লালসালু

এইচএসসি লালসালু উপন্যাসের গুরুত্বপূর্ণ নোট ২০২৫| লালসালু উপন্যাসের mcq pdf download

Advertisements

এইচএসসি লালসালু উপন্যাসের নোটটি এমন ভাবে সাজানো হয়েছে যার মাধ্যমে তুমি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরিক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবে ।এই লেকচারে অন্তর্ভুক্ত আছে লালসালু উপন্যাসের ব্যাখ্যা, সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর, কবিতার মূলভাব, জ্ঞানমূলক ও mcq pdf । তাই আর দেরি না করে আমাদের লালসালু উপন্যাসের লেকচার শীটটি পড়ে ফেলুন ।।

লালসালু

সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্

লেখক পরিচিতি সাহিত্যকর্ম

জন্ম পরিচয়:

১৫ আগস্ট ১৯২২ সালে, ষোলশহর, চট্টগ্রাম। আদা নিবাস: নোয়াখালী। পিতা: সৈয়দ আহমদউল্লাহ (অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন)। মাতা: নাসিম আরা খাতুন।

শিক্ষাজীবন:

Advertisements

মাধ্যমিক – ম্যাট্রিকুলেশন (১৯৩৯), কুড়িগ্রাম হাই স্কুল। আই.এ (১৯৪১). ঢাকা ইন্টারমিডিয়েট কলেজ।বি.এ. (১৯৪৩), আনন্দমোহন কলেজ। এম.এ (অসমাপ্ত), কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়।

কর্মজীবন/পেশা:

সহ-সম্পাদক- দি স্টেটসম্যান। সম্পাদক সহকারী বার্তা সম্পাদক, বার্তা সম্পাদক রেডিও পাকিস্তান। তথ্য অফিসার ঢাকা আঞ্চলিক তথ্য অফিস । প্রেসঅ্যাটাসে-পাকিস্তান দূতাবাস। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার তথ্য পরিচালক। ইউনেস্কোর প্রোগ্রাম স্পেশালিষ্ট – প্যারিস।

পুরস্কার সম্মাননা:

বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৬১), আদমজী পুরস্কার (১৯৬৫), একুশে পদক (১৯৮৩)।

মৃত্যুবরণ:

১০ অক্টোবর ১৯৭১ সালে, প্যারিস, ফ্রান্স।

ছোটগল্প:

নয়নচারা, দুই তীর ও অন্যান্য গল্প।

উপন্যাস:

লালসালু, চাঁদের অমাবস্যা, কাঁদো নদী কাঁদো, দি আগলি এশিয়ান (ইংরেজি ভাষায়, রচনা ১৯৬৩)।

নাটক:

বহিপীর, তরঙ্গবঙ্গ, সুড়ঙ্গ, উজানে মৃত্যু।

লেখক সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি

★ ‘কাঁদো নদী কাঁদো’ উপন্যাসটি প্রকাশিত হয় ১৯৬৮ সালে।

★ ‘নয়নচারা’ গল্পগ্রন্থটি প্রকাশিত হয় ১৯৪৬ সালে।

★ হাতে লেখা পত্রিকা তিনি সম্পাদনা করেন – ফেনী স্কুলের ছাত্রাবস্থায় (১৯৩৬) ‘ভোরের আলো’ নামের পত্রিকা।

★ ১৯৪৫ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত তিনি ইংরেজি পত্রিকায় কর্মরত ছিলেন – কলকাতার দৈনিক স্টেটসম্যান; সহকারী সম্পাদক পদে।

★ তার স্ত্রীর নাম ফরাসি নাগরিক এ্যান মেরি (বিয়ে: ১৯৫৬)।

★ পি.ই.এন. পুরস্কার পান ‘বহিপীর’ নাটকের জন্য।

★ বাংলাদেশের কথাসাহিত্যিকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার পথিকৃৎ – সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ ।

লালসালুউপন্যাস সম্পর্কিত তথ্যাবলি

★ ‘লালসালু’ উপন্যাস রচনায় হাত দিলেন নিমতলির বাসায়। পরের বছরই উপন্যাসটি গ্রন্থাকারে প্রকাশ করে কমরেড পাবলিশার্স ।

★ ‘লালসালু’ উপন্যাসের উর্দু অনুবাদ করেন – কলিমুল্লাহ। প্রকাশিত হয় করাচি থেকে ১৯৬০ সালে।

★ ‘লালসালু’র ইংরেজি অনুবাদের নাম – Tree without Roots (১৯৬৭, অনুবাদক নিজেই)।

★ ‘লালসালু’ উপন্যাস অনুযায়ী বদনা না হলে বিদেশে এক পাও চলা যায় না।

★ নোয়াখালী অঞ্চলে শস্যের চেয়ে টুপি বেশি।

★ কিন্তু দেশটা কেমন মরার দেশ কেন- শস্যহীন বলে ।

★ মোদাচ্ছের পীরের কবর আবিষ্কার করায় মজিদ চরিত্রের কোন দিকটি উন্মোচিত হয়েছে মিথ্যাচার।

★ বিভিন্ন গ্রাম থেকে মহব্বতনগরে মানুষ আসতে লাগল – মাজারে মানত করতে।

★ দুদু মিঞার মুখে লজ্জার হাসি আসে কলমা জানে না তাই।

* মজিদের শক্তির মূল উৎস – মাজার।

★ টেঙা বুড়োর হাতে মার খেয়ে হাসুনির মা মজিদের বাড়িতে গিয়েছিল।

* ঝড় এলে হাসুনির মায়ের হৈ চৈ করার অভ্যাস।

★ মজিদ হাসুনির মার কাছ থেকে তামাক চেয়েছিল।

★ মজিদ হাসুনির মাকে বেগুনি রঙের শাড়ি কিনে দিয়েছিল।

★ মজিদের গড়া মাজারে লোকজনের আসা কমে যায় অন্য পিরদের আধিপত্যে।

★ পাথর এবার হঠাৎ নড়ে’। এখানে ‘পাথর’ হলো- মজিদ।

আরো পড়ুন :

★ আমেনা বিবি তার স্বামীকে পানিপড়া আনতে বলেছিল – মা হওয়ার আশায়।

★ রহিমা জমিলাকে সম্বোধন করে বোন বলে।

★ ‘তালাব’ অর্থ – পুকুর।

★ জমিলা পাটি বুনতে বুনতে কেঁদে উঠেছিল – রহিমার গম্ভীর মুখ দেখে।

★ খোদার অন্যায়ের বিরুদ্ধে মাজারে খ্যাংটা বুড়ি নালিশ করেছিল – ছেলের মৃত্যুতে।

★ ‘লালসালু’ উপন্যাসে উৎসবের কথা বর্ণিত আছে – ডোমপাড়ার।

★ খ্যাংটা বুড়ির বিলাপ শুনে জমিলার মন খারাপ হয়েছিল।

★ ‘লালসালু’ উপন্যাসে জমিলার স্বাধীনচেতা পরিচয় পাওয়া যায়।

★ মজিদের বাড়িতে জিকিরের জন্য যে শিরনি রান্না চলছিল তার তদারকির দায়িত্ব ছিল রহিমা ও জমিলা।

★ জিকির করতে করতে মজিদ জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিল।

★ এশার নামাজ পড়ে মজিদ মাজারে সিংহের আওয়াজ শুনেছিল বলে প্রকাশ করে।

★ মজিদের মুখে থুথু ফেলেছিল জমিলা।

★ ‘লালসালু’ উপন্যাসে চৌকাঠে বসলে ঘরে বালা আসে বলে উল্লেখ কারা হয়েছে।

* আমেনা বিবির পা দেখে মজিদের মনে সাপ জেগে উঠেছে ছোবল মারবার জন্য ।

★ আমেনা বিবি ১০ বছর বয়সে খালেক ব্যাপারীর সংসারে এসেছিল।

★ ওটা ছিল নিশানা, আনন্দের আর সুখের। ওটা হলো থোতামুখের তালগাছ।

 * ঝালরের বিবর্ণ অংশ দেখে মর্জিদের মন অন্ধকার হয়ে আসে।

★ ‘লালসালু’ উপন্যাসে বিদেশে ছিল মোদাব্বের মিঞার ছেলে আক্কাস ।

★ ব্যথাবিদীর্ণ কণ্ঠে মজিদ হাহাকার করে ওঠে নিঃসন্তান বলে।

★ খ্যাংটা বুড়ি মাজারে এসে মজিদের দিকে পাঁচ আনা পয়সা ছুঁড়ে দিয়েছিল।

★ মহব্বতনগর গ্রামে মসজিদ নির্মাণে তদারকিতে ছিল মজিদ।

★ ‘তোমার বাপ-মা দেখি বড় জাহেল কিছিমের মানুষ।’ এখানে ‘জাহেল’ অর্থ মূৰ্খ বা নির্বোধ ।

★ ‘হঠাৎ এমন এক প্রতিদ্বন্দ্বীর সম্মুখীন হয় যে, সে বুঝে উঠতে পারে না তাকে কিভাবে দমন করতে হবে। ‘মজিদের এ প্রতিদ্বন্দ্বীটি হলো- জমিলা।

★ রহিমার আনুগত্য ধ্রুবতারার মতো অনড়।

* মজিদের মতে মাজারে শুয়ে থাকা ব্যক্তির নাম মোদাচ্ছের।

★ ‘মোদাচ্ছের’ অর্থ- নাম না জানা, অজ্ঞাতনামা।

★ জমিলা হঠাৎ থরথর করে কাঁপতে শুরু করে ক্রোধে।

★ ‘ছেলেরা ছুটত বাইরে, লুফে লুফে খেত খোদার চিল। এখানে ‘খোদার ঢিল’ বলতে বোঝায় শিলাবৃষ্টি।

★ জমিলাকে দেখে রহিমার মধ্যে মাতৃস্নেহ জেগে উঠেছিল।

★ রহিমার পেটে চৌদ্দ প্যাঁচের বেড়ি রয়েছে।

★ আমেনা বিবিকে তালাক দেওয়ার পরামর্শ দেয় মজিদ।

★ আক্কাস পাটের আড়তে কাজ করত।

★ ‘নিরাক’ অর্থ- স্তব্ধতা।

★ পৌষ মাসে রহিমা ধান সিদ্ধ করে।

★ তানু বিবির ডাক শুনে ফাঁসির আসামির মতো চমকে ওঠে আমেনা বিবি।

★ মজিদের প্রতিহিংসার আগুনে দগ্ধ হয়েছে – আমেনা বিবি।

★ রেলগাড়ির ধৈর্যের কাটা নড়ে না।

★ গ্রামবাসীর অন্তর অনুশোচনায় জর্জরিত হয়ে ওঠে।

★ ‘পুলক’ অর্থ- আনন্দ।

★ সচ্ছলতায় শিকড়গাড়া বৃক্ষ – মজিদ।

★ রহিমা হাসুনিকে পোষ্য রাখতে চায় ।

★ মসজিদ নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছিল – জ্যৈষ্ঠ মাসে।

★ ‘আমি ভাবলাম, তানি বুঝি দুলার বাপ। এখানে ‘তানি’ হলো – মজিদ।

★ পশ্চিম আকাশে শুকতারা শেষরাতে জ্বলে।

★ হাসপাতাল করিমগঞ্জে।

★ মজিদের বাড়িতে প্রথম এসে জমিলা রহিমাকে ভেবেছিল – শাশুড়ি।

★ মজিদ জমিলাকে মাজারে বেঁধে রেখেছিল।

★ ও যেন ঘোর পাপী। এখানে তাহেরর বাপের কথা বলা হয়েছে।

★ আওয়ালপুরের পির বাস করে ময়মনসিংহে।

★ আমেনা বিবি রোজা রাখে শুক্রবারে।

★ এককালে বুড়ি উড়ুনি মেয়ে ছিল।

★ ধলা মিয়া মজিদের কাছে গিয়েছিল – পানিপড়া আনতে।

★ মজিদ শ্রাবণের দুপুরে মহব্বতনগর গ্রামে প্রবেশ করে।

★ গ্রামবাসীর অন্তর খাঁ খাঁ করে মাটির তৃষ্ণায় ।

★ দুদু মিঞার সাত ছেলে ।

★ ‘কলমা জানস না ব্যাটা’ উক্তিটি- খালেক ব্যাপারীর।

★ মতলুব খাঁ – ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্ট।

★ মহব্বতনগর গ্রামের মাতব্বরের নাম রেহান আলি।

★ মজিদের মহব্বতনগর গ্রামে প্রবেশটা নাটকীয় ছিল।

★ দেহচ্যুত হয়ে রেলগাড়ির ইঞ্জিন পানি খায়।

★ মজিদের বাড়িতে হাসুনির মায়ের যাতায়াত বতোর দিনে বেড়ে গেল ।

★ গাড়ো পাহাড়ের অঞ্চলের মানুষের দিল সাচ্চা ।

★ গাড়ো পাহাড়ের দুর্গম অঞ্চলে মিহি কণ্ঠে আজান শোনা যায়।

★ ডিঙিতে ২ জন করে মানুষ থাকে।

★ তীরের মতো বেরিয়ে গেল – কোঁচ ।

★ ‘লালসালু’ উপন্যাসে উল্লেখকৃত মাছের নাম – রুই মাছ।

★ উত্তর দিকে খানিকটা এগিয়ে গেলে মহব্বতনগর গ্রাম।

★ সলেমনের বাপ হাঁপানির রোগী।

★ গাড়ো পাহাড় থেকে মধুপুর গড় তিনদিনের পথ।

★ ‘রুঠাজমি’ অর্থ- নিষ্ফলা জমি

★ অগ্রহায়ণের শীতে খোলা মাঠে হাড় কাঁপায় ।

★ ‘লালসালু’ উপন্যাসে কোচবিদ্ধ হয়ে নিহত হয় ছমিরুদ্দিন।

* তাহেরের বাপকে মজিদ ৫ পয়সার শিরনি দিতে বলে।

★ ‘তোমার হাসুনির কি হইব তুমি মরলে’ উক্তিটি – রহিমার।

 * সালিশে খালেক ব্যাপারী বাজখাই গলায় প্রশ্ন করে।

★ ‘রসনা’ অর্থ- জিহ্বা।

★ উত্তর দিক থেকে জোরে ঠান্ডা হাওয়া বইতে শুরু করে।

★ সকলকে মিঞা বলে সম্বোধন করার অভ্যাস ছিল মজিদের।

★ আওয়ালপুরের পিরের পূর্বপুরুষেরা মধ্যপ্রাচ্য থেকে এসেছে।

★ মজিদের বিস্তর প্রভাব কৃষ্ণপক্ষের চাঁদের মতো মিলিয়ে যাবে বলে তার ভয় হয় ।

★ মাঘ মাসের শেষে মজিদ আওয়ালপুরে গিয়েছিল।

★ পরদিন দুপুরে যুবকেরা উত্তর দিকে না গিয়ে দক্ষিণ দিকে গিয়েছিল।

★ আওয়ালপুর ও মহব্বতনগরের মাঝখানে তেঁতুল গাছ পড়ে।

★ খালেক ব্যাপারীর ২টি স্ত্রী। যথা: আমেনা বিবি ও তানু বিবি।

★ আমেনা বিবির গায়ে হলুদ রঙের চাদর ছিল।

★ “তানি যে আমার স্বামী’ উক্তিটি রহিমার। –

★ মোমবাতির আলোয় রুপালি ঝালরটা আজ অত্যাধিক উজ্জ্বল দেখায়।

★ ২/৩ বছর অন্তর মাজারের গাত্রাবদল হয়।

★ রেগে উঠলে মোদাব্বের মিয়া তোতলায়।

★ সিঁড়ির কাছাকাছি গুম হয়ে বসে ছিল মজিদ।

★ শকুনের বাচ্চা নবজাত মানবশিশুর মতো অবিশ্রান্ত কেঁদে চলেছে।

★ ‘খোদার উপর তোয়াক্কাল রাখ’ উক্তিটি – মজিদের।

★ ‘লালসালু’ উপন্যাসের শেষ বাক্য – বিশ্বাসের পাথরে যেন খোদাই সে চোখ ।

★ ‘মরা মানুষ জিন্দা হয় ক্যামনে’ উক্তিটি – মজিদের।

★ তানু বিবির ভাই – ধলা মিয়া।

★ তাহের ও কাদের মজিদকে প্রথম মতিগঞ্জের সড়কের ওপর দেখেছিল।

★ ‘হুড়কা’ অর্থ- দরজার খিল ।

★ ‘ধান দিয়ে কি হবে মানুষের জান যদি না থাকে’ উক্তিটি – রহিমার।

★ তাহের ও কাদেরের ছোট ভাই (রতন) কেরায়া নায়ের মাঝি হতে চায়।

★ ‘তোমার দাড়ি কই মিঞা’ উক্তিটি – মজিদের।

★ ‘লালসালু’ উপন্যাসে শিকারি ছিলেন সরকারি চাকরিজীবী।

★ চার গ্রাম পড়ে বড় নদী।

★ ‘নলি’ অর্থ- জাহাজে চড়ার অনুমতিপত্র।

এইচএসসি লালসালু উপন্যাসের লেকচার শীটটি ডাউনলোড করুন :

Facebook
X
LinkedIn
Telegram
Print

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Stay Connected

Subscribe our Newsletter

Scroll to Top