকায় প্রতি বর্গ কিলোমিটারে যতজন লোক বাস করে তাই জনসংখ্যার ঘনত্ব।

    ৬. আন্তর্জাতিক অভিগমন কাকে বলে?

    উত্তর: মানুষ যখন এক দেশ হতে অন্য দেশে বসবাসের জন্য গমন করে তখন তাকে আন্তর্জাতিক অভিগমন বলে।

    অনুধাবন মূলক প্রশ্ন

    ১. কাম্য জনসংখ্যা (Optimum Population) বলতে কী বোঝায়?

    উত্তর: কোনো দেশের মোট জনসংখ্যা ও মোট কার্যকর ভূমির অনুপাতকে কাম্য জনসংখ্যা বলে।

    একটি দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ ও জনসংখ্যার মধ্যে সামঞ্জস্যপূর্ণ অবস্থা ধরে রাখার জন্য কাম্য জনসংখ্যা নীতি অনুসরণ করতে হয়।

    কাম্য জনসংখ্যা = মোট জনসংখ্যা / মোট কার্যকর ভূমির পরিমাণ

    ২. ‘ঢাকা’ অতি নিবিড় বসতি অঞ্চল হিসেবে গড়ে ওঠার কারণ কি?

    উত্তর: ‘ঢাকা’ অতি নিবিড় বসতি অঞ্চল হিসেবে গড়ে ওঠার কারণ হলো রাজধানী, কর্মক্ষেত্রের সুবিধা, শিল্প-কারখানায় কর্মসংস্থান, উন্নত শিক্ষা অর্জন, উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার সুবিধা, সমতল উর্বর ভূমি, অনুকূল জলবায়ু, নাগরিক সুবিধা, প্রাকৃতিক দুর্যোগমুক্ত এলাকা।

    উল্লিখিত সুযোগ-সুবিধার কারণে এ অঞ্চলে জনসংখ্যার আধিক্য থাকায় এটি অতি নিবিড় বসতি অঞ্চল হিসেবে গড়ে উঠেছে।

    ৩. অভিগমনের আকর্ষণমূলক কারণ বলতে কী বোঝায়?

    উত্তর: যে সকল কারণ নতুন কোনো স্থানে বসতি স্থাপনে মানুষকে উৎসাহিত করে সেগুলোকে অভিগমনের আকর্ষণমূলক কারণ বলে।

    ভূপ্রকৃতি, জলবায়ু ও অন্যান্য প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যসমূহ, কর্মসংস্থান ও অধিকতর আর্থিক সুযোগ-সুবিধা, বিশেষ নৈপুণ্যের চাহিদা ও বাজার সুবিধা, আত্মীয়-স্বজন ও নিজ গোষ্ঠীভুক্ত মানুষের নৈকট্য লাভ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, গৃহসংস্থান, সামাজিক নিরাপত্তাগত সুযোগ, বিবাহ ও সম্পত্তি প্রাপ্তিমূলক ব্যক্তিগত সুযোগ-সুবিধা প্রভৃতি আকর্ষণমূলক অভিগমনের অন্যতম কারণ।

    ৪. বান্দরবানের জনবসতি অতি বিরল- ব্যাখ্যা কর।

    উত্তর: বান্দরবানের এলাকাটি পর্বতময় বলে জনসংখ্যায় বসতি কম। যে অঞ্চলের জনবসতির ঘনত্ব ৫০০ জনের কম সে অঞ্চলের বসতি অতি বিরল জনবসতির অন্তর্গত। বান্দরবান জেলাটি পর্বতময় হওয়ায় সেখানে জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কি.মি. ৮৭ জন যা অতি বিরল বসতির আওতাভুক্ত। তাই বলা যায় বান্দরবানের জনবসতি অতি বিরল।

    ৫. জনসংখ্যার লিঙ্গভিত্তিক কাঠামো বলতে কী বোঝ?

    উত্তর: জনসংখ্যার লিঙ্গভিত্তিক কাঠামো বলতে একটি দেশে মোট জনসংখ্যার কতজন নারী ও পুরুষ আছে তার পরিসংখ্যানকে বোঝায়। সাধারণত নারী-পুরুষ অনুপাত দ্বারা এরূপ লিঙ্গভিত্তিক বৈশিষ্ট্যের গঠন নির্দেশ করা হয়। লিঙ্গভিত্তিক কাঠামো নিম্নোক্ত সূত্রের মাধ্যমে প্রকাশ করা যায়।

    লিঙ্গানুপাত = মোট মহিলার সংখ্যা / মোট পুরুষের সংখ্যা * ১০০

    ৬. জনসংখ্যার ঘনত্ব কীভাবে নির্ণয় করা যায়?

    উত্তর: জনসংখ্যার ঘনত্ব বলতে প্রতি বর্গকিলোমিটারে গড়ে কত জন লোক বাস করে তাকে বোঝায় কোনো দেশের মোট জনসংখ্যাকে সে দেশের মোট আয়তন দ্বারা ভাগ করলেই প্রতি বর্গ কিলোমিটারে বসবাসকারী লোকসংখ্যার ঘনত্ব পাওয়া যায়। জনসংখ্যার ঘনত্ব নির্ণয়ের সূত্রটি নিম্নরূপ:

    জনসংখ্যার ঘনত্ব মোট জনসংখ্যা / মোট আয়তন

    অধ্যায় – ০৪: কৃষি

    গুরুত্বপূর্ণ টপিক:

    ১. কৃষি পণ্য উৎপাদনের জন্য ভৌগোলিক নিয়ামক গুলো আলোচনা কর

    ২. বিশ্বে ধানের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে অবদান

    ৩. গম ও আখ উৎপাদন এর গুরুত্ব আলোচনা কর

    ৪. বাংলাদেশের জলবায়ুতে ঋতু ভিত্তিক ফসল উৎপাদনের চিত্র আলোচনা কর

    সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

    ১. চাষের আদিভূমি কোন দেশে?

    উত্তর: চায়ের আদিভূমি হলো চীন।

    ২. চায়ের বৈজ্ঞানিক নাম কী?

    উত্তর: চায়ের বৈজ্ঞানিক নাম ক্যামেলিয়া সিনেনসিস।

    ৩. মিশ্র কৃষি কাকে বলে?

    উত্তর: যে কৃষি ব্যবস্থায় একই জমিতে বাণিজ্যিক পশুপালন ও শস্যচাষ উভয়ই একসাথে হয়ে থাকে তাকে মিশ্র কৃষি বলে।

    ৪. প্রগাঢ় কৃষি কাকে বলে?

    উত্তর: জমিতে সার প্রয়োগ করে এবং মূলধন খাটিয়ে ভূমির যতটুকু ফলদান করার ক্ষমতা আছে, তার সবটুকু আদায় করে নেওয়া যায় যে কৃষি পদ্ধতির মাধ্যমে তাকেই প্রগাঢ় কৃষি বলে।

    ৫. BRRI এর পূর্ণরূপ লেখ।

    উত্তর: BRRI এর পূর্ণরূপ হলো- Bangladesh Rice Research Institute.

    ৬. রবিশস্য কী?

    উত্তর: শীতকালের শুরুতে বীজ বপন করে যেসব ফসল চাষ করা হয় তাকে রবিশস্য বলা হয়।

    ৭. এক ফসলি কৃষি কী? (HSC Geography 2nd Paper Suggestion)

    উত্তর: একটি নির্দিষ্ট কৃষিক্ষেত্র হতে বছরে একটি ফসল উৎপাদনের উদ্দেশ্যে যে চাষ হয় তাই এক ফসলি কৃষি।

    ৮. বাণিজ্যিক কৃষি কী?

    উত্তর: নিজের দেশের চাহিদা পূরণ করে উদ্বৃত্ত শস্য বিদেশে রপ্তানির মাধ্যমে অর্থ আয়ের জন্য যে কৃষিকাজ পরিচালিত হয় তাই বাণিজ্যিক কৃষি।


    আরো পড়ুন:

    এইচএসসি ভূগোল ১ম পত্র সাজেশন

    এইচএসসি উচ্চতর গণিত ২য় পত্র সাজেশন

    এইচএসসি উচ্চতর গণিত ১ম পত্র সাজেশন


    অনুধাবন মূলক প্রশ্ন

    ১. হুনান প্রদেশকে পৃথিবীর চালের আঁধার বলা হয় কেন ব্যাখ্যা

    উত্তর: চীনের প্রায় সর্বত্রই ধানের চাষ হয়। তবে অধিকাংশ ধান দক্ষিণ ও মধ্য চীনে ইয়াংসিকিয়াং ও সিকিয়াং নদীর অববাহিকা; দক্ষিণ-পূর্বের উপকূলভাগ ও সেচুয়ান অববাহিকায় হয়ে থাকে। এছাড়া পার্বত্য অঞ্চলে ধাপ কেটেও ধানের চাষ হয়। চীনের হুনান প্রদেশ ধান উৎপাদনে প্রসিদ্ধ। হেক্টর প্রতি এত অধিক ধান পৃথিবীর অন্য কোনো স্থানে উৎপন্ন হয় না বলে একে ‘চালের আধার’ বলা হয়।

    ২. কানাডার প্রেইরী তৃণভূমিকে ‘পৃথিবীর রুটির ঝুড়ি” বলা হয় কেন?

    উত্তর: উত্তর আমেরিকার কানাডার দক্ষিণাংশ হতে যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর দক্ষিণে ওকলাহোমা ও মিসৌরি রাজ্য পর্যন্ত সমগ্র প্রেইরী অঞ্চলকে পৃথিবীর রুটির ঝুড়ি বলা হয়। রুটি প্রস্তুতের উপযোগী উন্নতমানের এত অধিক গম পৃথিবীর অন্য কোনো অঞ্চলে উৎপাদিত হয় না।প্রযোজনের অতিরিক্ত গম উৎপন্ন হয় বলে এ অঞ্চলের অধিকাংশ গমই রুটি প্রস্তুতের জন্য দেশ- বিদেশের বাজারে রপ্তানি হয়ে থাকে। এ কারণে উত্তর আমেরিকার এ 5 অঞ্চলকে পৃথিবীর ‘রুটির ঝুড়ি’ বলা হয়।

    ৩. চা চাষের জন্য ঢালু ভূমির প্রয়োজন কেন? ব্যাখ্যা করো।

    উত্তর: পানি নিষ্কাশনবিশিষ্ট ঢালু জমি চা চাষের জন্য বেশি উপযোগী।

    সমুদ্রপৃষ্ঠের ৬০০ থেকে ১২০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত পার্বত্য ঢালু অঞ্চলে চা বাগান গড়ে তোলা হয়। পার্বত্য ঢালু অঞ্চল অপেক্ষাকৃত শীতল এবং সেখানে প্রবল বৃষ্টিপাত হলেও চা গাছের গোড়ায় পানি জমে থাকে না। চা বাগান তৈরির জন্য এ ধরনের পরিবেশ প্রযোজন। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা চা গাছের পাতার গুণাগুণ ও মানকে প্রভাবিত করে। যেমন- সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১২০০ মিটার এবং তার চেয়ে বেশি উচ্চতায় অবস্থিত বাগান থেকে সবচেয়ে উৎকৃষ্ট মানের চা পাতা সংগ্রহ করা হয়।

    ৪.. বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কৃষির গুরুত্ব অপরিসীম ব্যাখ্যা করো।

    উত্তর: বাংলাদেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ। কৃষি এদেশের অর্থনীতির প্রধান ও একক বৃহত্তম খাত। দেশের মোট উৎপাদনের ২১ শতাংশের বেশি কৃষি খাত থেকে আসে। এদেশের শতকরা প্রায় ৮৫ ভাগ লোক প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কৃষির ওপর নির্ভরশীল। বাংলাদেশ প্রতি বছর কৃষির প্রধানতম খাত যেমন- ফসল উৎপাদন, পশুপালন, মৎস্য চাষ ইত্যাদি থেকে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে থাকে, যা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে সমৃদ্ধশালী করে তোলে। সুতরাং, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কৃষির গুরুত্ব অপরিসীম।

    ৫. খাদ্যশস্য বলতে কী বোঝ?

    উত্তর: খাদ্যশস্য কৃষিজ দ্রব্যের মধ্যে সর্বপ্রধান। কৃষকগণ যেসব ফসল সরাসরি খাদ্যের চাহিদা পূরণের জন্য চাষাবাদ করে সেসব ফসলকে খাদ্যশস্য বলে। যেমন- ধান, গম, যব, বার্লি, ডাল, তৈলবীজ, গোলআলু, নানা প্রকার শাকসবজি, ফলমূল প্রভৃতি।

    ৬. অর্থকরী ফসল বলতে কী বোঝ?

    উত্তর: অর্থকরী ফসল মূলত কৃষিজাত দ্রব্য। কৃষকগণ যেসব ফসল সরাসরি বিক্রির উদ্দেশ্যে চাষাবাদ করে সেগুলোকে অর্থকরী ফসল বলে। এ ধরনের ফসলকে শিল্পজ ফসলও বলা হয়ে থাকে। যেমন- পাট, চা, আখ, রাবার ইত্যাদি।

    অধ্যায় – ০৫: খনিজ ও শক্তি সম্পদ

    গুরুত্বপূর্ণ টপিক:

    ১. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে খনিজ ও শক্তি সম্পদের ব্যবহার আলোচনা কর।

    ২. বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাসের অর্থনৈতিক গুরুত্ব ও ব্যবহার আলোচনা কর

    ৩. উৎকৃষ্ট মানের কয়লার আন্তর্জাতিক বাণিজ্য

    ৪. মধ্যপ্রাচ্যের সংগঠন (OPEC- Organisation of petrolium Exporting Countries) ওপেক এর খনিজ তেলের অর্থনৈতিক গুরুত্ব

    ৫. আধুনিক অবকাঠামো তৈরিতে লৌহ আকরিকের ব্যবহার ও প্রয়োজনীয়তা আলোচনা কর।

    সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

    ১. খনিজের সংজ্ঞা দাও।

    উত্তর: ভূপৃষ্ঠের অভ্যন্তরভাগের শিল্পস্তর হতে মাটি খুঁড়ে যে প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ করা হয় তাই খনিজ সম্পদ।

    ২. শক্তিসম্পদ কাকে বলে?

    উত্তর: প্রকৃতি প্রদত্ত যে সকল পদার্থ হতে শক্তি উৎপাদনের কাজে ব্যবহৃত হয় তাই শক্তিসম্পদ বলে।

    ৩. বিশ্বের প্রধান লৌহ ও ইস্পাত শিল্প উৎপাদনকারী দেশ কোনটি?

    উত্তর: বিশ্বের প্রধান লৌহ ও ইস্পাত শিল্প উৎপাদনকারী দেশ হলো চীন।

    ৪. লিগনাইট কী?

    উত্তর: লিগনাইট এক ধরনের খনিজ কয়লা।

    ৫. বাংলাদেশের প্রথম প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র কোনটি?

    উত্তর: বাংলাদেশের প্রথম প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র হলো সিলেটের হরিপুর গ্যাসক্ষেত্র।

    ৬. গ্রাফাইট দেখতে কোন বর্ণের?

    উত্তর: গ্রাফাইট দেখতে ধূসর বর্ণের অধাতব খনিজ পদার্থ।

    অনুধাবন মূলক প্রশ্ন

    ১. বাংলাদেশে কোন শ্রেণির কয়লা বেশি পাওয়া যায়? ব্যাখ্যা কর।

    উত্তর: বাংলাদেশে নিকৃষ্ট শ্রেণির কয়লা বেশি পাওয়া যায়।

    যেসব কয়লায় কার্বণের পরিমাণ কম এবং ছাই ও গন্ধকের পরিমাণ বেশি যেসব কয়লাকে নিকৃষ্ট শ্রেণির কয়লা বেশি। নিকৃষ্ট শ্রেণির কয়লায় মধ্যে পিট ও বিটুমিনাস উল্লেখযোগ। বাংলাদেশের বেশির ভাগ কয়লা ক্ষেত্র থেকে বিটুমিনাস ও পিট জাতীয় কয়লার উত্তোলন করা হয়।

    ২. ছাতক সিমেন্ট শিল্পের কাঁচামালের উৎস কী? ব্যাখ্যা কর।

    উত্তর: সিমেন্ট শিল্পের প্রধান কাঁচামাল হলো চুনাপাথর।

    এটি দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায় না বলে আমদানি করতে হয়। বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে সিমেন্টের চাহিদা রয়েছে। সিমেন্টের প্রধান কাঁচামাল হলো চুনাপাথর। বাংলাদেশের সুনামগঞ্জ, সিলেট, জয়পুরহাট এবং চট্টগ্রাম জেলায় চুনাপাথরের খনি পাওয়া গেছে। বর্তমানে কয়েকটি স্থান থেকে চুনাপাথর উত্তোলনও করা হয়। তবে স্থানীয় চাহিদার তুলনায় তা খুবই নগণ্য। তাই সিমেন্ট কারখানাগুলোর চাহিদা মিটাতে কাঁচামাল হিসেবে চুনাপাথর বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়।

    ৩. “উদ্ভিদের দেহাবশেষ হতে কয়লার উৎপত্তি হয়”- ব্যাখ্যা কর।

    উত্তর: শক্তির অন্যতম উৎস হলো কয়লা।

    উদ্ভিদের দেহাবশেষ হতে কয়লার উৎপত্তি। লক্ষ লক্ষ বছর ধরে উদ্ভিদের দেহাবশেষ মাটির নিচে চাপা পড়ে পুরো সময়ের বিবর্তনে কয়লায় পরিণত হয়েছে। তাই বলা যায় উদ্ভিদের দেহাবশেষ হতে কয়লার উৎপত্তি।

    ৪. খনিজ তেলকে তরল সোনা বলতে কী বোঝ? (HSC Geography 2nd Paper Suggestion)

    উত্তর: খনিজ তেল বা প্রেট্রোলিয়ামকে তরল সোনা বলা হয়

    বিশ্বের মোট সঞ্চিত তেলের ৪৭.৬% এবং উৎপাদিত তেলের ৩৪.১% মধ্যপ্রাচ্য হতে আসে (BP Statistical Review of World Energy, 2018)। মধ্যপ্রাচ্যের খনিজ তেলসমৃদ্ধ দেশগুলো হলো- সৌদি আরব, ইরান, ঠিক, কুয়েত, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার ইত্যাদি। এ অঞ্চলের কৃষি, শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য, সংস্কৃতি সব কিছুই তেলনির্ভর। এজন্য মধ্যপ্রাচ্যের খনিজ তেলকে তরল সোনা (Liquid Gold) বলা হয়।

    ৬ষ্ট: অধ্যায় – শিল্প

    গুরুত্বপূর্ণ টপিক:

    ১. বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের গুরুত্ব

    ২. বাংলাদেশে চিনি শিল্পের বাণিজ্য সম্প্রসারণ কিভাবে সম্ভব।

    ৩. শিল্প গঠনে লৌহ ও ইস্পাত শিল্পের ভৌগোলিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব আলোচনা কর।

    সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

    ১. বিশ্বের প্রধান লৌহ ও ইস্পাত শিল্প উৎপাদনকারী দেশ কোনটি?

    উত্তর: বিশ্বের প্রধান লৌহ ও ইস্পাত শিল্প উৎপাদনকারী দেশ হলো চীন।

    ২. লৌহ ও ইস্পাত শিল্প কী?

    উত্তর: যে শিল্পে আকরিক লৌহ ব্যবহার করে লৌহ পিন্ড ও ইস্পাত তৈরি করা হয় তাই লৌহ ও ইস্পাত শিল্প।

    ২. বস্তু বয়ন শিল্প কাকে বলে?

    উত্তর: যে শিল্পে তুলা থেকে সুতা এবং তার দ্বারা বস্ত্র উৎপাদন করা হয়, তাকে বস্তু বয়ন শিল্প বলে।

    ৩. স্পিনিং (Spinning) কী?

    উত্তর: বস্ত্র শিল্পে সুতা পাকানোর (Twist) পদ্ধতিই হচ্ছে স্পিনিং। স্পিনিং যত ভালো হয় সূতা তত টেকসই হয়।

    ৪. বাংলাদেশে বিলিয়ন ডলার শিল্প বলা হয় কোনটিকে?

    উত্তর: বাংলাদেশে বিলিয়ন ডলার শিল্প বলা হয় পোশাক শিল্পকে।

    ৫. সিমেন্ট শিল্পের প্রধান কাঁচামাল কী?

    উত্তর: সিমেন্ট শিল্পের প্রধান কাঁচামাল চুনাপাথর।

    ৬. শিল্প কী?

    উত্তর: যে কর্মপ্রচেষ্টা দ্বারা মানুষ বিভিন্ন প্রকার দ্রব্যের উপযোগ বৃদ্ধি করে ব্যবহার উপযোগী করে তোলে তাই শিল্প।

    অনুধাবনমূলক

    ১. বাংলাদেশ সারশিল্পে স্বয়ংসম্পূর্ণ না হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করো।

    উত্তর: কৃষিপ্রধান বাংলাদেশে সারের ব্যাপক অভ্যন্তরীণ চাহিদা থাকা সত্ত্বেও এদেশ সার উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। এর পেছনে কিছু কারণ রয়েছে, যার মধ্যে কাঁচামালের ঘাটতি, শক্তি সম্পদের অপ্রতুলতা, যন্ত্রপাতির অভাব, দক্ষ শ্রমিকের অভাব, মূলধনের অভাবসহ প্রশাসনিক অস্থিতশীলতা, অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।

    ২. বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গে চিনি শিল্প গড়ে ওঠার কারণ ব্যাখ্যা করো।

    উত্তর: চিনি শিল্পের প্রধান কাঁচামাল আখ।

    আখ চাষের জন্য উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ু প্রযোজন। এছাড়া সুলভ শ্রমিক ও পরিবহন ব্যবস্থার সুবিধা থাকাও জরুরি। কেননা কেটে ফেলার পর থেকেই আখের ওজন দ্রুত হ্রাস পায়। তাই স্থল ও রেলপথে পরিবহনের সুবিধা থাকার বাংলাদেশের অধিকাংশ চিনিকল উত্তরবঙ্গে গড়ে ওঠে।

    ৩. শিল্প স্থানীয়করণের নিয়ামকসমূহ উল্লেখ করো।

    উত্তর: প্রাকৃতিক ও অর্থনৈতিক নিয়ামকের ওপর ভিত্তি করে শিল্পের স্থানীয়করণ (Localization) ঘটে। প্রাকৃতিক নিয়ামকগুলো হলো- জলবায়ু, শক্তি সম্পদ ও কাঁচামালের প্রাপ্যতা, ভূমি, পানি সরবরাহ এবং প্রাকৃতিক অবস্থান। অর্থনৈতিক নিয়ামকগুলো হলো- মূলধন, শ্রমিক সরবরাহ, বাজারের নৈকট্য, সুষ্ঠু যোগাযোগ ও পরিবহন ব্যবস্থা, আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং সরকারি নীতি।

    ৪. বাংলাদেশে পোশাক শিল্পকে বিলিয়ন ডলার শিল্প বলা হয় কেনা

    উত্তর: পোশাক শিল্প থেকে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে থাকে।

    এ শিল্প থেকে উৎপন্ন তৈরি পোশাক রপ্তানি করে প্রতি বছর রপ্তানি আয়ের সবচেয়ে বড় অংশ আয় করা হয়। ২০১৬-২০১৮ সালে তৈরি পোশাক রপ্তানি করে বাংলাদেশ ৩০১৪৭.৭৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করে, যা মোট রপ্তানির প্রায় ৮২.০১ ভাগ (সূত্র: বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো-২০১৯)। তাই পোশাক শিল্পকে বিলিয়ন ডলার শিল্প বলা হয়।

    ৫. যুক্তরাষ্ট্রে লৌহ ও ইস্পাত শিল্প গড়ে ওঠার কারণ ব্যাখ্যা করো।

    উত্তর: যুক্তরাষ্ট্রে লৌহ ও ইস্পাত শিল্প গড়ে ওঠার মূল কারণ হলো- অ্যাপালেশিয়ান কয়লাক্ষেত্রের উৎকৃষ্ট কয়লা, মেসাবি রেঞ্জ এর উচ্চমানের আকরিক লৌহ, হ্রদ, নাব্য নদী ও খালপথে পরিবহনের সুবিধা, জালের ন্যায় বিস্তৃত রেলপথ ও সড়কপথের বিস্তার এবং বৃহৎ আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ বাজার।

    ৬. বাংলাদেশ বর্তমানে ঔষধ আমদানির পরিবর্তে রপ্তানি করে, ব্যাখ্যা কর।

    উত্তর: বাংলাদেশের ওষুধ শিল্প উচ্চ মানসম্পন্ন ওষুধ উৎপাদনের ক্ষমতা অর্জন করেছে।

    বাংলাদেশে সর্বমোট ৬৩টি অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান বছরে ২০,৪৬১ ব্র্যান্ডের ৬০০০ কোটি টাকার ওষুধ ও ওষুধের কাঁচামাল উৎপাদন করছে। দেশীয় চাহিদার প্রায় ৯৭ ভাগ ওষুধ বর্তমানে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হয়। এর পাশাপাশি জাতীয় স্বাস্থ্য সেবায় আইনগত স্বীকৃতিপ্রাপ্ত হোমিওপ্যাথিক ও বায়োকেমিক ওষুধও প্রস্তুত হয়। উৎপাদিত ওষুধ দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করছে। ২০০৯ সালে যেখানে মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩৩৫.২১ কোটি টাকা এবং ২০১৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৭১৪.২০ কোটি টাকা। তাই বলা যায়, বাংলাদেশ বর্তমানে ওষুধ আমদানির পরিবর্তে রপ্তানি করছে।

    ৭. বিনিযোগ ছাড়া শিল্পায়ন সম্ভব নয়। ব্যাখ্যা কর।

    উত্তর: বিনিযোগ ছাড়া শিল্পায়ন সম্ভব নয়।

    শিল্প স্থাপনের অন্যতম নিয়ামক হলো মূলধন। মূলধন বিনিযোগ না হলে শিল্পের জন্য প্রযোজনীয় কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি, দক্ষ শ্রমিক নিয়োগ প্রভৃতি যোগান দেওয়া যাবে না। এছাড়া মূলধন শিল্প স্থাপনের যাবতীয় ব্যয় নির্বাহের হাতিয়ার। পর্যাপ্ত অর্থায়ন ছাড়া শিল্পকার্য চরমভাবে ব্যাহত হবে। তাই বলা যায়, বিনিযোগ ছাড়া শিল্পায়ন সম্ভব নয়।


    এইচএসসি ভূগোল ২য় পত্র চূড়ান্ত সাজেশন ২০২৫ | HSC Geography 2nd Paper Suggestion 2025 pdf download

    Download Suggestion
    HSC Geography 2nd Paper Suggestion hsc geography suggestion 2025 এইচএসসি ভূগোল ২য় পত্র সাজেশন
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    EduQuest24
    • Website

    Related Posts

    এইচএসসি অর্থনীতি ২য় পত্র চূড়ান্ত সাজেশন ২০২৫ (PDF)

    May 28, 2025

    এইচএসসি অর্থনীতি ১ম পত্র চূড়ান্ত সাজেশন ২০২৫ (PDF)

    May 28, 2025

    HSC উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ২য় পত্র সাজেশন ২০২৫ (PDF)

    May 26, 2025

    HSC উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ১ম পত্র সাজেশন ২০২৫ (PDF)

    May 26, 2025

    এইচএসসি ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ২য় পত্র চূড়ান্ত সাজেশন ২০২৫

    May 24, 2025

    এইচএসসি ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ১ম পত্র চূড়ান্ত সাজেশন ২০২৫

    May 24, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    © 2025 Eduquest24
    • About Us
    • Contact Us
    • Privacy Policy
    • Terms and Conditions
    • Home

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.